ধর্ষণ ও রাজনীতি। রায়হান ও স্যারেরা । আলু মরিচ আর টিভির কথা।
জেনা ব্যাভিচার এবং ধর্ষণ বিরোধী সমাবেশ করাটা আমার কাছে যথার্থ এবং ইউনিক মনে হয়। ব্যাভিচারে লিপ্ত হলে এক সময় ছেলের বিরুদ্ধে মামলা হয় এবং শুধু ছেলেটার বিচার হলে এটা জুলুম। ব্যাভিচারে লিপ্ত দুইজন এবং সহযোগীকেও শাস্তির আওতায় আনতে হবে। এবং সবার শাস্তির আওতায় আনার আওয়াজ তোলা দরকার। বর্তমান বাংলাদেশে দলীয় পান্ডারা ধর্ষণের রাজত্ব কায়েম করেছে। এই কথাটা স্পষ্ট ভাষায় বলতে হবে।
ছোট ছোট শিশুদের বলৎকারে লিপ্ত এক শ্রেণীর আত্মীয় আর কওমি মাদ্রাসার মৌল্লা নামক দুষ্ট কীট। এইসব মৌল্লাদের কারণে প্রকৃত আলেম সমাজ ৭১ টিভির রূপা মিথিলা দ্বারা আক্রান্ত এবং ৭১ টিভি বলৎকারে লিপ্ত ইসলামকে। ইতিমধ্যে ধর্ষণের সাজা মৃত্যুদণ্ড করা হয়েছে। আর এই মৃত্যুদণ্ডে যাওয়া পর্যন্ত একজন ধর্ষিতাকে পাড়ি দিতে হবে থানা কোট কাচারি। ধর্ষকের প্রভাবে ডাক্তারী পরীক্ষা ও থানা প্রভাবমুক্ত থাকবে কিনা যথেষ্ট সন্দেহ লাগে। নোয়াখালীর ধর্ষক একটা বস্তির ছেলেও ভাইরাল হওয়া ছবিতে দেখেছি থানায় মাস্তি করছে। তাহলে আরো দলীয় ক্ষমতাবানদের বিচার কেমন হবে একমাত্র ভবিষ্যৎ জানে। তারপরও বিচার চাওয়া এবং পাওয়ায় মৌলিক অধিকারে বিশ্বাস রাখি। আর মসজিদ মন্দির গির্জা হাট বাজার দোকান পাটে ধর্ষককে বয়কট করি। সবাই মিলে সচেতনতা সৃষ্টি করি। পুরুষ যখন নারীর সন্তান গর্ভে ধারণ করে, পুরুষ যখন নারীর ভাই ,পুরুষ যখন নারীর বাবা তাদের সমালোচনা বন্ধ করে তাদের মানুষ ভাবি । ধর্মকর্ম নিয়ে চলেও স্বাধীন রাখা যায় তাদের।
রায়হানের তিনমাসের এক সন্তান আছে এবং সে একজন খুব সাধারণ যুবক । সে রাজনীতি করতো না, দলবাজি করতো না। খুবই সাধারণ একজন মানুষ যে সন্তানের পিতা হওয়ার পর তার ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখতে দেখতে সময় পার করতে ছিল। রায়হানকে ধরে নিয়ে মধ্যযুগীয় বর্বরোচিত হায়নার মত নির্যাতন করতে করতে মেরে ফেলেছে মাত্র দশ হাজার টাকার জন্য।
দেশে যেন পুলিশি শাসন জারি করেছে। ফেনী জেলার ছাগলনাইয়া থানার এস আই আলামগীর এক ব্যবসায়ীকে তুলে নিয়ে যায় গাজীপুর। ক্রস ফায়ারের ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করার পরও জমিজমা সব লিখে নেয়। যাকে ইচ্ছা মেরে ফেলতেছে, ধরে নিয়ে যাইতেছে গুম করতেছে। কাউকে কোন জবাবদিহি করতে হয়না। পুলিশ রায়হানের হত্যাকাণ্ডকে ধামাচাপা দেয়ার জন্য প্রচার করেছে যে রায়হান একজন ছিনতাইকারী এবং ছিনতাই করে ধরা পড়ার পরে তাকে গণপিটুনি দেয়ায় সে নিহত হয়। আর এটা হলো পুলিশ এর পুরাতন নাটক যেটা একটা শিশুও শুনে হাসে।
রায়হানকে হত্যাকারী এস আই আকবর যেন ওসি প্রদীপের বড় ভাই । তার বিলাসবহুল বাড়ি কোটি কোট টাকার সম্পতি এবং ব্যাংকে জমানো টাকা আছে। বাংলাদেশে বছরের পর বছর ধরে পুলিশ পেশা সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত পেশা হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। শুধু তাই নয়, বাংলাদেশের মানবাধিকার লংঘনে চ্যাম্পিয়ন হয়ে এই বাহিনী তার দুর্নাম কুড়িয়েছে বহু আগেই। মানবাধিকার লংঘনকারী এই পুলিশ বাহিনী বাংলাদেশকে প্রগতিশীল রুপান্তরের প্রধান অন্তরায়। সবচেয়ে আচার্য লাগে আন্দোলন না হলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল না হলে বিচার পাওয়া কল্পনাহীন। আলোচিত এ খুনের ঘটনায় এখন পর্যন্ত কাউকে আটক কিংবা গ্রেপ্তার করা হয়নি। কেউ জানে না এই মামলার আসামি কারা।
টিভি আর পত্রিকার খবরের কথা লিখতে গিয়ে পুরাতন ঘটনা মনে পড়ে গেল। আমাদের ফেনী জেলা শহরে স্থানীয় কিছু পত্রিকা চলতো৷ বাসস্ট্যান্ডে কিংবা রেল স্টেশনে হকারেরা হেড লাইন চিৎকার করে বলে বলে সেই পত্রিকা বিক্রি করতো৷ মজাদার হেড লাইন থাকতো খাঁজা খোর হকারেরা বলতো এই দেখুন হাসিনা অন্তঃসত্ত্বা, গরম খবর, গরম খবর.. । খালেদা এই বয়সে আবার বিয়ে করছেন, দেখুন তাজা খবর, তাজা খবর, ফুঁরিয়ে যাবার আগে কিনুন..। মাত্র দুই টাকা দুই টাকা।
দেখতাম অনেক আম পাবলিক শেখ হাসিনা, আর খালেদা জিয়ার কথা ভেবে পত্রিকা কিনে ফেলতো। ভিতরে পড়ে দেখতো লেখা আছে, লেমুয়া নিবাসী হাসিনা খাতুনকে ধর্ষণ করেছে গুন্ডারা, এখন সে অন্তঃসত্ত্বা। আর দৌলতপুরের ৪৫ বছর বয়সী খালেদা বেগম তৃতীয় বিবাহ করেছেন। পত্রিকার কতৃপক্ষ মানুষকে বিভ্রান্ত করে বিক্রির জন্য হাসিনা খালেদার নামে হেড লাইন করতো, অন্যদিকে হকারেরা আরো একটু রং লাগিয়ে প্রচার চালাইতো শুধু মাত্র দুই টাকা জন্য। তাই বিভ্রান্ত হবার কিছু নেই। আসলে হাসিনা অন্তঃসত্ত্বা নয়, আসলে খালেদা বিয়েও করছেন না। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ আর একাত্তর টিভি একেবারে দুই জিনিস। হাসিনা খাতুন, আর খালেদা বেগমের মত।
গোবর এক অদ্ভুত জিনিস। শুকিয়ে গেলে জ্বালানি, জমিতে গেলে জৈব সার, পানিতে গেলে মাছের খাদ্য, ভারতে গেলে প্রসাদ, আর মগজে গেলে হলুদ সাংবাদিক!
যাদের ডায়াবেটিস তারা বেশী করে সবজি খাবেন ডাঃ জাহাঙ্গীর কবির বলে। কিন্তু এখন সবজির বাজারে দামের আগুন ধরতে গেলে পকেট পুড়ে।সাধারণ জনগণ খেতে কষ্ট হচ্ছে। সরকার বলেছে চেষ্টা করতেছে দাম কমাতে! কিন্তু কথা হলো সরকার দলীয় লোক ছাড়া বাংলাদেশের লতাপাতা ও ধুলাবালি একদিক সেদিক করার ক্ষমতা অন্য করো নাই তা অবুঝ জনগণ ভালো করে বুঝে। তারাই সাপ তারাই আবার ওজা। ভাগ্য ভালো বুঝদার মানুষগণ এখনো বলেনি সবজি খাবেন না যেমন আগে বলে ছিল পেয়াজ খাবেন না। আরো ভাগ্য ভালো এখনো কেউ বলেনি সবজি হিসাবে কচুরি ফেনা খাওয়া শুরু করেন। তাই সবাই কম কম খাবেন, রোজা রাখেন এতে সওয়াব পাওয়া যাবে আর যাদের ডায়াবেটিস তাদের রোজা রাখলে অনেক উপকার হবে। তবে রোজা রাখার কথা শুনে কেউ আমাকে আফগানী জঙ্গী ভাববেন না। আমি ৭১ টিভির পক্ষেও নাই বিপক্ষেও নাই। যাদের গ্রামে বসবাস তারা নিজের জমিতে সবজি আবাদ করেন। ঘরের ছাদে করেন এবং উঠানে করেন ।
সুস্থ থাকুন নিরাপদ থাকুন। বাচ্চাদের নজরে রাখুন নারীদের সম্মান করুণ । ভালোবাসা দিন , ভালোবাসা নিন । পাপিয়া কিংবা সামিয়া এড়িয়ে চলুন। সংসারে সুখ দুনিয়া শান্তি।
ছোট ছোট শিশুদের বলৎকারে লিপ্ত এক শ্রেণীর আত্মীয় আর কওমি মাদ্রাসার মৌল্লা নামক দুষ্ট কীট। এইসব মৌল্লাদের কারণে প্রকৃত আলেম সমাজ ৭১ টিভির রূপা মিথিলা দ্বারা আক্রান্ত এবং ৭১ টিভি বলৎকারে লিপ্ত ইসলামকে। ইতিমধ্যে ধর্ষণের সাজা মৃত্যুদণ্ড করা হয়েছে। আর এই মৃত্যুদণ্ডে যাওয়া পর্যন্ত একজন ধর্ষিতাকে পাড়ি দিতে হবে থানা কোট কাচারি। ধর্ষকের প্রভাবে ডাক্তারী পরীক্ষা ও থানা প্রভাবমুক্ত থাকবে কিনা যথেষ্ট সন্দেহ লাগে। নোয়াখালীর ধর্ষক একটা বস্তির ছেলেও ভাইরাল হওয়া ছবিতে দেখেছি থানায় মাস্তি করছে। তাহলে আরো দলীয় ক্ষমতাবানদের বিচার কেমন হবে একমাত্র ভবিষ্যৎ জানে। তারপরও বিচার চাওয়া এবং পাওয়ায় মৌলিক অধিকারে বিশ্বাস রাখি। আর মসজিদ মন্দির গির্জা হাট বাজার দোকান পাটে ধর্ষককে বয়কট করি। সবাই মিলে সচেতনতা সৃষ্টি করি। পুরুষ যখন নারীর সন্তান গর্ভে ধারণ করে, পুরুষ যখন নারীর ভাই ,পুরুষ যখন নারীর বাবা তাদের সমালোচনা বন্ধ করে তাদের মানুষ ভাবি । ধর্মকর্ম নিয়ে চলেও স্বাধীন রাখা যায় তাদের।
রায়হানের তিনমাসের এক সন্তান আছে এবং সে একজন খুব সাধারণ যুবক । সে রাজনীতি করতো না, দলবাজি করতো না। খুবই সাধারণ একজন মানুষ যে সন্তানের পিতা হওয়ার পর তার ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখতে দেখতে সময় পার করতে ছিল। রায়হানকে ধরে নিয়ে মধ্যযুগীয় বর্বরোচিত হায়নার মত নির্যাতন করতে করতে মেরে ফেলেছে মাত্র দশ হাজার টাকার জন্য।
দেশে যেন পুলিশি শাসন জারি করেছে। ফেনী জেলার ছাগলনাইয়া থানার এস আই আলামগীর এক ব্যবসায়ীকে তুলে নিয়ে যায় গাজীপুর। ক্রস ফায়ারের ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করার পরও জমিজমা সব লিখে নেয়। যাকে ইচ্ছা মেরে ফেলতেছে, ধরে নিয়ে যাইতেছে গুম করতেছে। কাউকে কোন জবাবদিহি করতে হয়না। পুলিশ রায়হানের হত্যাকাণ্ডকে ধামাচাপা দেয়ার জন্য প্রচার করেছে যে রায়হান একজন ছিনতাইকারী এবং ছিনতাই করে ধরা পড়ার পরে তাকে গণপিটুনি দেয়ায় সে নিহত হয়। আর এটা হলো পুলিশ এর পুরাতন নাটক যেটা একটা শিশুও শুনে হাসে।
রায়হানকে হত্যাকারী এস আই আকবর যেন ওসি প্রদীপের বড় ভাই । তার বিলাসবহুল বাড়ি কোটি কোট টাকার সম্পতি এবং ব্যাংকে জমানো টাকা আছে। বাংলাদেশে বছরের পর বছর ধরে পুলিশ পেশা সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত পেশা হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। শুধু তাই নয়, বাংলাদেশের মানবাধিকার লংঘনে চ্যাম্পিয়ন হয়ে এই বাহিনী তার দুর্নাম কুড়িয়েছে বহু আগেই। মানবাধিকার লংঘনকারী এই পুলিশ বাহিনী বাংলাদেশকে প্রগতিশীল রুপান্তরের প্রধান অন্তরায়। সবচেয়ে আচার্য লাগে আন্দোলন না হলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল না হলে বিচার পাওয়া কল্পনাহীন। আলোচিত এ খুনের ঘটনায় এখন পর্যন্ত কাউকে আটক কিংবা গ্রেপ্তার করা হয়নি। কেউ জানে না এই মামলার আসামি কারা।
টিভি আর পত্রিকার খবরের কথা লিখতে গিয়ে পুরাতন ঘটনা মনে পড়ে গেল। আমাদের ফেনী জেলা শহরে স্থানীয় কিছু পত্রিকা চলতো৷ বাসস্ট্যান্ডে কিংবা রেল স্টেশনে হকারেরা হেড লাইন চিৎকার করে বলে বলে সেই পত্রিকা বিক্রি করতো৷ মজাদার হেড লাইন থাকতো খাঁজা খোর হকারেরা বলতো এই দেখুন হাসিনা অন্তঃসত্ত্বা, গরম খবর, গরম খবর.. । খালেদা এই বয়সে আবার বিয়ে করছেন, দেখুন তাজা খবর, তাজা খবর, ফুঁরিয়ে যাবার আগে কিনুন..। মাত্র দুই টাকা দুই টাকা।
দেখতাম অনেক আম পাবলিক শেখ হাসিনা, আর খালেদা জিয়ার কথা ভেবে পত্রিকা কিনে ফেলতো। ভিতরে পড়ে দেখতো লেখা আছে, লেমুয়া নিবাসী হাসিনা খাতুনকে ধর্ষণ করেছে গুন্ডারা, এখন সে অন্তঃসত্ত্বা। আর দৌলতপুরের ৪৫ বছর বয়সী খালেদা বেগম তৃতীয় বিবাহ করেছেন। পত্রিকার কতৃপক্ষ মানুষকে বিভ্রান্ত করে বিক্রির জন্য হাসিনা খালেদার নামে হেড লাইন করতো, অন্যদিকে হকারেরা আরো একটু রং লাগিয়ে প্রচার চালাইতো শুধু মাত্র দুই টাকা জন্য। তাই বিভ্রান্ত হবার কিছু নেই। আসলে হাসিনা অন্তঃসত্ত্বা নয়, আসলে খালেদা বিয়েও করছেন না। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ আর একাত্তর টিভি একেবারে দুই জিনিস। হাসিনা খাতুন, আর খালেদা বেগমের মত।
গোবর এক অদ্ভুত জিনিস। শুকিয়ে গেলে জ্বালানি, জমিতে গেলে জৈব সার, পানিতে গেলে মাছের খাদ্য, ভারতে গেলে প্রসাদ, আর মগজে গেলে হলুদ সাংবাদিক!
যাদের ডায়াবেটিস তারা বেশী করে সবজি খাবেন ডাঃ জাহাঙ্গীর কবির বলে। কিন্তু এখন সবজির বাজারে দামের আগুন ধরতে গেলে পকেট পুড়ে।সাধারণ জনগণ খেতে কষ্ট হচ্ছে। সরকার বলেছে চেষ্টা করতেছে দাম কমাতে! কিন্তু কথা হলো সরকার দলীয় লোক ছাড়া বাংলাদেশের লতাপাতা ও ধুলাবালি একদিক সেদিক করার ক্ষমতা অন্য করো নাই তা অবুঝ জনগণ ভালো করে বুঝে। তারাই সাপ তারাই আবার ওজা। ভাগ্য ভালো বুঝদার মানুষগণ এখনো বলেনি সবজি খাবেন না যেমন আগে বলে ছিল পেয়াজ খাবেন না। আরো ভাগ্য ভালো এখনো কেউ বলেনি সবজি হিসাবে কচুরি ফেনা খাওয়া শুরু করেন। তাই সবাই কম কম খাবেন, রোজা রাখেন এতে সওয়াব পাওয়া যাবে আর যাদের ডায়াবেটিস তাদের রোজা রাখলে অনেক উপকার হবে। তবে রোজা রাখার কথা শুনে কেউ আমাকে আফগানী জঙ্গী ভাববেন না। আমি ৭১ টিভির পক্ষেও নাই বিপক্ষেও নাই। যাদের গ্রামে বসবাস তারা নিজের জমিতে সবজি আবাদ করেন। ঘরের ছাদে করেন এবং উঠানে করেন ।
সুস্থ থাকুন নিরাপদ থাকুন। বাচ্চাদের নজরে রাখুন নারীদের সম্মান করুণ । ভালোবাসা দিন , ভালোবাসা নিন । পাপিয়া কিংবা সামিয়া এড়িয়ে চলুন। সংসারে সুখ দুনিয়া শান্তি।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
কল্পনা বিলাসী ৩১/১০/২০২০যথার্থ বলেছেন
-
আব্দুর রহমান আনসারী ১৮/১০/২০২০সুন্দর বলাই যায়
-
পি পি আলী আকবর ১৭/১০/২০২০ভালোই