অনন্ত শিকড়ে স্বপ্নের রাজকুমারী(এক-দুই)গল্প
জেনে নিনঃ তিলক হলো লেখক,আর অন্তু তিলকের অন্তরঙ্গ বন্ধু।।
ঘুমের স্বপ্নে,.. বসে আছিমস্ত এক মূর্তির পাশে দর্শকের মাঝে প্রেরন করব জীবনের কিছু কাহিনী তাই ।
এই কাহিনি শোনার জন্য হাজারো শ্রোতা বসে আছে সামনে,ঠিক পাশে বসে আছে ব্যাটা অন্তু যে আমার অন্তরঙ্গ বন্ধু ।সে সময়ে যেন মনে হচ্ছিল এই কাহিনীটা প্রেরণে সারাটা জীবন অমরত্ব লাভ করবে। দর্শকের মাঝে বক্তা তিলক বলছে কাহিনী আছে আমার কাছে একটা যেটা "জ্যেতিশশী"নাম দিয়ে বহুবার আমি কাহিনী লিখতে চেয়েছি ।
পারিনি ! কী করে পারব? অশ্রু সামলাব,না লিখব।
তবুও মনে হয় কাঁদল তিলক । অশ্রু মুছতে মুছতে একটা চট পেরে বসল মূর্তির তলে। পরে তার অশ্রু যেন না ধরা পড়ে এই ভয়ে অন্তুর দিকে না তাকিয়ে মাথা নুইয়ে ঘন সবুজের ঘাসের দিকে তাকিয়ে বলল,জানেন হে,আমার শ্রোতারা তিনি সুন্দরীর চেয়ে অর্পূবসুন্দরী ছিলেন ।তিন বছর আগে সুনীল সন্ধ্যায় তাকে আমি প্রথম দেখি । পৃথিবীর সমস্ত বিষ্ষয়কর মনোভাব নিয়ে আমি তার মুখের দিকে দেখি । আসলে ঠিক মুখের দিকে নয়, চোখের দিকে তাকিয়ে থাকি ।
শেষ সন্ধ্যায় শুকতারার উজ্জলতার চেয়ে তার চোখ সুন্দর ছিল । তখনি মনে হচ্ছিল যেন,চোখ দুটি আমার মনটাকে উজ্জলতার প্রবনতা বৃদ্ধি করছিল ।।
ঘুমের স্বপ্নে,.. বসে আছিমস্ত এক মূর্তির পাশে দর্শকের মাঝে প্রেরন করব জীবনের কিছু কাহিনী তাই ।
এই কাহিনি শোনার জন্য হাজারো শ্রোতা বসে আছে সামনে,ঠিক পাশে বসে আছে ব্যাটা অন্তু যে আমার অন্তরঙ্গ বন্ধু ।সে সময়ে যেন মনে হচ্ছিল এই কাহিনীটা প্রেরণে সারাটা জীবন অমরত্ব লাভ করবে। দর্শকের মাঝে বক্তা তিলক বলছে কাহিনী আছে আমার কাছে একটা যেটা "জ্যেতিশশী"নাম দিয়ে বহুবার আমি কাহিনী লিখতে চেয়েছি ।
পারিনি ! কী করে পারব? অশ্রু সামলাব,না লিখব।
তবুও মনে হয় কাঁদল তিলক । অশ্রু মুছতে মুছতে একটা চট পেরে বসল মূর্তির তলে। পরে তার অশ্রু যেন না ধরা পড়ে এই ভয়ে অন্তুর দিকে না তাকিয়ে মাথা নুইয়ে ঘন সবুজের ঘাসের দিকে তাকিয়ে বলল,জানেন হে,আমার শ্রোতারা তিনি সুন্দরীর চেয়ে অর্পূবসুন্দরী ছিলেন ।তিন বছর আগে সুনীল সন্ধ্যায় তাকে আমি প্রথম দেখি । পৃথিবীর সমস্ত বিষ্ষয়কর মনোভাব নিয়ে আমি তার মুখের দিকে দেখি । আসলে ঠিক মুখের দিকে নয়, চোখের দিকে তাকিয়ে থাকি ।
শেষ সন্ধ্যায় শুকতারার উজ্জলতার চেয়ে তার চোখ সুন্দর ছিল । তখনি মনে হচ্ছিল যেন,চোখ দুটি আমার মনটাকে উজ্জলতার প্রবনতা বৃদ্ধি করছিল ।।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মঞ্জুর হোসেন মৃদুল ০৯/০৯/২০১৪ভাল এগুচ্ছে। বেশ মনকাড়া লেখনী। কিন্তু শুরুতেই শেষ হয়ে যায়। লেখা আরও বাড়ানো দরকার। গল্পতো তাই আরও বড় করে লেখা দরকার। অাশাকরি বিষয়টা গুরুত্ব দিয়ে দেখবেন।
-
একনিষ্ঠ অনুগত ০৯/০৯/২০১৪প্রতিটি কিস্তি আর একটু বড় হউক ।
ভালো হচ্ছে। -
অ ০৯/০৯/২০১৪শেষ সন্ধ্যায় শুকতারার উজ্জলতার চেয়ে তার চোখ সুন্দর ছিল ।
চমৎকার উপমা ।
অনেক ভালো লাগল ।