ডেঙ্গুর প্রকোপ ও প্রতিকার
বর্তমান সময়ে করোনা মহামারীর মতো ডেঙ্গুও হ'য়ে গেছে একটি মহামারী। যার ফলে প্রতিনিয়ত দেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছে মানুষ। দেশের প্রতিটি হাসপাতালে গেলে দেখা মেলে ডেঙ্গুর রোগী। ডেঙ্গুতে হয় শুধু আমাদের অচেতনার কারণে।
ডেঙ্গু জ্বরে যদি কেউ আক্রান্ত হয় তাহলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ডাক্তারের কাছে নিয়ে তাকে নিয়মিত টিট ম্যান দেওয়া। তা না হলে যেকোনো সময় আক্রান্ত রোগী মারা যেতে পারে।
এই রোগ টি সাধারণত ছড়ায় আমাদের অচেতনার কারণে, আমাদের সমাজের মানুষ গুলো যদি সচেতনা হয় তাহলে আমাদের ডেঙ্গু জ্বর হওয়া সম্ভব না।
এই রোগের ছড়ানোর নিয়ে কিছু কথা,
আমাদের আশা পাশে পড়ে থাকা হাড়ি পাতিল ভাঙ্গা এসবে বৃষ্টির পানি জমে থাকে। সেই পানি বেশি থাকা কালে ডেঙ্গু মশা ডিম পাড়ে। সেখান থেকে তাদের উৎপাদন বৃদ্ধি পায়।
যেখানে সেখানে অব্যবার করা জিনিস ফেলে রাখা। যেখানে সেখানে গর্ত করা। দেখা গেছে সেখান থেকেও ডেঙ্গু মশা ডিম পাড়ে আর এতে ডিম ফুটে তাদের দল বৃদ্ধি পেতে থাকে। বাড়ির পাশে যেখানে সেখানে ময়লা ফেলা যাবে না। গাছের টবে পানি জমে থাকে সেখানেও ডেঙ্গু মশা ডিম পাড়তে পাড়ে।
এর প্রতিকার নিয়ে কিছু কথা, আমরা যদি আমাদের বাড়ির আশ পাশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে রাখি। যেখানে সেখানে অব্যবহার করা বা ভাঙা হাড়ি পাতিল বা যেকোনো ধরনের জিনিস ফেলে না রেখে পুড়ে বা মাটি পুতে ফেলি তাহলে তার বৃদ্ধি পাবে না।
আমাদের রাতে ঘুমার আগে যদি মশারি ভালো করে জেড়ে মশা ভালো করে টাংগিয়ে ঘুমাই তাহলে মশা কখনো আমাদের কামড়াতে পারবে না। এসব কাজ করলে আমরা ডেঙ্গু জ্বর হওয়া থেকে বাঁচতে পারবো।
ডেঙ্গু জ্বরে যদি কেউ আক্রান্ত হয় তাহলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ডাক্তারের কাছে নিয়ে তাকে নিয়মিত টিট ম্যান দেওয়া। তা না হলে যেকোনো সময় আক্রান্ত রোগী মারা যেতে পারে।
এই রোগ টি সাধারণত ছড়ায় আমাদের অচেতনার কারণে, আমাদের সমাজের মানুষ গুলো যদি সচেতনা হয় তাহলে আমাদের ডেঙ্গু জ্বর হওয়া সম্ভব না।
এই রোগের ছড়ানোর নিয়ে কিছু কথা,
আমাদের আশা পাশে পড়ে থাকা হাড়ি পাতিল ভাঙ্গা এসবে বৃষ্টির পানি জমে থাকে। সেই পানি বেশি থাকা কালে ডেঙ্গু মশা ডিম পাড়ে। সেখান থেকে তাদের উৎপাদন বৃদ্ধি পায়।
যেখানে সেখানে অব্যবার করা জিনিস ফেলে রাখা। যেখানে সেখানে গর্ত করা। দেখা গেছে সেখান থেকেও ডেঙ্গু মশা ডিম পাড়ে আর এতে ডিম ফুটে তাদের দল বৃদ্ধি পেতে থাকে। বাড়ির পাশে যেখানে সেখানে ময়লা ফেলা যাবে না। গাছের টবে পানি জমে থাকে সেখানেও ডেঙ্গু মশা ডিম পাড়তে পাড়ে।
এর প্রতিকার নিয়ে কিছু কথা, আমরা যদি আমাদের বাড়ির আশ পাশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে রাখি। যেখানে সেখানে অব্যবহার করা বা ভাঙা হাড়ি পাতিল বা যেকোনো ধরনের জিনিস ফেলে না রেখে পুড়ে বা মাটি পুতে ফেলি তাহলে তার বৃদ্ধি পাবে না।
আমাদের রাতে ঘুমার আগে যদি মশারি ভালো করে জেড়ে মশা ভালো করে টাংগিয়ে ঘুমাই তাহলে মশা কখনো আমাদের কামড়াতে পারবে না। এসব কাজ করলে আমরা ডেঙ্গু জ্বর হওয়া থেকে বাঁচতে পারবো।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ১৭/১১/২০২২আমরা খুব অসচেতন জাতি।
-
শ.ম.ওয়াহিদুজ্জামান ১৫/১১/২০২২আমাদের এ বিষয়ে সচেতন হওয়া দরকার।
-
ফয়জুল মহী ১৪/১১/২০২২চমৎকার।
শুভকামনা সারাক্ষণ।