সত্যায়িত কপি
সত্যায়িত! সত্যায়িত! সত্যায়িত!!! এক বিস্ময়ের নাম। এটা আরো ভয়ঙ্কর হয়ে উঠে যখন একটি কপি সত্যায়িত করার জন্য একজন শিক্ষার্থী এদ্বার ওদ্বার ঘুরে ফিরে। বাংলাদেশের মত একটি জনবহুল দেশে বেকারত্ব অভিশাপ প্রকট। এ বেকারত্ব ঘোচাতে লোকজন প্রতিনিয়ত চাকুরির জন্য হন্যে হয়ে ঘুরে ফিরে। একটি চাকুরিতে আবেদন করতে হলে স্মাতকোত্তর পাশ করা শিক্ষার্থীকে কমপক্ষে ১০টি কাগজ সত্যায়িত করতে হয়। আর যদি কোন প্রতিষ্ঠান ৭ কিংবা ৮ সেট কপি চায় তাহলে বুঝতেই পারছেন কত কপি সত্যায়িত করা লাগবে? শিক্ষার্থী যখন ৭০-৮০ পিছ কপি নিয়ে কোন ব্যক্তির নিকট যান তখন ঐ ব্যক্তি যে আচরণ করেন তা শুধুমাত্র ভুক্তভোগী ব্যক্তিই জানেন। তাই সময় এসেছে বিবেচনা করার। সময় এসেছে জীবনকে সহজ করার।
উপায়ঃ উক্ত সমস্যা থেকে রেহাই পাবার একটা সম্ভাব্য উপায় হলো সত্যায়িত যখন লাগবেই তখন চূড়ান্ত প্রার্থীর কাছ থেকেই শুধু সত্যায়িত কপি চাওয়া হোক। প্রাথমিকভাবে দাখিলকৃত আবেদনের সাথে নয়। তাহলে শিক্ষার্থীসহ যে ব্যক্তিবর্গ সত্যায়িত করবেন তাদের কিছুটা মঙ্গল হবে বলে মনে করি...
উপায়ঃ উক্ত সমস্যা থেকে রেহাই পাবার একটা সম্ভাব্য উপায় হলো সত্যায়িত যখন লাগবেই তখন চূড়ান্ত প্রার্থীর কাছ থেকেই শুধু সত্যায়িত কপি চাওয়া হোক। প্রাথমিকভাবে দাখিলকৃত আবেদনের সাথে নয়। তাহলে শিক্ষার্থীসহ যে ব্যক্তিবর্গ সত্যায়িত করবেন তাদের কিছুটা মঙ্গল হবে বলে মনে করি...
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
নাসরীন আক্তার রুবি ৩০/০৫/২০১৯ভালো লেখা,বাস্তবিক তাই।
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ২০/০৪/২০১৯সত্যায়িত একটা বাজে সিস্টেম।