ভয়ঙ্কর কাবিন
সাজানো কাবিন ব্যবসায়ীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়ে শুরু করছি।
বর্তমানে কাবিন বাণিজ্যের বলি হচ্ছে শতকরা ৮০ শতাংশ বাঙালি পুরুষ। স্বদেশ কী বিদেশ সবখানে খারাপ পরিবার দ্বারা উচ্চ কাবিন করে বিয়ে দিয়ে এক সপ্তাহের মাথায় মেয়ে তার পরিবারের কথায় তালাক দিয়ে তার সাজানো কাবিন দাবি করে। এটি পরিকল্পনায় তার পরিবার আবার আরেক বড়লোক ছেলেকে টার্গেট করে কাবিন নেয়। এ ধরনের প্রবণতা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এখন এটি ব্যবসায় রূপ নিয়েছে।
কিছু নারী বিয়ের নামে কাবিনের ব্যবসা করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। অথচ এদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। তাই তারা এমন একটি আইন করতে হবে, যেন কনে পক্ষে স্বেচ্ছায় তালাক দিলে কোনো কাবিন না দাবি করতে পারে অথবা স্ত্রী ডিভোর্স দিলে দেনমোহরের সমপরিমাণ টাকা স্বামীকে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। এই আইন কার্যকর করা হলে দুষ্ট নারীদের দেন মোহর ব্যবসা বন্ধ হবে। তেমনি এক শ্রেণির ভয়ঙ্কর প্রকৃতির নারী বিভিন্ন ছলে বলে কৌশলে পুরুষদের প্রতারণার ফাঁদে ফেলে মামলা মোকদ্দমা দিচ্ছে। ধন-সম্পদ ও জমি জমা হাতিয়ে নিচ্ছে। আবার একটি চক্র বিদেশে প্রতিষ্ঠিত করার কথা বলে সহজ সরল বেকার পুরুষ যুবকদের বিদেশে নিয়ে দাসের মতো শারীরিক ও মানসিক, দৈহিক ও হয়রানি করে বেড়াচ্ছে। কিন্তু নারী সন্ত্রাসী দিয়ে শান্তি প্রিয় পুরুষ ঘর-বাড়ি তথা এলাকা ছাড়া করছে। আত্মমর্যাদা ও সামাজিক এবং লোক লজ্জার কারণে অনেক সম্মানিত বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ প্রকাশ্যে মুখও খুলছে না। আরেক প্রকৃতির নারী বিয়ের তথ্য গোপন করেন কুমারী সেজে পুরুষদের সাথে প্রতারণা করছে। তাই বহুবিবাহ প্রতারণা রোধে বিবাহ রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতি ডিজিটাল করার জন্য সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
এই অবস্থা থেকে এখনই পুরুষ জাতিকে উত্তরণ করা না গেলে ভবিষ্যৎতে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার প্রবণতা কমে যাবে এবং সমাজে ব্যাভিচার বেড়ে যাবে। জাতি ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে চলে যাবে।
তাই আমি অবিলম্বে এমন আইন করার দাবি জানাচ্ছি, যাতে কনে পক্ষ স্বেচ্ছায় তালাক দিলে কোনো কাবিন না দাবি করতে পারে। উল্টো সংগত কোন কারণ না থাকলে কাবিনের সমপরিমান অর্থ জরিমানা দিতে হবে। তাহলেই অনেক পুরুষ বাঁচবে বলে আশা রাখি। ধন্যবাদ সকলকে।
বর্তমানে কাবিন বাণিজ্যের বলি হচ্ছে শতকরা ৮০ শতাংশ বাঙালি পুরুষ। স্বদেশ কী বিদেশ সবখানে খারাপ পরিবার দ্বারা উচ্চ কাবিন করে বিয়ে দিয়ে এক সপ্তাহের মাথায় মেয়ে তার পরিবারের কথায় তালাক দিয়ে তার সাজানো কাবিন দাবি করে। এটি পরিকল্পনায় তার পরিবার আবার আরেক বড়লোক ছেলেকে টার্গেট করে কাবিন নেয়। এ ধরনের প্রবণতা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এখন এটি ব্যবসায় রূপ নিয়েছে।
কিছু নারী বিয়ের নামে কাবিনের ব্যবসা করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। অথচ এদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। তাই তারা এমন একটি আইন করতে হবে, যেন কনে পক্ষে স্বেচ্ছায় তালাক দিলে কোনো কাবিন না দাবি করতে পারে অথবা স্ত্রী ডিভোর্স দিলে দেনমোহরের সমপরিমাণ টাকা স্বামীকে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। এই আইন কার্যকর করা হলে দুষ্ট নারীদের দেন মোহর ব্যবসা বন্ধ হবে। তেমনি এক শ্রেণির ভয়ঙ্কর প্রকৃতির নারী বিভিন্ন ছলে বলে কৌশলে পুরুষদের প্রতারণার ফাঁদে ফেলে মামলা মোকদ্দমা দিচ্ছে। ধন-সম্পদ ও জমি জমা হাতিয়ে নিচ্ছে। আবার একটি চক্র বিদেশে প্রতিষ্ঠিত করার কথা বলে সহজ সরল বেকার পুরুষ যুবকদের বিদেশে নিয়ে দাসের মতো শারীরিক ও মানসিক, দৈহিক ও হয়রানি করে বেড়াচ্ছে। কিন্তু নারী সন্ত্রাসী দিয়ে শান্তি প্রিয় পুরুষ ঘর-বাড়ি তথা এলাকা ছাড়া করছে। আত্মমর্যাদা ও সামাজিক এবং লোক লজ্জার কারণে অনেক সম্মানিত বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ প্রকাশ্যে মুখও খুলছে না। আরেক প্রকৃতির নারী বিয়ের তথ্য গোপন করেন কুমারী সেজে পুরুষদের সাথে প্রতারণা করছে। তাই বহুবিবাহ প্রতারণা রোধে বিবাহ রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতি ডিজিটাল করার জন্য সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
এই অবস্থা থেকে এখনই পুরুষ জাতিকে উত্তরণ করা না গেলে ভবিষ্যৎতে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার প্রবণতা কমে যাবে এবং সমাজে ব্যাভিচার বেড়ে যাবে। জাতি ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে চলে যাবে।
তাই আমি অবিলম্বে এমন আইন করার দাবি জানাচ্ছি, যাতে কনে পক্ষ স্বেচ্ছায় তালাক দিলে কোনো কাবিন না দাবি করতে পারে। উল্টো সংগত কোন কারণ না থাকলে কাবিনের সমপরিমান অর্থ জরিমানা দিতে হবে। তাহলেই অনেক পুরুষ বাঁচবে বলে আশা রাখি। ধন্যবাদ সকলকে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
suman ২৯/০৭/২০২৪
-
সেলিম রেজা সাগর ০৫/০১/২০২৪বেশ ভালো
-
মাহবুব নেওয়াজ মুন্না ০৬/১২/২০২৩অ ভাই বুকে আসুন। কোলাকুলি করি। দারুণ লাগল লিখা।
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ১১/০৯/২০২৩এটা সামাজিক ব্যাধি।
-
বোরহানুল ইসলাম লিটন ১৮/০৪/২০২৩বেশ বলেছেন!
-
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ১৭/০৪/২০২৩দারুণ লেখা।
আগের যৌতুকপ্রথার প্রতিশোধ নাকি! কে জানে, ইতিহাস প্রতিশোধ নিতে ভালোবাসে...