কাল জনমের ঘরে
কাল জনমের ঘরে
আব্দুল কাদির মিয়া
------------------------
বলতে হবে অনেক কিছু
মেলা কিছু-
সরছে মানুষ দূরে।
আজ বাঁচিতে মরছে ওরা,
কাল জনমের ঘরে।
কালব্ রুহ্ ছির খফী বাদে,
আখ'ফা খাক আব আতশ ফাঁদে,
নফস্ খানি তার দেহ জুড়িয়া।
দশ মোকামি লোলুপ ধরি,
লাভ করে সুখ মাস্তুল পরি।
যে ভার বেসামাল ডাকে তারে,
অনল ঘ্রাসি ভব দরিয়া।
আজ ভুবলয়ে ঘুরছে নেশা,
জাদুর ভুলা সুর।
যে, স্বর্ন রাশি বর্ন কালো,
তাতেই মনের সব কাড়িলো-
ন্যায় কি মন্দ নেই সে দন্দ,
মুষ্টিগত করতে তারে-
ডুবায় অচিন পুর।
হাতের কলম মন চোরা আজ,
ঐ দিশায় ডেকে ভান।
দশ মোকামি লেখায় তারে,
শুধু এই জনমের গান।
তাই ক্ষুদার জ্বালা শুদ্ধ শোধে,
আজ,নেই কোনো তার আসল বোধে।
কর্ম ধর্ম পেশায় যেন,
সরছে মানুষ দূরে
আজ বাঁচিতে মরছে ওরা,
কাল জনমের ঘরে।
সংক্ষিপ্ত ব্যাখা- ১-কালব্ (হৃদয়) যাহা বাম স্তনের দুই অঙ্গুলি নিচে।
২- রুহ্ (আত্মা) ডান স্তনের দুই অঙ্গুলি নিচে।
৩-ছির্ - (বাম স্তনের দুই অঙ্গুলি উপরে অল্প বুকের
দিকে)
৪-খফী --- মাথার তালুর উপরে
৫- আখুফা (কালব্ ও রুহের মধ্যবর্তী বুকের করার
নিচে)
৬- নফস্ ( সেজদাহর জায়গায় যাহা মানুষের
আকাঙ্খা)
উপরন্ত ৫ টি ইন্দ্রিয় শক্তি যাহা আলমে আমর অর্থাত রুহানী
জগৎ যাহা আরশের উপর মানুষের শরীরে বিদ্যমান সংস্পর্শ।
নিম্নেঃ
১- আব (পানি)
২- আতশ (আগুন)
৩- খাক (মাটি)
৪- বাদ (বাতাশ)
এই চারটি ইন্দ্রিয় শক্তি যাহা আলমে খাল্ক স্বশরীরে বিদ্যমান।
এখানে মোট দশ টি ইন্দ্রিয় শক্তি মানুষের শরীরে বিদ্যমান।
যাহার কর্ম ক্রিয়ায় মানুষ ভালো ও মন্দ কাজগুলো করে থাকে।
প্রভুর ধ্যান ও সাধনার মাধ্যমে তাহার কু-ভাব গুলো দূর্বল থেকে
দূর্বল করতে হয়। তবেই ভালো কাজ করার উৎসাহ জাগে।
আব্দুল কাদির মিয়া
------------------------
বলতে হবে অনেক কিছু
মেলা কিছু-
সরছে মানুষ দূরে।
আজ বাঁচিতে মরছে ওরা,
কাল জনমের ঘরে।
কালব্ রুহ্ ছির খফী বাদে,
আখ'ফা খাক আব আতশ ফাঁদে,
নফস্ খানি তার দেহ জুড়িয়া।
দশ মোকামি লোলুপ ধরি,
লাভ করে সুখ মাস্তুল পরি।
যে ভার বেসামাল ডাকে তারে,
অনল ঘ্রাসি ভব দরিয়া।
আজ ভুবলয়ে ঘুরছে নেশা,
জাদুর ভুলা সুর।
যে, স্বর্ন রাশি বর্ন কালো,
তাতেই মনের সব কাড়িলো-
ন্যায় কি মন্দ নেই সে দন্দ,
মুষ্টিগত করতে তারে-
ডুবায় অচিন পুর।
হাতের কলম মন চোরা আজ,
ঐ দিশায় ডেকে ভান।
দশ মোকামি লেখায় তারে,
শুধু এই জনমের গান।
তাই ক্ষুদার জ্বালা শুদ্ধ শোধে,
আজ,নেই কোনো তার আসল বোধে।
কর্ম ধর্ম পেশায় যেন,
সরছে মানুষ দূরে
আজ বাঁচিতে মরছে ওরা,
কাল জনমের ঘরে।
সংক্ষিপ্ত ব্যাখা- ১-কালব্ (হৃদয়) যাহা বাম স্তনের দুই অঙ্গুলি নিচে।
২- রুহ্ (আত্মা) ডান স্তনের দুই অঙ্গুলি নিচে।
৩-ছির্ - (বাম স্তনের দুই অঙ্গুলি উপরে অল্প বুকের
দিকে)
৪-খফী --- মাথার তালুর উপরে
৫- আখুফা (কালব্ ও রুহের মধ্যবর্তী বুকের করার
নিচে)
৬- নফস্ ( সেজদাহর জায়গায় যাহা মানুষের
আকাঙ্খা)
উপরন্ত ৫ টি ইন্দ্রিয় শক্তি যাহা আলমে আমর অর্থাত রুহানী
জগৎ যাহা আরশের উপর মানুষের শরীরে বিদ্যমান সংস্পর্শ।
নিম্নেঃ
১- আব (পানি)
২- আতশ (আগুন)
৩- খাক (মাটি)
৪- বাদ (বাতাশ)
এই চারটি ইন্দ্রিয় শক্তি যাহা আলমে খাল্ক স্বশরীরে বিদ্যমান।
এখানে মোট দশ টি ইন্দ্রিয় শক্তি মানুষের শরীরে বিদ্যমান।
যাহার কর্ম ক্রিয়ায় মানুষ ভালো ও মন্দ কাজগুলো করে থাকে।
প্রভুর ধ্যান ও সাধনার মাধ্যমে তাহার কু-ভাব গুলো দূর্বল থেকে
দূর্বল করতে হয়। তবেই ভালো কাজ করার উৎসাহ জাগে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোঃ হাবিবুল হক চয়ন (নিরব নির্বাসন) ০৪/০৩/২০২০ভালো লাগলো।
-
মোহন দাস (বিষাক্ত কবি) ০২/০৩/২০২০ভালো ।
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ০২/০৩/২০২০তাত্ত্বিক-ভাবনা।
-
আলমগীর সরকার লিটন ০২/০৩/২০২০বেশ ভাবনাময়
-
ফয়জুল মহী ০২/০৩/২০২০অতুলনীয় লেখা।