বাংলাভাষায় ইসলামি সাহিত্য এবং একটি ব্যক্তিগত পর্যালোচনা - ভূমিকা
ভূমিকা ।।
১.
বাংলাভাষায় ইসলামি সাহিত্যের সূচনা স্বাভাবিকভাবেই অনেক আলোচনার বিষয় । এক্ষেত্রে নানান জনের নানান মতামত গ্রহনযোগ্য ।
অনেকেই ইতিহাসের বিচারে ১৩’শ শতাব্দীকেই বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকেন, কারন তখন এই বঙ্গঅঞ্চল “ইখতিয়ার-উদ্দিন-মুহাম্মদ-বিন-বখতিয়ার-খিলজী” র হাত ধরে ইসলামী শাসন ব্যবস্থায়( আনুমানিক ১২০৮ খ্রিস্টাব্দ) প্রবেশ করেছিল ।
আবার কেউবা এই মতের বিরোধী, কারন এখানে ইসলাম প্রবেশ করেছে তারও অনেক আগে, বিভিন্ন দাঈ’ (ইসলাম প্রচারক)-দের মাধ্যমে ।
আর তারই সাথে যদি এইভাষায় ইসলামি সাহিত্য দেখা যায়, তবে এর সমৃদ্ধ ধারায় মুগ্ধ হতে হয় নিমিষেই । সেই “আব্দুল হাকিম” বা “মহাকবি আলাওল” থেকে শুরু করে “কাজী নজরুল ইসলাম” হয়ে বর্তমান পর্যন্ত যে অব্যহত ধারা চলে আসছে; তা যেমন একদিক দিয়ে ধর্মের প্রতি মানুষের আবেগ ও ভালবাসার প্রকাশ করে, আবার অপর দিকে মৃদু বাতাসের মত বহমান ভাষাকে আরো এগিয়ে নিয়ে চলে ।
তবে ইতিহাস আর সমালোচনা যাই বলুক, ইসলামী সাহিত্যের বিকাশ এবং ধারা বর্তমানে এইভাষার একটি অপরিহার্য অংশ ।
২.
শিরোনাম দেখেই অনেক বুঝতে পারছেন এটি কোন গবেষনাপত্র নয় । বরং একজন ব্যক্তি হিসেবে বাংলাভাষায় ইসলামি সাহিত্যকে ঠিক কীভাবে দেখা হয়, তারই কিছু কথা এইখানে অালোচনা করার প্রয়াশ চালানো হয়েছে ।
আমি নিজের থেকে বললে বলতে চাই, আপনার যারা এই লেখাটি পড়ছেন বা পড়বেন তারা প্রত্যেকেই এখানকার প্রতিটি বিষয় সম্পর্কেই অবগত রয়েছেন । শুধুমাত্র এখানে ব্যক্তিগত কিছু মতামত পেশ করা হয়েছে, যেখানে একজন ব্যক্তির দৃষ্টিভঙ্গির ছায়া হয়ত পাবেন আপনারা ।
আশা করি লেখাটি আপনাদের ভাল লাগছে এবং লাগবে ।
(সময় স্বল্পতার কারনে আমি এখানে খুবই অনিয়মিত একজন, বিধায় পর্ব আকারে এই লেখাগুলো পোস্টে দিলাম । )
১.
বাংলাভাষায় ইসলামি সাহিত্যের সূচনা স্বাভাবিকভাবেই অনেক আলোচনার বিষয় । এক্ষেত্রে নানান জনের নানান মতামত গ্রহনযোগ্য ।
অনেকেই ইতিহাসের বিচারে ১৩’শ শতাব্দীকেই বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকেন, কারন তখন এই বঙ্গঅঞ্চল “ইখতিয়ার-উদ্দিন-মুহাম্মদ-বিন-বখতিয়ার-খিলজী” র হাত ধরে ইসলামী শাসন ব্যবস্থায়( আনুমানিক ১২০৮ খ্রিস্টাব্দ) প্রবেশ করেছিল ।
আবার কেউবা এই মতের বিরোধী, কারন এখানে ইসলাম প্রবেশ করেছে তারও অনেক আগে, বিভিন্ন দাঈ’ (ইসলাম প্রচারক)-দের মাধ্যমে ।
আর তারই সাথে যদি এইভাষায় ইসলামি সাহিত্য দেখা যায়, তবে এর সমৃদ্ধ ধারায় মুগ্ধ হতে হয় নিমিষেই । সেই “আব্দুল হাকিম” বা “মহাকবি আলাওল” থেকে শুরু করে “কাজী নজরুল ইসলাম” হয়ে বর্তমান পর্যন্ত যে অব্যহত ধারা চলে আসছে; তা যেমন একদিক দিয়ে ধর্মের প্রতি মানুষের আবেগ ও ভালবাসার প্রকাশ করে, আবার অপর দিকে মৃদু বাতাসের মত বহমান ভাষাকে আরো এগিয়ে নিয়ে চলে ।
তবে ইতিহাস আর সমালোচনা যাই বলুক, ইসলামী সাহিত্যের বিকাশ এবং ধারা বর্তমানে এইভাষার একটি অপরিহার্য অংশ ।
২.
শিরোনাম দেখেই অনেক বুঝতে পারছেন এটি কোন গবেষনাপত্র নয় । বরং একজন ব্যক্তি হিসেবে বাংলাভাষায় ইসলামি সাহিত্যকে ঠিক কীভাবে দেখা হয়, তারই কিছু কথা এইখানে অালোচনা করার প্রয়াশ চালানো হয়েছে ।
আমি নিজের থেকে বললে বলতে চাই, আপনার যারা এই লেখাটি পড়ছেন বা পড়বেন তারা প্রত্যেকেই এখানকার প্রতিটি বিষয় সম্পর্কেই অবগত রয়েছেন । শুধুমাত্র এখানে ব্যক্তিগত কিছু মতামত পেশ করা হয়েছে, যেখানে একজন ব্যক্তির দৃষ্টিভঙ্গির ছায়া হয়ত পাবেন আপনারা ।
আশা করি লেখাটি আপনাদের ভাল লাগছে এবং লাগবে ।
(সময় স্বল্পতার কারনে আমি এখানে খুবই অনিয়মিত একজন, বিধায় পর্ব আকারে এই লেখাগুলো পোস্টে দিলাম । )
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আবু সঈদ আহমেদ ২৪/০৯/২০১৪এই লেখার বেড়ে ওঠা দেখা হয়নি। তবে বিকশিত রূপ ভালো লাগছে।
-
রুমা চৌধুরী ১৯/০৯/২০১৪খুব ভাল প্রচেষ্টা। আমার খুব ভাল লাগল। শুভেচ্ছা রইল।
-
একনিষ্ঠ অনুগত ১২/০৯/২০১৪একথা সত্য এদেশে ইসলামের আগমন ঘটেছে ত্রয়োদশ শতাব্দীর অনেক আগেই তবে ইসলামী শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয় ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজির বাংলা বিজয়ের মধ্য দিয়েই।
নিয়মিত লিখলে অবশ্যই পড়া হবে। লিখে যান...