আত্ন বিশ্বাস
এক নদী ঘাটের অদুরে,পানিতে দুটি সাপ খেলা করছিল।আর খেলা থেকেই হঠাৎ ঝগড়া শুরু হয়ে গেল।গোঁখরো সাপ বলল আমার সাথে লাগতে আসবিনা,আমরাহলাম রাজ বংশীয় সাপ।যেমন শক্তি তেমনি ভয়ংকর।দাড়াস বলল আমরাও কম
কি?দেখতে সুন্দর,এমন কি কাউকে ছেড়েও কথা বলি না।তাদের এমন ঝগড়ার মধ্যে
নদীর ঘাটে এক মহিলা এল কলসি ভরে জল নিতে।তাকে দেখে গোঁখরো ,দাড়াসকে বলল ,নিজেদের মধ্যে ঝগড়া করে কাজ নেই, কে বড় তা এই মানুষকে দিয়েই প্রমাণ করবো ।দাড়াস সাপ বলল,কিভাবে?গোঁখরো সাপ বলল মহিলাটি যখন পানি ভরার জন্য পানিতে নামবে, তখন আমি তার পায়ে ছোঁবল মারবো কিন্তু পানির উপরে বাসবোনা ,ভেসে উঠবি তুই ।দাড়াস সাপ বলল তাতে কিহবে !গোঁখরো বলল যা বললাম তাই করে যা । পরে দেখবি কি হয় ।মহিলাটি যখন ঘাটে নেমে কলসি ডুবিয়ে পানি ভরছিল ঠিক এমন সময় গোঁখরো সাপ পানির নিচ দিয়ে এসে পায়ে ছোবল দিল।মহিলাটি চিৎকার দিয়ে ঘাটের উপরে উঠে এল ।তার চিৎকারে অন্য মহিলারাও এসে জড়ো হল ।এমন সময় পানিতে বেসে উঠল দাড়াস সাপ ।অন্য মহিলারা সাপে কাটা মহিলাকে মাটি থেকে তুলে বলল দাড়াস সাপে কামড় দিয়েছে।দাড়াস সাপের বিষ নেই ।তোমার কিছুই হবেনা ।মহিলাটি সান্তনা পেয়ে বাড়ি চলে গেলেন ।সত্যি তার কিছু হল না ।পরের দিন আবার নদীর ঘাটে পানি নিতে এল ।এবার গোঁখরো বলল আজকে তুই মহিলাটিকে কাটবি আর আমি পানিতে ভেসে উঠবো ।মহিলাটি পানিতে নামার সাথে সাথে দাড়াস এসে তাকে ছোবল মারলো ।আর পানিতে ভেসে উঠল গোঁখরো সাপ।মহিলাটি গোঁখরো সাপকে দেখে চিৎকার দিয়ে মাঠিতে লুটিয়ে পড়লো। পাশে মহিলারা হৈ,চৈ শুরু করে দিল,বাপরে জাত সাপে কামড়িয়েছে। কেউ বলল,গোঁখরো সাপে, যেই সেই সাপ না ।নানা মহিলাদের নানা কথায় সাপে কাটা মহিলাটি ভয়ে আস্তে আস্তে নিস্তেজ হয়ে পড়ল ।গোঁখরো সাপ বললো দেখলিতো;মানুষ হলো সৃষ্টির সেরা ,এদের শ্রেষ্ঠ গুন হল আত্ন বিশ্বাস আর মনোবল ।ওরা জানে গোঁখরো সাপে কাটলে মানুষ বাঁচেনা ।কাটলাম আমি দেখল তোকে আর মনোবল শক্ত থাকার কারণে বিষ পানি হয়ে গেল ।পরের দিন কাটলী তুই,দেখলো আমাকে আর ভয়ে মনোবল হারিয়ে মারা গেল ।মানুষের একটি খারাপ দোষ হলো শক্তির গুনাগুন বিচার না করেই শক্তিশালীকে ভয় পায়।এবার তুই নিজেই বিচার কর,তোর আর আমার মধ্যে বড় কে?
কি?দেখতে সুন্দর,এমন কি কাউকে ছেড়েও কথা বলি না।তাদের এমন ঝগড়ার মধ্যে
নদীর ঘাটে এক মহিলা এল কলসি ভরে জল নিতে।তাকে দেখে গোঁখরো ,দাড়াসকে বলল ,নিজেদের মধ্যে ঝগড়া করে কাজ নেই, কে বড় তা এই মানুষকে দিয়েই প্রমাণ করবো ।দাড়াস সাপ বলল,কিভাবে?গোঁখরো সাপ বলল মহিলাটি যখন পানি ভরার জন্য পানিতে নামবে, তখন আমি তার পায়ে ছোঁবল মারবো কিন্তু পানির উপরে বাসবোনা ,ভেসে উঠবি তুই ।দাড়াস সাপ বলল তাতে কিহবে !গোঁখরো বলল যা বললাম তাই করে যা । পরে দেখবি কি হয় ।মহিলাটি যখন ঘাটে নেমে কলসি ডুবিয়ে পানি ভরছিল ঠিক এমন সময় গোঁখরো সাপ পানির নিচ দিয়ে এসে পায়ে ছোবল দিল।মহিলাটি চিৎকার দিয়ে ঘাটের উপরে উঠে এল ।তার চিৎকারে অন্য মহিলারাও এসে জড়ো হল ।এমন সময় পানিতে বেসে উঠল দাড়াস সাপ ।অন্য মহিলারা সাপে কাটা মহিলাকে মাটি থেকে তুলে বলল দাড়াস সাপে কামড় দিয়েছে।দাড়াস সাপের বিষ নেই ।তোমার কিছুই হবেনা ।মহিলাটি সান্তনা পেয়ে বাড়ি চলে গেলেন ।সত্যি তার কিছু হল না ।পরের দিন আবার নদীর ঘাটে পানি নিতে এল ।এবার গোঁখরো বলল আজকে তুই মহিলাটিকে কাটবি আর আমি পানিতে ভেসে উঠবো ।মহিলাটি পানিতে নামার সাথে সাথে দাড়াস এসে তাকে ছোবল মারলো ।আর পানিতে ভেসে উঠল গোঁখরো সাপ।মহিলাটি গোঁখরো সাপকে দেখে চিৎকার দিয়ে মাঠিতে লুটিয়ে পড়লো। পাশে মহিলারা হৈ,চৈ শুরু করে দিল,বাপরে জাত সাপে কামড়িয়েছে। কেউ বলল,গোঁখরো সাপে, যেই সেই সাপ না ।নানা মহিলাদের নানা কথায় সাপে কাটা মহিলাটি ভয়ে আস্তে আস্তে নিস্তেজ হয়ে পড়ল ।গোঁখরো সাপ বললো দেখলিতো;মানুষ হলো সৃষ্টির সেরা ,এদের শ্রেষ্ঠ গুন হল আত্ন বিশ্বাস আর মনোবল ।ওরা জানে গোঁখরো সাপে কাটলে মানুষ বাঁচেনা ।কাটলাম আমি দেখল তোকে আর মনোবল শক্ত থাকার কারণে বিষ পানি হয়ে গেল ।পরের দিন কাটলী তুই,দেখলো আমাকে আর ভয়ে মনোবল হারিয়ে মারা গেল ।মানুষের একটি খারাপ দোষ হলো শক্তির গুনাগুন বিচার না করেই শক্তিশালীকে ভয় পায়।এবার তুই নিজেই বিচার কর,তোর আর আমার মধ্যে বড় কে?
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোঃ মুলুক আহমেদ ১৯/১১/২০১৫অনেক কিছু শিখা যায় এই গল্পে|
-
জহরলাল মজুমদার ০২/০৭/২০১৫বাঃ! বাঃ!
-
স্বাতী ভট্টাচার্য্য ১২/০৬/২০১৫দারুন
-
T s J ১২/০৬/২০১৫ভাল লাগল
-
T s J ১১/০৬/২০১৫সুন্দর হয়েছে