স্মৃতি ঘেরা মুজিব নগর
আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের সব থেকে বড় স্মৃতি ধরে আছে মেহেরপুর জেলার মুজিব নগর।যেটা ছিলো বাংলার পুরনো রাজধানী।এই মুজিব নগরেই গঠন করা হয়ে ছিলো অস্থায়ী সরকার।আসুন এবার মুজিব নগরের মন মুগ্ধ করা প্রাকৃতিক সুন্দরজের কথা বলি।প্রাকৃতিক সুন্দর বলতে আছে, বিশাল এক আম বাগান। আর বাগানে আছে অসংখ্য হনুমান।আর এই বাগানের গাছের সংখ্যা আমি ঠিক জানিনা।তবে গুনতে গিয়েছিলাম বেশ কয়েক বার।পারিনি গুনতে।বুঝলাম এতো গাছ এভাবে গুনতে যাওয়া বোকামি ছাড়া কিছুই না।এবার বলি যুদ্ধের যে স্মৃতি বুকে ধরে আছে সেই কথাটা।প্রথমেই বাংলাদেশের মানচিত্রের কথাটা বলা যাক।চারিদিকে গোল বিল্ডিং তার মাঝে বিশাল জায়গা জুড়ে নিখুঁত ভাবে তৈরি করা হয়েছে বাংলাদেশের মানচিত্র।মানচিত্রের উপর মূর্তি দিয়ে বাংলাদেশের যুদ্ধের ইতিহাস তুলে ধরা হয়েছে।কোথায় কিভাবে যুদ্ধ হয়েছে।কিভাবে পাক বাহিনী ও কোথায় কোথায় হত্যা কান্ড চালিয়েছে তা মূর্তির মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে।২৩বছরের অত্যাচারের স্মৃতি হিসেবে স্থাপিত হয়েছে স্মৃতি সৌধ।দিন যাওয়ার সাথে সাথে বেড়েছে ওদের অত্যাচারের মাত্রা।তাই সৌধের উচ্চতা ক্রমেই বেড়েছে।ওদের ২৩বছরের অত্যাচারে তৈরি হয়েছে রক্তের সাগর।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
... ২৮/০১/২০১৬লিখতে থাকুন। মূর্তি শব্দটি ব্যবহার না করে স্ট্যাচু ব্যবহার করতে পারেন। ভালো থাকুন।
-
বিদ্রোহী ফাহিম খান ২৮/০১/২০১৬তুমি নবম শ্রেণীর ছাত্র হিসেবে তোমার লেখা কিন্তু বেশ হয়েছে॥ ছোট থেকেই লেখালেখি কর॥ একদিন অনেক বড় হবে॥ শুভ কামনা রইলো॥
-
রাসেল আহাম্মেদ ২৭/০১/২০১৬আসলে আমি সবে লেখা লেখি শুরু করেছি।লেখার কোনো নিয়ম আমার জানা নেই।তবুও যতটা পারি সুন্দর করে লিখতে চেষ্টা করি।আর আমি এ বছর মাত্র ক্লাস 9এ পদার্পন করেছি তাই ভুল হতেই পারে।সকলে
দয়া করে ছোট ভাই মনে করে ভুল গুলা ধরে দিবেন।সকলে ভালো থাকবে । -
দেবব্রত সান্যাল ২৭/০১/২০১৬প্রথমেই বলি লেখাটি গল্পের পর্যায়ে পড়েনা , প্রবন্ধের পর্যায়েও নয়।
বানান শুদ্ধ করুন। শৃতি নয় স্মৃতি। হুনুমান নয় হনুমান , ম্যাদ্ধমে নয় মাধ্যমে, সৌদ্ধ নয় সৌধ। আরও থাকতে পারে দেখে নিন। বর্ণনা উন্নত করা প্রয়োজন , তার সাথে তথ্যও দরকার।