Devil Father – ( পর্ব -২০)
ন্যান্সি দেওয়ান ©
মাল্টি প্যারামিটারে পেশেন্ট এর Pulse Rate খুব Slow
সামিরা পেশেন্টের বিছানার পাশে বসে, দেখলো সে এক হাতে Saline নিয়ে নিথর হয়ে
বিছানার উপরে শুয়ে আছে , সামিরা তার আরেক হাত ধরলো যে হাতে কোন Saline দেয়া নেই, এবং আয়তন কুরসি সূরা পড়তে থাকলো।
পেশেন্ট নিস্তেজ হয়ে পড়ে আছে আর তার মুখে অক্সিজেন মাস্ক। সামিরা তার চোখ বন্ধ করে মনে মনে “দোয়া” পরতেই থাকলো এবং সে বললো “হে আল্লাহপাক”
তুমি তো আমার সব কেড়ে নিয়েছো এই মানবসন্তানকে তুমি তার মা-বাবা ও পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দাও, । আমিন ,,,,
ম্যানহোলে।
অ্যাভন নোংরা আবর্জনা ময়লা পানির মধ্যে দিয়ে উঠে পড়লো,কিছুটা আলো এসে অ্যাভনের উপর পড়েছে ,,,,,অ্যাভন সাঁতরে । একটা হাত, তাকে ধরে তুলছে চাইছে , সে হাতটি সে ধরলো,
অ্যাভন চোখ খুললো এবং সে দেখতে পেলে, সে আইসিইউতে ,অ্যাভন নাড়াচাড়া করে উঠলো। সামিরা অ্যাভনের হাতের পরশ্ব পেয়ে চোখ খুলে, অ্যাভন কে নাড়াচাড়া করতে দেখল । এবং অবাক হয়ে , প্যারামিটার মেশিনে Pulse Rate High.
সামিরা উঠে Emergency ভিতরে থাকা Doctor, Male Nurse কে ডাকলো তাড়াতাড়ি ,Doctor Emgergency থেকে বের হয়ে সবাই কে বলল,উপরের আল্লাহ পাকের শুকরিয়া আদায় করল।
অ্যাভনের Sense ফিরেছে।
সামিরা Emergency থেকে বের হয়ে তার পরনে এপ্রোন ও মাক্স মাথার ক্যাপ খুলল, Washroom এ গিয়ে হাত,মুখ ভালো করে ধুয়ে এলো। বসে পরলো আইসিইউর বাইরে চেয়ারে এবং মাথা এলিয়ে, শুয়ে রইল।
সাইমনঃ আপু সকাল ৯ টা হয়ে গেছে।
সামিরা:তুই , ব্যাগ থেকে টাকা নিয়ে খেয়ে আয়ে খেয়ে আয়ে ।
সাইমনঃ আমি ভাল আছি খেয়েছি , তোমার জন্য কিছু নিয়ে আসবো ?
সামিরা বলল Driver কে Call আসতে বল।
ডক্টর পাবেল ঃ ম্যাডাম আপনি অনেক ক্লান্ত।
সামিরাঃ হ্যাঁ ডক্টর, শামসুদ্দিন আসবে ,
সামিরা বলল নাদভী ভাইয়াকে “ তাহলে ভাইয়া আমরা চলি “।
নাদভী ভাইয়া ঃ সে কি তোমরা কিছু খেয়ে যাও ।
সামিরাঃনা,
যোহরে নামাজ পড়ে সামিরা তার বিছানতে শুয়ে আছে, আজ তার ছুটি। সে, বেশ ক্লান্ত।
বাসার ল্যান্ডফোন বেজে উঠলো, বাসার সামিরা মা ল্যান্ডফোন হাতে নিয়ে এসে বলল
তোমার ফোন নাজনিন ।
সামিরা সপ্ন দেখছে ………
সামিরা তাজুলের সাথে কাজী সাহেব তার বিয়ে পরিয়ে দিচ্ছে । তাজুল তার মাথায় ওড়না দিয়ে দিচ্ছে, সামিরার হাতে একটি বেলি ফুলের মালা দিলো,রেস্টুরেন্টে তাজুলের সাথে বসে, তাজুল গাড়ির চালাছে তার পাশের সিটে , সামিরা বসে গাড়ির Window দিয়ে বাহিরে প্রকৃতির দৃশ্য দেখছে ঝিরঝির বৃষ্টির পরছে তাজুল Bike চালাচ্ছে তার পিছনে সামিরা মহাকালী Fly-Over এর উপর দিয়ে বানানী -১১ তে যেয়ে থামলো । আয়নার সামনে সামিরা দাঁড়িয়ে আছে তার পরনে সাদা শাড়ী । হিমি সাথে ফেসবুকে পরিচয় ও প্রেম, সারারাত ধরে কথা বলা, দুইজন দুইজনের হাত ধরে হাঁটা, লাল সালওয়ার কামিজ পরে Valentine’s day তে তাকে জরিয়ে ধরে আছে .........
হিমি সামিরাকে গোলাপ ফুল দিলো ,আবার নতুন করে ঘর বাঁধা চিন্তা করা । হিমির সাথে সাথে বাস,রিক্সা, সি,এন,জি ঘুরে বেড়ানো । দুজন দুজনকে খাইয়ে দিচ্ছে, আইসক্রিম, চটপটি Soup …… হিমির শুটিং , Premier Show , তে সামিরা দেখতে যাওয়া, হিমির তার পোষা “Turtle” টি সামিরার হাতে দিচ্ছে । তার কাঁদে সামিরার মাথা রেখে ঘুমানো । হিমি তার নিজের হাতের তৈরি করা খাবার সামিরাকে খাইয়ে দিচ্ছে ও সামিরা তাকে খাইয়ে দিচ্ছে । হিমি জরিয়ে কান্না, দুইজন দুইজনের ক্কপালে চুমু খাওয়া । তার হাত ধরে Dhanmondi 32 Bridge উপরে দাঁড়ানো । সামিরা Senseless হয়ে মাটিতে, সামিরা মরার মত Hospital এর বিছানায়ে
শুয়ে আছে । ( Bathroom )যেয়ে মুখে পানি দিলো এবং আয়নার দিকে তাকালো ……।।
চলবে ………
ন্যান্সি দেওয়ান ©
মাল্টি প্যারামিটারে পেশেন্ট এর Pulse Rate খুব Slow
সামিরা পেশেন্টের বিছানার পাশে বসে, দেখলো সে এক হাতে Saline নিয়ে নিথর হয়ে
বিছানার উপরে শুয়ে আছে , সামিরা তার আরেক হাত ধরলো যে হাতে কোন Saline দেয়া নেই, এবং আয়তন কুরসি সূরা পড়তে থাকলো।
পেশেন্ট নিস্তেজ হয়ে পড়ে আছে আর তার মুখে অক্সিজেন মাস্ক। সামিরা তার চোখ বন্ধ করে মনে মনে “দোয়া” পরতেই থাকলো এবং সে বললো “হে আল্লাহপাক”
তুমি তো আমার সব কেড়ে নিয়েছো এই মানবসন্তানকে তুমি তার মা-বাবা ও পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দাও, । আমিন ,,,,
ম্যানহোলে।
অ্যাভন নোংরা আবর্জনা ময়লা পানির মধ্যে দিয়ে উঠে পড়লো,কিছুটা আলো এসে অ্যাভনের উপর পড়েছে ,,,,,অ্যাভন সাঁতরে । একটা হাত, তাকে ধরে তুলছে চাইছে , সে হাতটি সে ধরলো,
অ্যাভন চোখ খুললো এবং সে দেখতে পেলে, সে আইসিইউতে ,অ্যাভন নাড়াচাড়া করে উঠলো। সামিরা অ্যাভনের হাতের পরশ্ব পেয়ে চোখ খুলে, অ্যাভন কে নাড়াচাড়া করতে দেখল । এবং অবাক হয়ে , প্যারামিটার মেশিনে Pulse Rate High.
সামিরা উঠে Emergency ভিতরে থাকা Doctor, Male Nurse কে ডাকলো তাড়াতাড়ি ,Doctor Emgergency থেকে বের হয়ে সবাই কে বলল,উপরের আল্লাহ পাকের শুকরিয়া আদায় করল।
অ্যাভনের Sense ফিরেছে।
সামিরা Emergency থেকে বের হয়ে তার পরনে এপ্রোন ও মাক্স মাথার ক্যাপ খুলল, Washroom এ গিয়ে হাত,মুখ ভালো করে ধুয়ে এলো। বসে পরলো আইসিইউর বাইরে চেয়ারে এবং মাথা এলিয়ে, শুয়ে রইল।
সাইমনঃ আপু সকাল ৯ টা হয়ে গেছে।
সামিরা:তুই , ব্যাগ থেকে টাকা নিয়ে খেয়ে আয়ে খেয়ে আয়ে ।
সাইমনঃ আমি ভাল আছি খেয়েছি , তোমার জন্য কিছু নিয়ে আসবো ?
সামিরা বলল Driver কে Call আসতে বল।
ডক্টর পাবেল ঃ ম্যাডাম আপনি অনেক ক্লান্ত।
সামিরাঃ হ্যাঁ ডক্টর, শামসুদ্দিন আসবে ,
সামিরা বলল নাদভী ভাইয়াকে “ তাহলে ভাইয়া আমরা চলি “।
নাদভী ভাইয়া ঃ সে কি তোমরা কিছু খেয়ে যাও ।
সামিরাঃনা,
যোহরে নামাজ পড়ে সামিরা তার বিছানতে শুয়ে আছে, আজ তার ছুটি। সে, বেশ ক্লান্ত।
বাসার ল্যান্ডফোন বেজে উঠলো, বাসার সামিরা মা ল্যান্ডফোন হাতে নিয়ে এসে বলল
তোমার ফোন নাজনিন ।
সামিরা সপ্ন দেখছে ………
সামিরা তাজুলের সাথে কাজী সাহেব তার বিয়ে পরিয়ে দিচ্ছে । তাজুল তার মাথায় ওড়না দিয়ে দিচ্ছে, সামিরার হাতে একটি বেলি ফুলের মালা দিলো,রেস্টুরেন্টে তাজুলের সাথে বসে, তাজুল গাড়ির চালাছে তার পাশের সিটে , সামিরা বসে গাড়ির Window দিয়ে বাহিরে প্রকৃতির দৃশ্য দেখছে ঝিরঝির বৃষ্টির পরছে তাজুল Bike চালাচ্ছে তার পিছনে সামিরা মহাকালী Fly-Over এর উপর দিয়ে বানানী -১১ তে যেয়ে থামলো । আয়নার সামনে সামিরা দাঁড়িয়ে আছে তার পরনে সাদা শাড়ী । হিমি সাথে ফেসবুকে পরিচয় ও প্রেম, সারারাত ধরে কথা বলা, দুইজন দুইজনের হাত ধরে হাঁটা, লাল সালওয়ার কামিজ পরে Valentine’s day তে তাকে জরিয়ে ধরে আছে .........
হিমি সামিরাকে গোলাপ ফুল দিলো ,আবার নতুন করে ঘর বাঁধা চিন্তা করা । হিমির সাথে সাথে বাস,রিক্সা, সি,এন,জি ঘুরে বেড়ানো । দুজন দুজনকে খাইয়ে দিচ্ছে, আইসক্রিম, চটপটি Soup …… হিমির শুটিং , Premier Show , তে সামিরা দেখতে যাওয়া, হিমির তার পোষা “Turtle” টি সামিরার হাতে দিচ্ছে । তার কাঁদে সামিরার মাথা রেখে ঘুমানো । হিমি তার নিজের হাতের তৈরি করা খাবার সামিরাকে খাইয়ে দিচ্ছে ও সামিরা তাকে খাইয়ে দিচ্ছে । হিমি জরিয়ে কান্না, দুইজন দুইজনের ক্কপালে চুমু খাওয়া । তার হাত ধরে Dhanmondi 32 Bridge উপরে দাঁড়ানো । সামিরা Senseless হয়ে মাটিতে, সামিরা মরার মত Hospital এর বিছানায়ে
শুয়ে আছে । ( Bathroom )যেয়ে মুখে পানি দিলো এবং আয়নার দিকে তাকালো ……।।
চলবে ………
ন্যান্সি দেওয়ান ©
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
উত্তম চক্রবর্তী ২৪/০৯/২০২৪অনন্য চেতনা।