ওরা সাজন ধরা ফুল
ওরা সাজন ধরা ফুল
আব্দুল কাদির মিয়া
----------------------------------
নাকে নুলক হাতে চুড়ি
কানে পরা দুল,
আমার লেখায় উঠলো ওরা-
সাজন ধরা ফুল।
এই জীবনের কানায় কানায়-
আসল যাহা ধরে-
আছে ওরা রং হারা শান,
দেখলে যেমন নেই কোন মান,
তবে চিনলো সোনায় কষ্টিপাথর-
ঘর্ষনে তার পরে।
তাই রং বাহারি সুন্দরে-
সব সত্য নাহি মিলে,
মন ভুলা ঐ রুপের ঝলক-
অচিন যমের কুলে।
আমার কলম সত্য টাকে-
বলতে চাহে জোরে,
যেথা মানবজীবন তিল খানি হউক-
আসল চিনে ধরে।
জানতে হলে পড়তে হবে-
চিনতে হলে জানবে,তবেই-
পাবে খুঁজে আসল জানার-
কি সেই মহা স্বাদ।
সেথা,থাকবেনা সেই দুলের ছবি-
থাকবে শুধু আল্লাহ্ নবী,
বলছে যাহা লিখবো তাহা-
আল্লাহু আহাদু।
এসো ভোর আকাশ যে একটু দূরে-
আমরা উঠি শয়ন ছেড়ে,
ডাকি হে প্রভু-
আমার বেলা আর আছে কিদূর।
আমার কিছুই নেই সে জানা-
আর,ডুবেই যদি শেষ ঠিকানা,
হয় যেন মোর তোমার কৃপায়-
যেথা স্বর্গ দ্বোর।
সংক্ষিপ্ত ব্যাখা- কোনো সাজানো বা কাল্পনিক কথার মাধ্যমে কোনো সত্য
কে জয় করা যায় না।তাই মানব জীবনের সার্থকতা শুধু
তখনই পেয়ে থাকে যে,যখন তাহার কথা কর্মে ও চিন্তা
চেতনার মাধ্যমে মানুষ প্রকৃত পক্ষেই তার জাগতিক ও
পরলৌকিক জনমের জ্ঞান আহরনের মাধ্যমে উপকৃত
হতে পারে।মাহান প্রভু প্রতিটি মানুষকেই সেই কর্তব্য
ও দায় দায়িত্ব দ্বারা এই পৃথিবীতে প্রেরন করিয়াছেন।
যার মাধ্যমে সে পরজনমে ইহার স্বাদ ভোগ করার জন্য
অশেষ সুখ স্বর্গ ও অতিব ভয়ংকর নরক থেকে মুক্তি লাভ
করিবে।সেহেতু লেখক সেই মিথ্যায় ঢাকা শুধু চাকচিক্য কথা মালার ভাব-আবেগ ও কাল্পনিক
সাজানো কথা গুলোকে এখানে লেখার সাজন ধরা ফুল
বলে অখ্যায়িত করেছেন। এবং রাএির সেই শেষ আংশের
কিছু পূর্বে ঘুম থেকে ওঠে প্রভুর নিকট নিজের মুক্তির জন্য
ও তার মৃত্যুর পর যেন তার কবর, সর্গ মুখা মুখি থাকে
সেই পার্থনার কথা বলা হয়েছে।
আব্দুল কাদির মিয়া
----------------------------------
নাকে নুলক হাতে চুড়ি
কানে পরা দুল,
আমার লেখায় উঠলো ওরা-
সাজন ধরা ফুল।
এই জীবনের কানায় কানায়-
আসল যাহা ধরে-
আছে ওরা রং হারা শান,
দেখলে যেমন নেই কোন মান,
তবে চিনলো সোনায় কষ্টিপাথর-
ঘর্ষনে তার পরে।
তাই রং বাহারি সুন্দরে-
সব সত্য নাহি মিলে,
মন ভুলা ঐ রুপের ঝলক-
অচিন যমের কুলে।
আমার কলম সত্য টাকে-
বলতে চাহে জোরে,
যেথা মানবজীবন তিল খানি হউক-
আসল চিনে ধরে।
জানতে হলে পড়তে হবে-
চিনতে হলে জানবে,তবেই-
পাবে খুঁজে আসল জানার-
কি সেই মহা স্বাদ।
সেথা,থাকবেনা সেই দুলের ছবি-
থাকবে শুধু আল্লাহ্ নবী,
বলছে যাহা লিখবো তাহা-
আল্লাহু আহাদু।
এসো ভোর আকাশ যে একটু দূরে-
আমরা উঠি শয়ন ছেড়ে,
ডাকি হে প্রভু-
আমার বেলা আর আছে কিদূর।
আমার কিছুই নেই সে জানা-
আর,ডুবেই যদি শেষ ঠিকানা,
হয় যেন মোর তোমার কৃপায়-
যেথা স্বর্গ দ্বোর।
সংক্ষিপ্ত ব্যাখা- কোনো সাজানো বা কাল্পনিক কথার মাধ্যমে কোনো সত্য
কে জয় করা যায় না।তাই মানব জীবনের সার্থকতা শুধু
তখনই পেয়ে থাকে যে,যখন তাহার কথা কর্মে ও চিন্তা
চেতনার মাধ্যমে মানুষ প্রকৃত পক্ষেই তার জাগতিক ও
পরলৌকিক জনমের জ্ঞান আহরনের মাধ্যমে উপকৃত
হতে পারে।মাহান প্রভু প্রতিটি মানুষকেই সেই কর্তব্য
ও দায় দায়িত্ব দ্বারা এই পৃথিবীতে প্রেরন করিয়াছেন।
যার মাধ্যমে সে পরজনমে ইহার স্বাদ ভোগ করার জন্য
অশেষ সুখ স্বর্গ ও অতিব ভয়ংকর নরক থেকে মুক্তি লাভ
করিবে।সেহেতু লেখক সেই মিথ্যায় ঢাকা শুধু চাকচিক্য কথা মালার ভাব-আবেগ ও কাল্পনিক
সাজানো কথা গুলোকে এখানে লেখার সাজন ধরা ফুল
বলে অখ্যায়িত করেছেন। এবং রাএির সেই শেষ আংশের
কিছু পূর্বে ঘুম থেকে ওঠে প্রভুর নিকট নিজের মুক্তির জন্য
ও তার মৃত্যুর পর যেন তার কবর, সর্গ মুখা মুখি থাকে
সেই পার্থনার কথা বলা হয়েছে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
রেজাউল ইসলাম ০৬/০৩/২০২০অপুর্ব
-
শামীনুল হক হীরা ০৬/০৩/২০২০ভাল হয়েছে
-
ফয়জুল মহী ০৫/০৩/২০২০Excellent
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ০৫/০৩/২০২০ভালো।
-
মোঃ আরিফুর রহমান ০৫/০৩/২০২০ভালো লাগলো...। আল্লাহর ইবাদত-ই স্বর্গ জয়ের একমাত্র উপায়
-
মোঃ রাসেল আহমেদ ০৫/০৩/২০২০অসম্ভব সুন্দ, কাব্য