গ্রামের এক সদর রাস্তা।
নদীর পাশে আঁকাবাঁকা রাস্তাটা নদীতে বিলীন
হচ্ছে, আজ অবধি নজরে আসেনি কোনো জন প্রতিনিধির। সবকালে ধসে পড়ে ইট পাথর, বালুু উঠে হাওয়ায়, প্রকৃতির চাপে এখন সবাই মুখে মুখোশ বাঁধা।
এই রাস্তায় রিক্সা চলে আরো চলে অটো রিক্সা সিএনজি, কখনো ছোট গর্ত আবার কখনো বড় গর্ত পড়ে। ধপাস করে গর্তে পড়তেই হরিপদ চিৎকার দেয় রাম রাম বলে, রহমান বলে আল্লাহ রক্ষা করো তুমি আমারে।
কত যে বৃদ্ধ বাবা এই রাস্তায় হাটা চলা করে,
তার হিসাব কী আর জন প্রতিনিধি রাখে।
বৃদ্ধ মা আর গর্ভবতী মা রিক্সায় উঠে না পড়ে
যাওয়ার ভয়ে, এদের সবার চোখে অজানা ভয়
আগুন হয়ে বাতাসে উঠে।
নদীতে বিলীন হলে কষ্ট পাবে মানুষে, ক্ষমা করো তোমরা রাস্তা নামক ইট,পাথর এই বালুকে। যদি এই বর্ষায় তলিয়ে যায় স্বাস্থ্য কেন্দ্র কিংবা হাটে যেতে কষ্ট হবে, তাই এখন হতে মনে মনে ডাকো আল্লাহকে।
১৫—০২—২০২১।
হচ্ছে, আজ অবধি নজরে আসেনি কোনো জন প্রতিনিধির। সবকালে ধসে পড়ে ইট পাথর, বালুু উঠে হাওয়ায়, প্রকৃতির চাপে এখন সবাই মুখে মুখোশ বাঁধা।
এই রাস্তায় রিক্সা চলে আরো চলে অটো রিক্সা সিএনজি, কখনো ছোট গর্ত আবার কখনো বড় গর্ত পড়ে। ধপাস করে গর্তে পড়তেই হরিপদ চিৎকার দেয় রাম রাম বলে, রহমান বলে আল্লাহ রক্ষা করো তুমি আমারে।
কত যে বৃদ্ধ বাবা এই রাস্তায় হাটা চলা করে,
তার হিসাব কী আর জন প্রতিনিধি রাখে।
বৃদ্ধ মা আর গর্ভবতী মা রিক্সায় উঠে না পড়ে
যাওয়ার ভয়ে, এদের সবার চোখে অজানা ভয়
আগুন হয়ে বাতাসে উঠে।
নদীতে বিলীন হলে কষ্ট পাবে মানুষে, ক্ষমা করো তোমরা রাস্তা নামক ইট,পাথর এই বালুকে। যদি এই বর্ষায় তলিয়ে যায় স্বাস্থ্য কেন্দ্র কিংবা হাটে যেতে কষ্ট হবে, তাই এখন হতে মনে মনে ডাকো আল্লাহকে।
১৫—০২—২০২১।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ১৩/০৫/২০২১সুন্দর কথা
-
আলমগীর সরকার লিটন ১৭/০২/২০২১খুব সুন্দর মহী দা
-
মশিউর ইসলাম (বিব্রত কবি) ১৭/০২/২০২১মনোমুগ্ধকর লেখনী, পাঠে মুগ্ধতা রেখে গেলাম
-
বোরহানুল ইসলাম লিটন ১৭/০২/২০২১অনন্য সৃজন প্রিয় কবি।
বেশ মুগ্ধতায় শুভেচ্ছা একরাশ। -
সাখাওয়াত হোসেন ১৬/০২/২০২১অসাধারণ সৃষ্টি হে সুপ্রিয় কবি।
-
শ.ম.ওয়াহিদুজ্জামান ১৬/০২/২০২১সুন্দর লেখনী।