শিশির বিন্দু(প্রথম পর্ব)
শিশির বিন্দু(প্রথম পর্ব)
এসকেএইচ সৌরভ হালদার
সেদিন ছিল সোমবার। সকালটা ছিল খুব সুন্দর ।শহরের সকাল বলে কথা ,সকলে বলে থাকে শহরের সকালটা নাকি খুবই সুন্দর ।
এর কারণ জানতে চাইলে বলবে বায়ুদূষণ কম ও জ্যাম। কিন্তু আমি সেটা ভিন্ন ভাবে দেখি আমার কাছে শহরের সকালটা হল সেই ভোহরের শিশির ভেজা এক বিন্দু আশা ।
আমি ভোগ করার জন্য সকালে ভোরে উঠে ছাদে চলে আসি।আমাদের বাড়ির ছাদে আছে দুই তিনেক অ্যালোভেরা গাছ আর একটি গোলাপ গাছে ও রজনীগন্ধা ।
প্রতিদিনের মত আজও সকালের সৌদায্য উপভোগ করছি। তবে কোন সাথী থাকলে সকালটা আরো সুন্দর হতো বলে মনে মনে ভাবছিলাম ।
সেটা কোনভাবেই আমি চুপ করে না থেকে চেয়ারে বসে এক কাপ কফি নিয়ে রজনীগন্ধার সাথে একাকী মনে কথা বলছি। রজনী কে বলছি "এই জীবনে পেলাম না কোন ভালোবাসার মানুষ" এর জন্য সকল বন্ধুরা উপহাস করে কিন্তু রজনী কেউ জানে না আমার ভালোবাসা লুকিয়ে আছে শুধু তোমার মাঝে।
এইভাবে আমি কথা বলছি হঠাৎ করে পাশের ছাদের থেকে কে যেন আওয়াজ করে বলল কি মহাশয়?
এ বাড়িতে পা দিতে না দিতেই প্রেমে পড়ে গেলে।
আমি তখন বললাম "না মানে এটা আমি!"
তখন ওই অচেনা মেয়ে টি বললো
"থাক বুঝতে পেরেছি আর লুকাতে হবে না"
আমি বিন্দু, এ বাড়িতে নতুন;
আমি তখন বললাম "ভাড়াটে"
বিন্দু তখন বলল ""হ্যাঁ বলতে পারো আর আমি মজা করছিলাম তোমার সাথে আমি ছাদে আসছিলাম সকালটা উপভোগ করার জন্য তোমার কথা শুনি কোথাও যেন আটকে গেলাম।
আমি দূর হতে দেখছিলাম তুমি রজনী বলে ফুলের সাথে কথা বলছিলে তাই মজা করে তোমাকে বললাম এজন্য আমি দুঃখিত।
আমি তখন বললাম কেন?
ওই যে তোমার রোমান্টিক সময় নষ্ট করে দিলাম।
তারপর আমি বললাম,
নানা এর কারণে দুঃখিত হওয়ার কোনো কারণ নেই,
বিন্দু বলল,
ওহো কথা বলতে বলতে তো তোমার নামটা শুনেতে ভুল গেলাম।
একটু অষ্ট হাসি দিয়ে বললাম আমার নাম জেনে আর কি হবে?
যদি এই সকালে শিশির পড়ে তার জন্যেও বিন্দুর প্রয়োজন, জানিনা সকালের বিন্দু কি বলবে?
তবে আমার নাম "শিশির"।
হূম খুব সুন্দর করে কথা বলো।
আপনিও খুবই সুন্দর করে কথা বলেন
বলেন! আপনি করে নয় তুমি করে বলো।
কাছে আসতে চাচ্ছো না আপনি করে দূরে সরে দিও না বন্ধু হতে পারি তো আমরা।
না না সেরকম কোনো ব্যাপার না অবশ্যই বন্ধু হতে পারি বিন্দু।
তাহলে হালকা হালকা আর ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিন্দু শিশির আমি এখন আসি আমার কলেজে দেরি হয়ে যাচ্ছে।
বাই পরে কথা হবে।
আমি নিরবতার সাথে ভেবে ফেললাম রজনী সাথে কথাই বলায় এই শিশির জন্য বিন্দুর প্রয়োজন আছে।
এসকেএইচ সৌরভ হালদার
সেদিন ছিল সোমবার। সকালটা ছিল খুব সুন্দর ।শহরের সকাল বলে কথা ,সকলে বলে থাকে শহরের সকালটা নাকি খুবই সুন্দর ।
এর কারণ জানতে চাইলে বলবে বায়ুদূষণ কম ও জ্যাম। কিন্তু আমি সেটা ভিন্ন ভাবে দেখি আমার কাছে শহরের সকালটা হল সেই ভোহরের শিশির ভেজা এক বিন্দু আশা ।
আমি ভোগ করার জন্য সকালে ভোরে উঠে ছাদে চলে আসি।আমাদের বাড়ির ছাদে আছে দুই তিনেক অ্যালোভেরা গাছ আর একটি গোলাপ গাছে ও রজনীগন্ধা ।
প্রতিদিনের মত আজও সকালের সৌদায্য উপভোগ করছি। তবে কোন সাথী থাকলে সকালটা আরো সুন্দর হতো বলে মনে মনে ভাবছিলাম ।
সেটা কোনভাবেই আমি চুপ করে না থেকে চেয়ারে বসে এক কাপ কফি নিয়ে রজনীগন্ধার সাথে একাকী মনে কথা বলছি। রজনী কে বলছি "এই জীবনে পেলাম না কোন ভালোবাসার মানুষ" এর জন্য সকল বন্ধুরা উপহাস করে কিন্তু রজনী কেউ জানে না আমার ভালোবাসা লুকিয়ে আছে শুধু তোমার মাঝে।
এইভাবে আমি কথা বলছি হঠাৎ করে পাশের ছাদের থেকে কে যেন আওয়াজ করে বলল কি মহাশয়?
এ বাড়িতে পা দিতে না দিতেই প্রেমে পড়ে গেলে।
আমি তখন বললাম "না মানে এটা আমি!"
তখন ওই অচেনা মেয়ে টি বললো
"থাক বুঝতে পেরেছি আর লুকাতে হবে না"
আমি বিন্দু, এ বাড়িতে নতুন;
আমি তখন বললাম "ভাড়াটে"
বিন্দু তখন বলল ""হ্যাঁ বলতে পারো আর আমি মজা করছিলাম তোমার সাথে আমি ছাদে আসছিলাম সকালটা উপভোগ করার জন্য তোমার কথা শুনি কোথাও যেন আটকে গেলাম।
আমি দূর হতে দেখছিলাম তুমি রজনী বলে ফুলের সাথে কথা বলছিলে তাই মজা করে তোমাকে বললাম এজন্য আমি দুঃখিত।
আমি তখন বললাম কেন?
ওই যে তোমার রোমান্টিক সময় নষ্ট করে দিলাম।
তারপর আমি বললাম,
নানা এর কারণে দুঃখিত হওয়ার কোনো কারণ নেই,
বিন্দু বলল,
ওহো কথা বলতে বলতে তো তোমার নামটা শুনেতে ভুল গেলাম।
একটু অষ্ট হাসি দিয়ে বললাম আমার নাম জেনে আর কি হবে?
যদি এই সকালে শিশির পড়ে তার জন্যেও বিন্দুর প্রয়োজন, জানিনা সকালের বিন্দু কি বলবে?
তবে আমার নাম "শিশির"।
হূম খুব সুন্দর করে কথা বলো।
আপনিও খুবই সুন্দর করে কথা বলেন
বলেন! আপনি করে নয় তুমি করে বলো।
কাছে আসতে চাচ্ছো না আপনি করে দূরে সরে দিও না বন্ধু হতে পারি তো আমরা।
না না সেরকম কোনো ব্যাপার না অবশ্যই বন্ধু হতে পারি বিন্দু।
তাহলে হালকা হালকা আর ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিন্দু শিশির আমি এখন আসি আমার কলেজে দেরি হয়ে যাচ্ছে।
বাই পরে কথা হবে।
আমি নিরবতার সাথে ভেবে ফেললাম রজনী সাথে কথাই বলায় এই শিশির জন্য বিন্দুর প্রয়োজন আছে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।