জনগণের কষ্টের টাকা বিদেশে পাচারে সহযোগিতা করবেন না মাননীয রাষ্ট্র ।
ভাস্কর্য কখনো কখনো সৌন্দর্য বর্ধনের উদ্দেশ্যে নির্মিত হয়ে থাকে। আবার কখনো অন্য স্মরণ ও সম্মান প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে তৈরী হয়ে থাকে। যেমন ফেনীতে নতুন করা হয়েছে সালাউদ্দিন মোড়ে আর এতে সৌন্দর্যবর্ধক হয়েছে। এই ভাস্কর্য নিয়ে কারো কোন বাদ-প্রতিবাদ নেই মনে হয় সবাই খুশি। এই রকম ভাস্কর্য শহরে ও উপজেলা শহরেও করা হয়েছে। এই সব ভাস্কর্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এতই ভাইরাল হয়েছে যে মনে হয় সাক্ষাৎ বেহেস্তবাসী ফেনীর জনগন। কারণ এতে আল্লাহর নাম এবং ইসলামিক মন মানসিকতা বজায় রাখা হয়েছে।
আরেকটা ভাস্কর্য সম্মান প্রদর্শনের জন্য নির্মিত যেমন স্মৃতিসৌধ ও শহীদ মিনার। স্মৃতিসৌধে বিশেষ বিশেষ দিনে আমারা ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করি এবং শহীদ মিনারেও তাই। এখানে কেউ পুজা করে না মাথা ঠেকিয়ে কিছু মানত করে না। এখানে দেশের জন্য আত্মত্যাগকারি বীর শহীদের স্মরণ করে ।এই যে বাংলা ভাষা পেলাম এই যে বাংলাদেশ পেলাম এইটাতো যুদ্ধ করে মরে তারপর পেলাম। এখন যদি এইসব বীর যোদ্ধাদের একটু স্মরণও না করি তাহলে আমরা কিসের কৃতজ্ঞ জাতি হলাম। অবশ্যই ইতিহাস কালচার সংরক্ষণ করা উচিত। কিন্তু মাথায় রাখতে হবে আমরা মুসলিম প্রধান দেশ। এই দেশে জঙ্গী যেমন সুবিধা করতে পারে না তেমনি নাস্তিকও হালে পানি পায় না। তাই ভাস্কর্য নিয়ে পক্ষে বিপক্ষে বাহাস করে আমাদের শান্তি নষ্ট করবেন না।
এক পক্ষ বলেছে ঘাড় মড়কে দিবে যদি বেশী বাড়াবাড়ি করে। শুনে হাসি পেল কারণ ক্ষমতা তাদের দেশ তাদের। আরেক পক্ষ বললো বাংলার জমিনে মূর্তি বানাতে দিবোই না । এইটা শুনেও হাসি পেল যেন দেশ দোজখ হয়ে যাবে দুই একটা মূর্তি বানালে। আরব দেশে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের ফরজটা পড়ে, শতকরা ৯৯ জন সুন্নত পড়ার গরজবোধ করে না। কিন্তু চারটা বিয়ে করা সুন্নত আর তা পালনে সচেষ্ট থাকে শতকরা ৯৯ জন। আরে সবচেয়ে বড় কথা এই ভাস্কর্যের মাথায় বসে ছোট চড়ুই পাখি হতে বড় চিল পর্যন্ত বিষ্ঠা ত্যাগ করবে। দেখবেন আপনারা পরিষ্কার করার দরকারও মনে করবে না কেউ। ছাগল এবং পাগল উভয়ে চুচু করবে, সুযোগ পেলে হাগুও করবে দেখার কেউ থাকবে না। তাহলে ভাস্কর্য তৈরী করতে এত উদ্যমী কেন। জানতে হলে দেখতে হবে যমুনা টিভির অনুসন্ধানী অনুষ্ঠান 360 ডিগ্রী।
লুটপাটের সব যায়গা শেষ করে এখন শুরু করেছে ভাস্কর্য নির্মাণের নামে লুটপাট। চট্টগ্রামের এক ভাস্কর্য নিয়ে যমুনা টিভির 360 ডিগ্রী অনুষ্ঠানে সুন্দর লুটপাটের প্রতিবেদন দেখানো হল। ভাস্কর্য শিল্পীর সাথে চুক্তি করেছে ১৮ লাখ টাকায় আর হিসাবে দেখিয়েছে ৮৬ লাখ টাকা! প্রকল্পে মোট খরচ যেখানে হয়েছে দুই কোটি টাকার মত সেখানে ৫ কোটি খরচ দেখিয়ে এখনো কাজ শেষ হয়নি। আবার নতুন বরাদ্দ চেয়েছে কাজ শেষ করতে!
দেশব্যাপী ভাস্কর্য নির্মান করছে স্থানীয় সরকার। কেন্দ্রীয় সরকারকে তেলে ভাসিয়ে নিজেদের লুটপাটের জায়গাটা নির্বিঘ্ন করতে চায়। স্থানীয় সরকার ভালোবাসার যায়গা থেকে ভাস্কর্য নির্মান করছে বিষয়টি এমন না। তারা নিজেদের লুটপাট ঠিকঠাক রাখতে নাম ব্যবহার করছে মাত্র। এই লুটপাটের সাথে জড়িত আছে মেয়র থেকে শুরু করে সংশ্লিষ্ট ইঞ্জিনিয়ার। এরা অন্যের আবেগকে কাজে লাগিয়ে ভাস্কর্যকে লুটপাটের মেশিন হিসাবে ব্যবহার করছে। অনুষ্ঠানে দেখবেন এক পর্যায় সাংবাদিককে ঘুষ দিতে যায় সংশ্লিষ্ট ইঞ্জিনিয়ার। এসব লুটপাটের ভাস্কর্য নির্মান বন্ধ করা অতীব জরুরী। বন্ধ না করলে স্বচ্ছতা বজায় রেখে কাজ করতে হবে । জনগণের কষ্টের টাকা বিদেশে পাচারে সহযোগিতা করবেন না মাননীয রাষ্ট্র ।
আরেকটা ভাস্কর্য সম্মান প্রদর্শনের জন্য নির্মিত যেমন স্মৃতিসৌধ ও শহীদ মিনার। স্মৃতিসৌধে বিশেষ বিশেষ দিনে আমারা ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করি এবং শহীদ মিনারেও তাই। এখানে কেউ পুজা করে না মাথা ঠেকিয়ে কিছু মানত করে না। এখানে দেশের জন্য আত্মত্যাগকারি বীর শহীদের স্মরণ করে ।এই যে বাংলা ভাষা পেলাম এই যে বাংলাদেশ পেলাম এইটাতো যুদ্ধ করে মরে তারপর পেলাম। এখন যদি এইসব বীর যোদ্ধাদের একটু স্মরণও না করি তাহলে আমরা কিসের কৃতজ্ঞ জাতি হলাম। অবশ্যই ইতিহাস কালচার সংরক্ষণ করা উচিত। কিন্তু মাথায় রাখতে হবে আমরা মুসলিম প্রধান দেশ। এই দেশে জঙ্গী যেমন সুবিধা করতে পারে না তেমনি নাস্তিকও হালে পানি পায় না। তাই ভাস্কর্য নিয়ে পক্ষে বিপক্ষে বাহাস করে আমাদের শান্তি নষ্ট করবেন না।
এক পক্ষ বলেছে ঘাড় মড়কে দিবে যদি বেশী বাড়াবাড়ি করে। শুনে হাসি পেল কারণ ক্ষমতা তাদের দেশ তাদের। আরেক পক্ষ বললো বাংলার জমিনে মূর্তি বানাতে দিবোই না । এইটা শুনেও হাসি পেল যেন দেশ দোজখ হয়ে যাবে দুই একটা মূর্তি বানালে। আরব দেশে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের ফরজটা পড়ে, শতকরা ৯৯ জন সুন্নত পড়ার গরজবোধ করে না। কিন্তু চারটা বিয়ে করা সুন্নত আর তা পালনে সচেষ্ট থাকে শতকরা ৯৯ জন। আরে সবচেয়ে বড় কথা এই ভাস্কর্যের মাথায় বসে ছোট চড়ুই পাখি হতে বড় চিল পর্যন্ত বিষ্ঠা ত্যাগ করবে। দেখবেন আপনারা পরিষ্কার করার দরকারও মনে করবে না কেউ। ছাগল এবং পাগল উভয়ে চুচু করবে, সুযোগ পেলে হাগুও করবে দেখার কেউ থাকবে না। তাহলে ভাস্কর্য তৈরী করতে এত উদ্যমী কেন। জানতে হলে দেখতে হবে যমুনা টিভির অনুসন্ধানী অনুষ্ঠান 360 ডিগ্রী।
লুটপাটের সব যায়গা শেষ করে এখন শুরু করেছে ভাস্কর্য নির্মাণের নামে লুটপাট। চট্টগ্রামের এক ভাস্কর্য নিয়ে যমুনা টিভির 360 ডিগ্রী অনুষ্ঠানে সুন্দর লুটপাটের প্রতিবেদন দেখানো হল। ভাস্কর্য শিল্পীর সাথে চুক্তি করেছে ১৮ লাখ টাকায় আর হিসাবে দেখিয়েছে ৮৬ লাখ টাকা! প্রকল্পে মোট খরচ যেখানে হয়েছে দুই কোটি টাকার মত সেখানে ৫ কোটি খরচ দেখিয়ে এখনো কাজ শেষ হয়নি। আবার নতুন বরাদ্দ চেয়েছে কাজ শেষ করতে!
দেশব্যাপী ভাস্কর্য নির্মান করছে স্থানীয় সরকার। কেন্দ্রীয় সরকারকে তেলে ভাসিয়ে নিজেদের লুটপাটের জায়গাটা নির্বিঘ্ন করতে চায়। স্থানীয় সরকার ভালোবাসার যায়গা থেকে ভাস্কর্য নির্মান করছে বিষয়টি এমন না। তারা নিজেদের লুটপাট ঠিকঠাক রাখতে নাম ব্যবহার করছে মাত্র। এই লুটপাটের সাথে জড়িত আছে মেয়র থেকে শুরু করে সংশ্লিষ্ট ইঞ্জিনিয়ার। এরা অন্যের আবেগকে কাজে লাগিয়ে ভাস্কর্যকে লুটপাটের মেশিন হিসাবে ব্যবহার করছে। অনুষ্ঠানে দেখবেন এক পর্যায় সাংবাদিককে ঘুষ দিতে যায় সংশ্লিষ্ট ইঞ্জিনিয়ার। এসব লুটপাটের ভাস্কর্য নির্মান বন্ধ করা অতীব জরুরী। বন্ধ না করলে স্বচ্ছতা বজায় রেখে কাজ করতে হবে । জনগণের কষ্টের টাকা বিদেশে পাচারে সহযোগিতা করবেন না মাননীয রাষ্ট্র ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সাখাওয়াত হোসেন ১৮/১২/২০২০
-
মোঃ শফিকুল ইসলাম স্বজীব ২২/১১/২০২০অবশেষে ভাস্কর্য নিয়ে বাড়াবাড়ি করা হচ্ছে। আপনার উপস্থাপনা যথার্থ। ভালো থাকুন।
-
স্বপন রোজারিও (মাইকেল) ২০/১১/২০২০ভাস্কর্য শৈল্পিক বিষয়। এর মর্যাদা অপরীসীম।
-
আব্দুর রহমান আনসারী ২০/১১/২০২০যথার্থ দাবি
শুভেচ্ছা জানবেন।