প্রনয় প্রনয়িনী
প্রনয় প্রনয়িনী
আব্দুল কাদির মিয়া
===========
ঝড় নেই তবু নদীর বহে এত ঢেউ
যেন বৃষ্টি ঝরেছে ফোঁটা-
কপালের টিপ ছোটা-
ঠোঁট কোনে তিলকেতে,
ধরে যেন কেউ।
আধো নিশি গেলো সরে-
হাত টুকু নাহি ফিরে-
থর থরে কেঁপে দোলা বেলুয়ারি ঝন।
বাজিলে সে মৃদু স্বরে-
চোখ তুলে মুখ নেড়ে-
বলে- ওগো আমি যে তোমারি সেই-
অচেনা অজানা ছবি কল্পনার বর।
চেয়ে দেখো মেলে চোখ মিথ্যে নহে-
এইতো আছি তোমার শ্বাসের ডগায়।
আজ চিনিতে তোমায়
জীবনের ছায়াটাকে-
মৃত্যুর পরেও যে চেয়ে রবে,
শুধু আমারি পথ-
তাইতো কেটে গেলো সবি রাত।
এই অবেলা সময়ে তোমার-
পাবো কি সে মন?
আমি গঙ্গার দিন মাঝি-
ভরা বর্ষা নদীর তীরে-
চাহিয়া দেখি যে তাঁরে-
উত্তাল গতি পেরে-
হয়তো বহিয়া সেতো নাহি যেতে পারি,
তাইতো ধরিনি কোনো হাল।
হে আমার আত্মার প্রাঞ্চলি-
ধ্যান মিনতির নিশি ভাগ্য তৃপ্তি-
আমার জীবনের সজীবতা-
হৃদয় অনন্ত সোহাগ দেদীপ্ত কুঞ্জ মনিহার।
আমি দেখিবো চাহিয়া শুধু তোমাকেই-
তুমি আমাকেও সেই রাতের নিগুম-
প্রহরে দেখিবে প্রতিক্ষন-
তুমি নদী পাড়ে।
আর আমিই ভাসাবো-
তোমার প্রেম সুধাপুরে-
আমার জীবনের তরী,
যেথা তুমিই থাকিবে তাঁর দাঁড়ে।
হে নদী তুমি শুধু নামেই নদী নও-
ঐ পদ্মা মেঘনা যমুনা-
তাঁর চেয়েও সুন্দর তুমি,
যেন একে বেঁকে প্রান্ত হারা-
এক মায়াবি অবিরল সমাহার,
সেথা আমিই তোমার সেই চির মোহনা-
মোহনা তোমার এই কবিতার।
বাণীঃ
====
সেই মুক্তি বীরের অস্ত্র গুলো-
বঙ্গ মায়ের ধন,
ওরা স্মৃতির পাতায়-
সন্তান তুল্য,
রইবে আজীবন।
আব্দুল কাদির মিয়া
===========
ঝড় নেই তবু নদীর বহে এত ঢেউ
যেন বৃষ্টি ঝরেছে ফোঁটা-
কপালের টিপ ছোটা-
ঠোঁট কোনে তিলকেতে,
ধরে যেন কেউ।
আধো নিশি গেলো সরে-
হাত টুকু নাহি ফিরে-
থর থরে কেঁপে দোলা বেলুয়ারি ঝন।
বাজিলে সে মৃদু স্বরে-
চোখ তুলে মুখ নেড়ে-
বলে- ওগো আমি যে তোমারি সেই-
অচেনা অজানা ছবি কল্পনার বর।
চেয়ে দেখো মেলে চোখ মিথ্যে নহে-
এইতো আছি তোমার শ্বাসের ডগায়।
আজ চিনিতে তোমায়
জীবনের ছায়াটাকে-
মৃত্যুর পরেও যে চেয়ে রবে,
শুধু আমারি পথ-
তাইতো কেটে গেলো সবি রাত।
এই অবেলা সময়ে তোমার-
পাবো কি সে মন?
আমি গঙ্গার দিন মাঝি-
ভরা বর্ষা নদীর তীরে-
চাহিয়া দেখি যে তাঁরে-
উত্তাল গতি পেরে-
হয়তো বহিয়া সেতো নাহি যেতে পারি,
তাইতো ধরিনি কোনো হাল।
হে আমার আত্মার প্রাঞ্চলি-
ধ্যান মিনতির নিশি ভাগ্য তৃপ্তি-
আমার জীবনের সজীবতা-
হৃদয় অনন্ত সোহাগ দেদীপ্ত কুঞ্জ মনিহার।
আমি দেখিবো চাহিয়া শুধু তোমাকেই-
তুমি আমাকেও সেই রাতের নিগুম-
প্রহরে দেখিবে প্রতিক্ষন-
তুমি নদী পাড়ে।
আর আমিই ভাসাবো-
তোমার প্রেম সুধাপুরে-
আমার জীবনের তরী,
যেথা তুমিই থাকিবে তাঁর দাঁড়ে।
হে নদী তুমি শুধু নামেই নদী নও-
ঐ পদ্মা মেঘনা যমুনা-
তাঁর চেয়েও সুন্দর তুমি,
যেন একে বেঁকে প্রান্ত হারা-
এক মায়াবি অবিরল সমাহার,
সেথা আমিই তোমার সেই চির মোহনা-
মোহনা তোমার এই কবিতার।
বাণীঃ
====
সেই মুক্তি বীরের অস্ত্র গুলো-
বঙ্গ মায়ের ধন,
ওরা স্মৃতির পাতায়-
সন্তান তুল্য,
রইবে আজীবন।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আব্দুর রহমান আনসারী ২৯/১০/২০২০চমৎকার লেখা
-
Md. Rayhan Kazi ২৯/১০/২০২০অনন্য লেখনশৈলী
-
স্বপন রোজারিও (মাইকেল) ২৮/১০/২০২০চমৎকার।
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ২৮/১০/২০২০সুন্দর!
-
বোরহানুল ইসলাম লিটন ২৮/১০/২০২০সুন্দর শব্দ চয়ণে অনন্য নিবেদন।
-
আব্দুর রহমান আনসারী ২৮/১০/২০২০ভালো
-
ফয়জুল মহী ২৮/১০/২০২০চমৎকার উপস্থাপন!