শিক্ষা গুরুর মর্যাদা
একদা শুনেছিলাম এদেশে ছাত্র-শিক্ষকের ভালো সম্পর্ক ছিল। তা আজ বিলুপ্ত। এমন বিস্ময়কর কথাগুলো আমরা শুনতে চাই না। কিংবা আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকে শুনতে দিতে চাই না। একজন শিক্ষক সবচেয়ে উঁচু মর্যাদায় আসীন হবেন এটা স্বাভাবিক। তেমনি একজন শিক্ষক সমাজ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন এটাও সাধারণ মানুষ আশা করতেই পারে। কিন্তু দুর্ভাগ্য হলেও সত্য এই যে, বর্তমান ছাত্র-শিক্ষকের সম্পর্ক যেন দা-কুমড়ার মতো। শিক্ষকরা যেমন তাদের দায়িত্ব থেকে সরে আসছেন তেমনি ছাত্র/ছাত্রীরা অনেক ক্ষেত্রেই শিক্ষককে সঠিক মর্যাদা দিতে ব্যর্থ হচ্ছেন। এটা অবশ্য একদিনে ঘটেনি। দীর্ঘদিনের একটা উদাসীন ভাব এর জন্য অনেকটা দায়ী। সকল ক্ষেত্রে ব্যবসায়িক মনোভাব বা দায়িত্বহীনতা অনেকাংশে দায়ী। ছাত্র-শিক্ষকের সম্পর্ক অবনতির পেছনে পথ্য হিসেবে আরেকটি জিনিস কাজ করে তা হলো কিছু বাবা মায়ের অতি উদাসীনতা কিংবা হীনমন্যতা। বাবা-মায়ের অসচেতনতার ফলে তারাও ছেলে-মেয়েদের উপযুক্ত আদব-কায়দা শিখাতে ব্যর্থ হয়।
এমন পরিস্থিতি চলতে থাকলে মনুষ্যত্ব এক সময় চলে যাবে তা নির্দ্বিধায় বলা যায়।
তাই সময়কে কাজে লাগিয়ে আমাদের সচেতন হতে হবে। সেতু বন্ধন তৈরী করতে হবে ছাত্র-শিক্ষকের মাঝে। তাহলেই হাসবে আমার দেশ; বাঁচবে মানবতা।
এমন পরিস্থিতি চলতে থাকলে মনুষ্যত্ব এক সময় চলে যাবে তা নির্দ্বিধায় বলা যায়।
তাই সময়কে কাজে লাগিয়ে আমাদের সচেতন হতে হবে। সেতু বন্ধন তৈরী করতে হবে ছাত্র-শিক্ষকের মাঝে। তাহলেই হাসবে আমার দেশ; বাঁচবে মানবতা।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।