www.tarunyo.com

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

আমাদের কথা শুনো না শুনলে মরো না হয় দেশ ত্যাগ করো । পছন্দ তোমার l

ছয় মাসও হলো না গাজী পুরে বুয়েট হতে পাস করা একজন ইঞ্জিনিয়ারকে কিছু টাকার বিনিময় ভাড়া করা গুণ্ডা দিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে । উনার অপরাধ নিম্ন মানের কাজ করায় উনি বিল আটকে রেখে ছিলেন এই জন্য্ নির্মমভাবে হত্য করে লাশ রাস্তায় ফেলে যায়। পরিবারের রোজগার করা মানুষটার মরণে এখন পরিবারকে অভাব-অনটনে সীমাহীন কষ্টে দিন পার করতে হচ্ছে। সন্তানদের লেখাপড়ায় নেমে আসবে চরম বিপর্যয় । কারণ সৎ লোকের অবৈধ সম্পদ গচ্ছিত থাকে না । হাজারো খুন হওয়া মানুষের সন্তানেরা জীবনের শুরুতে বাংলাদেশের এমন ঘৃণিত রূপ দেখে বড় হচ্ছে।

এই মাত্র কয়েকদিন আগে রাজশাহী গণপূর্ত বিভাগের আরো একজন ইঞ্জিনিয়ারকে মেরে রক্তাক্ত করেছেন কিছু গুণ্ডা । উনার অপরাধ পুঠিয়ায় ভূমি অফিস নির্মাণে ঠিকাদার নিম্ন মানের নির্মাণ সামগ্রী দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন ।

প্রশ্ন হলো কারা এই কাজ করতেছে । সহজ উত্তর যাদের এখন অপরিসীম ক্ষমতা আছে । যারা রড়ের বদলে বাঁশ দিয়ে রাস্তা-ঘাট , ব্রিজ -কালভার্ট ও সরকারী অফিস- আদালত করতে চায় এবং বিল নিতে চায় রড়ের চেয়ে দ্বিগুণ , তারাই । যে দেশে পেশাদারী দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে গুণ্ডার হাতে ডান্ডার মার খেয়ে রক্তাক্ত হতে হয় এবং একদল হায়নার হাতে মরণের ঝুকি নিয়ে চলতে হয় সে দেশে কে ইঞ্জিনিয়ার হতে চাইবে আর সৎ থাকতে চাইবে। হলেও প্রচুর প্রভাবশালী হতে হবে থাকতে হবে রাজনৈতিক যোগাযোগ ।

এই লোকগুলি যদি আজ পুলিশ হতো , যদি ম্যাজিস্ট্রেট হতো তাহলে কেউ চোখ তুলে তাকানোর সাহস করতো না । আমরা অহরহ দেখছি পুলিশ কর্মকর্তা রাজনৈতিক প্রভাবশালীদের নাকে রশি লাগিয়ে ঘুরায়। বিচার না হতে হতে আজ এমন হয়েছে । ঠিকাদার রাজনৈতিক পরিচয় দিয়ে নিম্ন মানের কাজ করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে । দেশটা যেন চোর ডাকাত পুলিশ খেলায় মত্ত । আর আম জনতা নিয়ে চুপ থাকছে। এই চুপ থেকেও নিরাপদ থাকা যাচ্ছে না । গ্রামে গঞ্জে আজ মাদকের হাট বাজার বসে প্রতিবাদ করা সম্ভব হচ্ছে না । চোখের সামনে যুব সমাজ মাদকের নেশায় পৃথিবীকে রঙ্গীন দেখছে রাজনৈতিক ছায়া তলে । প্রতিবাদী হতে হলে শিরোনামের একটা অপশন পছন্দ করতে হবে।

ছবিঃ ফেনী হতে খাগড়াছড়ি যাওয়ার রাস্তা ।আমাদের কথা শুনো , না শুনলে মরো না হয় দেশ ত্যাগ করো । পছন্দ তোমার !

ছয় মাসও হলো না গাজী পুরে বুয়েট হতে পাস করা একজন ইঞ্জিনিয়ারকে কিছু টাকার বিনিময় ভাড়া করা গুণ্ডা দিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে । উনার অপরাধ নিম্ন মানের কাজ করায় উনি বিল আটকে রেখে ছিলেন এই জন্য্ নির্মমভাবে হত্য করে লাশ রাস্তায় ফেলে যায়। পরিবারের রোজগার করা মানুষটার মরণে এখন পরিবারকে অভাব-অনটনে সীমাহীন কষ্টে দিন পার করতে হচ্ছে। সন্তানদের লেখাপড়ায় নেমে আসবে চরম বিপর্যয় । কারণ সৎ লোকের অবৈধ সম্পদ গচ্ছিত থাকে না । হাজারো খুন হওয়া মানুষের সন্তানেরা জীবনের শুরুতে বাংলাদেশের এমন ঘৃণিত রূপ দেখে বড় হচ্ছে।

এই মাত্র কয়েকদিন আগে রাজশাহী গণপূর্ত বিভাগের আরো একজন ইঞ্জিনিয়ারকে মেরে রক্তাক্ত করেছেন কিছু গুণ্ডা । উনার অপরাধ পুঠিয়ায় ভূমি অফিস নির্মাণে ঠিকাদার নিম্ন মানের নির্মাণ সামগ্রী দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন ।

প্রশ্ন হলো কারা এই কাজ করতেছে । সহজ উত্তর যাদের এখন অপরিসীম ক্ষমতা আছে । যারা রড়ের বদলে বাঁশ দিয়ে রাস্তা-ঘাট , ব্রিজ -কালভার্ট ও সরকারী অফিস- আদালত করতে চায় এবং বিল নিতে চায় রড়ের চেয়ে দ্বিগুণ , তারাই । যে দেশে পেশাদারী দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে গুণ্ডার হাতে ডান্ডার মার খেয়ে রক্তাক্ত হতে হয় এবং একদল হায়নার হাতে মরণের ঝুকি নিয়ে চলতে হয় সে দেশে কে ইঞ্জিনিয়ার হতে চাইবে আর সৎ থাকতে চাইবে। হলেও প্রচুর প্রভাবশালী হতে হবে থাকতে হবে রাজনৈতিক যোগাযোগ ।

এই লোকগুলি যদি আজ পুলিশ হতো , যদি ম্যাজিস্ট্রেট হতো তাহলে কেউ চোখ তুলে তাকানোর সাহস করতো না । আমরা অহরহ দেখছি পুলিশ কর্মকর্তা রাজনৈতিক প্রভাবশালীদের নাকে রশি লাগিয়ে ঘুরায়। বিচার না হতে হতে আজ এমন হয়েছে যে পুলিশ সাধারণ লোককে ধরে নিয়ে পরিমাণ মত চাঁদা না ফেলে ক্রস ফায়ার করতেছে। ঠিকাদার রাজনৈতিক পরিচয় দিয়ে নিম্ন মানের কাজ করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে । দেশটা যেন চোর ডাকাত পুলিশ খেলায় মত্ত । আর আম জনতা নিয়ে চুপ থাকছে। এই চুপ থেকেও নিরাপদ থাকা যাচ্ছে না । গ্রামে গঞ্জে আজ মাদকের হাট বাজার বসে প্রতিবাদ করা সম্ভব হচ্ছে না । চোখের সামনে যুব সমাজ মাদকের নেশায় পৃথিবীকে রঙ্গীন দেখছে রাজনৈতিক ছায়া তলে । প্রতিবাদী হতে হলে শিরোনামের একটা অপশন পছন্দ করতে হবে।
বিষয়শ্রেণী: সমসাময়িক
ব্লগটি ১৭৮৫ বার পঠিত হয়েছে।
প্রকাশের তারিখ: ২০/০৮/২০২০

মন্তব্য যোগ করুন

এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।

Use the following form to leave your comment on this post.

মন্তব্যসমূহ

  • মুগ্ধ কবিবর
  • এম. মাহবুব মুকুল ২৬/০৮/২০২০
    অমানবিক।
  • বলার ভাষা নেই
  • সবাই অসহায়।
  • কিছু বলার নেই।
 
Quantcast