চলেনা আর কলম খানি
চলেনা আর কলম খানি
আব্দুল কাদির মিয়া
===============
চলেনা আর কলম খানি
খেয়ালেতে সাঁই।
দেখি শুধু কুসুম আলো,
আমার কিছুই নাই।
চোখ মেলিয়া দেখি তাঁরে,
জগৎ দুলালি।
ঘুমায় ধরা পাহাড় বনজ-
কলকলা নদী।
ভবের সিন্ধু বিন্দু তিলে,
শশী-করে ঝলক মূলে-
দেখি নিশি চক্ষু বুজিয়া।
ইল্লিন সিজ্জিল ধরে আন্নাল কুওয়াতার ঘরে,
সবিতো লিল্লাহে যামিয়া।
খেলা মেলা বেলা শেষে,
মুখের কথা একটাই শেষ।
দুই স দিয়া সেস লিখিলে-
হবে কি তাঁর কথার বেশ,
যেমন শেশ বলনা এ কোন ষেষ।
যেমনি যে জন বুঝলো তাঁরে-
চিনলে আসল একজনারে।
কাটে আমার দিন রজনী-
শুনিয়া ঐ জপের ধ্বনি,
জপে তরু,জপে দুনিয়া।
দেখি আমার দেহ খানি-
নেই কিছু সেই দিশা বিনে।
তবে,পাই তাঁরে সাঁই জ্যোতি কুলে,
অন্ধ বনা গণক গুনিয়া।
সংক্ষিপ্ত ব্যাখা--- লেখক এখানে তাঁর চিন্তা চেতনায় নিজেকে
এবং সকল সৃষ্টিকেই শুধু এক অশেষ উজ্জল আলো থেকে
তাঁর এবং সবার বর্তমান আকার বিশিষ্ট দেহ বা গড়ন দেখতে
পায়।যাহার মূলে শুধু অস্তিত্বহীন এক উজ্জল অনুভূতি ছাড়া আর কিছুই দেখতে পায় না।এবং সমস্ত পৃথিবী যেন ঐ আলোর মধ্য হতে শুধু এক
অস্থায়ী অনুভূতি,যাহার কোনো নিজস্ব আকার নেই ঐ আলো ছাড়া।
এবং সকল সৃষ্টি জাত ই যে যেকোনো আকার বা নামের পরিচয় ভিন্ন ভিন্ন হলেও আসল পরিচয় শুধু একটাই যাহা শুধু মহান আল্লাহর সিফত
অর্থাৎ নিজস্ব গুণ ছাড়া আর কিছুই নয়।যাহা তাঁর সৃষ্টির মাধ্যমে শুধু এক এক করে আলাদা আলাদা রুপ বা আঁকার দেয়া হয়েছে।লেখক এখানে সেই কথা ই বলেছেন
আব্দুল কাদির মিয়া
===============
চলেনা আর কলম খানি
খেয়ালেতে সাঁই।
দেখি শুধু কুসুম আলো,
আমার কিছুই নাই।
চোখ মেলিয়া দেখি তাঁরে,
জগৎ দুলালি।
ঘুমায় ধরা পাহাড় বনজ-
কলকলা নদী।
ভবের সিন্ধু বিন্দু তিলে,
শশী-করে ঝলক মূলে-
দেখি নিশি চক্ষু বুজিয়া।
ইল্লিন সিজ্জিল ধরে আন্নাল কুওয়াতার ঘরে,
সবিতো লিল্লাহে যামিয়া।
খেলা মেলা বেলা শেষে,
মুখের কথা একটাই শেষ।
দুই স দিয়া সেস লিখিলে-
হবে কি তাঁর কথার বেশ,
যেমন শেশ বলনা এ কোন ষেষ।
যেমনি যে জন বুঝলো তাঁরে-
চিনলে আসল একজনারে।
কাটে আমার দিন রজনী-
শুনিয়া ঐ জপের ধ্বনি,
জপে তরু,জপে দুনিয়া।
দেখি আমার দেহ খানি-
নেই কিছু সেই দিশা বিনে।
তবে,পাই তাঁরে সাঁই জ্যোতি কুলে,
অন্ধ বনা গণক গুনিয়া।
সংক্ষিপ্ত ব্যাখা--- লেখক এখানে তাঁর চিন্তা চেতনায় নিজেকে
এবং সকল সৃষ্টিকেই শুধু এক অশেষ উজ্জল আলো থেকে
তাঁর এবং সবার বর্তমান আকার বিশিষ্ট দেহ বা গড়ন দেখতে
পায়।যাহার মূলে শুধু অস্তিত্বহীন এক উজ্জল অনুভূতি ছাড়া আর কিছুই দেখতে পায় না।এবং সমস্ত পৃথিবী যেন ঐ আলোর মধ্য হতে শুধু এক
অস্থায়ী অনুভূতি,যাহার কোনো নিজস্ব আকার নেই ঐ আলো ছাড়া।
এবং সকল সৃষ্টি জাত ই যে যেকোনো আকার বা নামের পরিচয় ভিন্ন ভিন্ন হলেও আসল পরিচয় শুধু একটাই যাহা শুধু মহান আল্লাহর সিফত
অর্থাৎ নিজস্ব গুণ ছাড়া আর কিছুই নয়।যাহা তাঁর সৃষ্টির মাধ্যমে শুধু এক এক করে আলাদা আলাদা রুপ বা আঁকার দেয়া হয়েছে।লেখক এখানে সেই কথা ই বলেছেন
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
Md. Rayhan Kazi ০৬/০৭/২০২০বাহ্ চমৎকার
-
ফয়জুল মহী ২৬/০৫/২০২০অসাধারণ লেখা। ভালো লাগলো।l
-
মোহন দাস (বিষাক্ত কবি) ২৬/০৫/২০২০দারুন দারুন...
-
মশিউর ইসলাম (বিব্রত কবি) ২৬/০৫/২০২০অসাধারণ চিন্তাশক্তি লেখকের