সিন্দু সেচে মুক্তা
খুলে নাও মোর সবি পাতা
আব্দুল কাদির মিয়া
______________
আমি বলিবো তোমার মনের কথা,
যত প্রানে গাঁথা,
হাসিবো তোমার সুখে।
আমি কাঁদিয়া ঝরাবো তোমার সবি কান্না।
মমতা করিবো দান অথৈ জীবনের তরে,
নিয়তির বিদায়ি সবি দুঃখে।
হবে নির্মল, হবে সংযমী,
হবে সৃজিত পৃথিবীর-
আধার দানবি নিশি বিতাড়িত,
নিরব নীলিমায় উদিত,
ঝলমলে যেন নীহারিকা।
থেমে যেওনা করি মিনতি,
খুলে নাও এক এক করে-
মোর সবি পাতা।
আমি বলিব তোমার কন্ঠে বাধা,
বুকের পাজরে ঘেরা ন্যায় বঞ্চিত সবি কথা।
তবেই হাসিবে তুমি,
ভূবন গাহিবে গান,
রঞ্জন উদিত মধু হিমেল-
শিহরনে যেন কুহরা।
আমি মৃত্যুর নদী-
বজ্র অনল বেয়ে,
আনিবো তোমার-অমৃত
শরাবান তহুরা।
ব্যাখা- লেখক এখানে প্রতিটি মানুষের বাক স্বাধীনতা সৃষ্টিকুলের সকল জাত
সহ নিজ থেকে প্রতিবেশী দেশ ও জাতির এবং সারা পৃথিবীর সকল যাহা
মানুষের ক্ষমতা ও আয়ত্ত বৃত্তের মধ্যে অবস্থিত তাহাদের সকলের উপর
মনুষ্যত্তের যাহা মানবতা ও মানবিক বিচার বিবেচনা সহ ক্ষমতার দৈত্য ও অমানবিক দুর্বলের উপর নিষ্পেশিত অনাচার এবং জুলুমের করাঘাত থেকে ন্যায় ও আসল কে বের করে প্রকৃত প্রাপকের হস্তগত সহ প্রতিটি মানুষের তার ভাগ্যের সকল বিরম্বনা ধৈর্য ও সংযমির সাথে যাহা আমাদেরই মহান প্রভু থেকে চেয়ে নিয়ে আসা অই সকল ঘাত-প্রতিঘাতের উপর বিশ্বাস ও স্থির থেকে করুনার এক মহা মমতার মধ্য দিয়ে যাহা চলে গেছে এবং জীবনের বাকি দিনগুলো যেন মহান রবের নেক নজর ও মর্জির উপর তাহারই বিধানের মধ্য দিয়ে নিজ কে সম্পূর্ন রুপে পরিচালনা করে মানিয়ে নিতে পারি। সেই কথাই বলেছেন।তার সাথে সাথে এই বই খানার সকল বিষয় বস্তুগুলো এক এক করে নিজ মনের একাগ্রতার সাথে পর্যালোচনার মধ্য দিয়ে মানব জীবনের সার্থকতা ও পরলোকগমনের পরপারে নিজ কে মহান প্রভুর সম্মুখে এক সামান্য মাত্র। প্রভুর গোলাম স্বীকৃতির ভাগিদার হিসেবে উপস্থাপন করার এই কিছু মাত্র দিক নির্দেশনার আমলের দ্বারা নিজ কে উৎসর্গ করার জন্য তার প্রতিদান মহান রবের ই দেয়া সেই অমূল্য স্বর্গীয়সুধা যা শরাবান তহুরা উপভোগ করার জন্য লেখক বিশেষ ভাবে বিনয় পার্থনা করেছেন। যাহা শুধু নিজ নিজ সকল নেক আমলের মধ্যে নিশ্চই পেয়ে থাকার একান্ত আত্মবিশ্বাস রয়েছে।
আব্দুল কাদির মিয়া
______________
আমি বলিবো তোমার মনের কথা,
যত প্রানে গাঁথা,
হাসিবো তোমার সুখে।
আমি কাঁদিয়া ঝরাবো তোমার সবি কান্না।
মমতা করিবো দান অথৈ জীবনের তরে,
নিয়তির বিদায়ি সবি দুঃখে।
হবে নির্মল, হবে সংযমী,
হবে সৃজিত পৃথিবীর-
আধার দানবি নিশি বিতাড়িত,
নিরব নীলিমায় উদিত,
ঝলমলে যেন নীহারিকা।
থেমে যেওনা করি মিনতি,
খুলে নাও এক এক করে-
মোর সবি পাতা।
আমি বলিব তোমার কন্ঠে বাধা,
বুকের পাজরে ঘেরা ন্যায় বঞ্চিত সবি কথা।
তবেই হাসিবে তুমি,
ভূবন গাহিবে গান,
রঞ্জন উদিত মধু হিমেল-
শিহরনে যেন কুহরা।
আমি মৃত্যুর নদী-
বজ্র অনল বেয়ে,
আনিবো তোমার-অমৃত
শরাবান তহুরা।
ব্যাখা- লেখক এখানে প্রতিটি মানুষের বাক স্বাধীনতা সৃষ্টিকুলের সকল জাত
সহ নিজ থেকে প্রতিবেশী দেশ ও জাতির এবং সারা পৃথিবীর সকল যাহা
মানুষের ক্ষমতা ও আয়ত্ত বৃত্তের মধ্যে অবস্থিত তাহাদের সকলের উপর
মনুষ্যত্তের যাহা মানবতা ও মানবিক বিচার বিবেচনা সহ ক্ষমতার দৈত্য ও অমানবিক দুর্বলের উপর নিষ্পেশিত অনাচার এবং জুলুমের করাঘাত থেকে ন্যায় ও আসল কে বের করে প্রকৃত প্রাপকের হস্তগত সহ প্রতিটি মানুষের তার ভাগ্যের সকল বিরম্বনা ধৈর্য ও সংযমির সাথে যাহা আমাদেরই মহান প্রভু থেকে চেয়ে নিয়ে আসা অই সকল ঘাত-প্রতিঘাতের উপর বিশ্বাস ও স্থির থেকে করুনার এক মহা মমতার মধ্য দিয়ে যাহা চলে গেছে এবং জীবনের বাকি দিনগুলো যেন মহান রবের নেক নজর ও মর্জির উপর তাহারই বিধানের মধ্য দিয়ে নিজ কে সম্পূর্ন রুপে পরিচালনা করে মানিয়ে নিতে পারি। সেই কথাই বলেছেন।তার সাথে সাথে এই বই খানার সকল বিষয় বস্তুগুলো এক এক করে নিজ মনের একাগ্রতার সাথে পর্যালোচনার মধ্য দিয়ে মানব জীবনের সার্থকতা ও পরলোকগমনের পরপারে নিজ কে মহান প্রভুর সম্মুখে এক সামান্য মাত্র। প্রভুর গোলাম স্বীকৃতির ভাগিদার হিসেবে উপস্থাপন করার এই কিছু মাত্র দিক নির্দেশনার আমলের দ্বারা নিজ কে উৎসর্গ করার জন্য তার প্রতিদান মহান রবের ই দেয়া সেই অমূল্য স্বর্গীয়সুধা যা শরাবান তহুরা উপভোগ করার জন্য লেখক বিশেষ ভাবে বিনয় পার্থনা করেছেন। যাহা শুধু নিজ নিজ সকল নেক আমলের মধ্যে নিশ্চই পেয়ে থাকার একান্ত আত্মবিশ্বাস রয়েছে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সিন্ধু সেঁচে মুক্তা-আব্দুল কাদির মিয়া ০৫/১২/২০১৮ধন্যবাদ সবাই কে
-
মনিরুজ্জামান/জীবন ২৯/১১/২০১৮বাহ্
-
মোঃ নূর ইমাম শেখ বাবু ২৮/১১/২০১৮চমৎকার
-
Tanju H ২৮/১১/২০১৮চমৎকার
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ২৮/১১/২০১৮দারুণ উচ্ছ্বাস!