Devil Father – ( পর্ব -১৯ )
ন্যান্সি দেওয়ান ©
ঘুমিয়ে অ্যাভন সপ্ন দেখছে .........।।
বড় বড় দুইটি “Manhole “
সে একটা সরু রাস্তা তার মধ্যে দিয়ে অ্যাভন হাঁটছে ,
রাস্তার একদিকে সাদা অন্যদিকে কালো,
অ্যাভন রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে,
চারিদিকে অন্ধকার ও অন্ধকার
কোথায় কেউ নেই,
অ্যাভনঃ কেউ আছো ?
কোন শব্দ নেই, একদম শুন্যতা আর নিস্তব্ধ ।
অ্যাভনের একদিকে তাকাতেই দেখল তার
সামনে বিরাট বড় গাছ।
অনেক বড় , অ্যাভন ভয় পেয়ে গেল। চিৎকার দিয়ে উঠল। দৌড়াতে লাগলো ,চিৎকার করলো আমাকে বাঁচাও , আমাকে বাঁচাও। একটা হাত বারিয়ে এসে ্্্্অ্যাভনের টানতে টানতে শিকল পরিয়ে দিলো মানুষটার মুখটা দেখা গেল না। অ্যাভন চিৎকার করছে
তারপর “শোনা গেল “ একটা মানুষের গলা। অ্যাভনের কানের কাছে ফিসফিস করে বলছে ।
আমি “ম্যানহোলের থাকি” তুই অমরত্ব চাস না ?বলছে জঙ্গা
জঙ্গা হাহাহাহাহাহা শব্দ চারিদিকে ছড়িয়ে গেল। ,,,
বীভৎস চেহারা তার চেহারায় ভুরু নেই।
জঙ্গাঃ তুই কেন তোর বাবাকে খুন করতে পারিস নি? ম্যানহোলে তুই অমরত্ব পাবি ।
অ্যাভনঃ না, চাইনা , আমার ও রকম অমরত্ব “ ডেভিল ফাদার “। আমাকে যেতে দাও। জঙ্গাঃ যা তুই মইরা যা । গুট গুটে অন্ধকারের মাঝে ম্যানহোলে ফেলে দিলো ।
খুব সকালে , অ্যাভন, জ্ঞানহীন অবস্থায় বারান্দায় পরে আছে ।
তার কেবিনের সামনে।
সামিরা মোবাইল ধরল এবং সে ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখলো,
হসপিটালের Duty ডক্টর পাভেল, ম্যাডাম আপনি তাড়াতাড়ি আসুন এবং অ্যাভন চৌধুরীকে
ইমার্জেন্সি নেওয়া হয়েছে “Mild Stoke “ তাকে তার কেবিনের বাইরে বারান্দায় পাওয়া গেছে
বেহুশ অবস্থায় ।
সামিরা ঃ তার ফ্যামিলি কে খবর দেওয়া হয়েছে।
ডক্টর পাভেল,জি ........
সামিরা ফ্রেশ হয়ে তার মায়ের রুমে নক করল।
তার বাবা। এত রাতে দরজা ধাক্কাচ্ছে কে?
সামিরার মাঃ না, পাঁচটা বাঝে ফজরের নামাজ পড়বার সময় হয়ে গেছে।
দরজা খুলে দেখল,সামিরা দাঁড়িয়ে আছে। বাহিরে যাওয়ার কাপড় পড়ে।সামিরার রুমে ঢুকলো ।
সামিরার মাঃ কি হয়েছে মা?
সামিরা ঃ মা সাইমন কে তুলে দাও, আমি হসপিটালে যাব Mr.Avon Mild stoke করেছে সে এখন Emergency তে ।
সামিরার মাঃ এমন হল কি করে ?
কল্লোল হোসেন (সামিরার বাবা) ঃ আমি পাঠাও দেখব?
সামিরা ঃ আমি সাইমনকে নিয়ে যাব। আমি গাড়ি চালাবো ।
তার মা ততক্ষণে সায়মনকে ্সাথে নিয়ে এলো।
সায়মনঃ আপু,Just 30 min ।
সামিরার মা বলল সাথে খাবার নিয়ে যাও ।
হসপিটালের এমার্জেন্সি সামনে অ্যাভনের ফ্যামিলি - কান্নাকাটি ।
অ্যাভনের বাবা, মা , বোন, দুল্লাভাই এবং বোনে ছোট ছেলেটি ।
সামিরা তার ভাইকে পরিচয় দিয়ে দিলো সবার সাথে।
অ্যাভনের মা বোন সামিরা কে জড়িয়ে ধরে কাঁদছে ।
সামিরাকে দেখে Duty ডাক্তার পাভেল বলে উঠল ।
ডাক্তার পাভেল : ম্যাডাম আপনি আসেন । Dress পরে নিন ।
অ্যাভনের বাবা ও মা জিজ্ঞাসা করল ডক্টর পাভেল কে আমার ছেলে কেমন ?
ডাক্তার পাভেল উনার Mild Heart Stoke হয়েছে।
চলবে ………
ন্যান্সি দেওয়ান ©
ঘুমিয়ে অ্যাভন সপ্ন দেখছে .........।।
বড় বড় দুইটি “Manhole “
সে একটা সরু রাস্তা তার মধ্যে দিয়ে অ্যাভন হাঁটছে ,
রাস্তার একদিকে সাদা অন্যদিকে কালো,
অ্যাভন রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে,
চারিদিকে অন্ধকার ও অন্ধকার
কোথায় কেউ নেই,
অ্যাভনঃ কেউ আছো ?
কোন শব্দ নেই, একদম শুন্যতা আর নিস্তব্ধ ।
অ্যাভনের একদিকে তাকাতেই দেখল তার
সামনে বিরাট বড় গাছ।
অনেক বড় , অ্যাভন ভয় পেয়ে গেল। চিৎকার দিয়ে উঠল। দৌড়াতে লাগলো ,চিৎকার করলো আমাকে বাঁচাও , আমাকে বাঁচাও। একটা হাত বারিয়ে এসে ্্্্অ্যাভনের টানতে টানতে শিকল পরিয়ে দিলো মানুষটার মুখটা দেখা গেল না। অ্যাভন চিৎকার করছে
তারপর “শোনা গেল “ একটা মানুষের গলা। অ্যাভনের কানের কাছে ফিসফিস করে বলছে ।
আমি “ম্যানহোলের থাকি” তুই অমরত্ব চাস না ?বলছে জঙ্গা
জঙ্গা হাহাহাহাহাহা শব্দ চারিদিকে ছড়িয়ে গেল। ,,,
বীভৎস চেহারা তার চেহারায় ভুরু নেই।
জঙ্গাঃ তুই কেন তোর বাবাকে খুন করতে পারিস নি? ম্যানহোলে তুই অমরত্ব পাবি ।
অ্যাভনঃ না, চাইনা , আমার ও রকম অমরত্ব “ ডেভিল ফাদার “। আমাকে যেতে দাও। জঙ্গাঃ যা তুই মইরা যা । গুট গুটে অন্ধকারের মাঝে ম্যানহোলে ফেলে দিলো ।
খুব সকালে , অ্যাভন, জ্ঞানহীন অবস্থায় বারান্দায় পরে আছে ।
তার কেবিনের সামনে।
সামিরা মোবাইল ধরল এবং সে ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখলো,
হসপিটালের Duty ডক্টর পাভেল, ম্যাডাম আপনি তাড়াতাড়ি আসুন এবং অ্যাভন চৌধুরীকে
ইমার্জেন্সি নেওয়া হয়েছে “Mild Stoke “ তাকে তার কেবিনের বাইরে বারান্দায় পাওয়া গেছে
বেহুশ অবস্থায় ।
সামিরা ঃ তার ফ্যামিলি কে খবর দেওয়া হয়েছে।
ডক্টর পাভেল,জি ........
সামিরা ফ্রেশ হয়ে তার মায়ের রুমে নক করল।
তার বাবা। এত রাতে দরজা ধাক্কাচ্ছে কে?
সামিরার মাঃ না, পাঁচটা বাঝে ফজরের নামাজ পড়বার সময় হয়ে গেছে।
দরজা খুলে দেখল,সামিরা দাঁড়িয়ে আছে। বাহিরে যাওয়ার কাপড় পড়ে।সামিরার রুমে ঢুকলো ।
সামিরার মাঃ কি হয়েছে মা?
সামিরা ঃ মা সাইমন কে তুলে দাও, আমি হসপিটালে যাব Mr.Avon Mild stoke করেছে সে এখন Emergency তে ।
সামিরার মাঃ এমন হল কি করে ?
কল্লোল হোসেন (সামিরার বাবা) ঃ আমি পাঠাও দেখব?
সামিরা ঃ আমি সাইমনকে নিয়ে যাব। আমি গাড়ি চালাবো ।
তার মা ততক্ষণে সায়মনকে ্সাথে নিয়ে এলো।
সায়মনঃ আপু,Just 30 min ।
সামিরার মা বলল সাথে খাবার নিয়ে যাও ।
হসপিটালের এমার্জেন্সি সামনে অ্যাভনের ফ্যামিলি - কান্নাকাটি ।
অ্যাভনের বাবা, মা , বোন, দুল্লাভাই এবং বোনে ছোট ছেলেটি ।
সামিরা তার ভাইকে পরিচয় দিয়ে দিলো সবার সাথে।
অ্যাভনের মা বোন সামিরা কে জড়িয়ে ধরে কাঁদছে ।
সামিরাকে দেখে Duty ডাক্তার পাভেল বলে উঠল ।
ডাক্তার পাভেল : ম্যাডাম আপনি আসেন । Dress পরে নিন ।
অ্যাভনের বাবা ও মা জিজ্ঞাসা করল ডক্টর পাভেল কে আমার ছেলে কেমন ?
ডাক্তার পাভেল উনার Mild Heart Stoke হয়েছে।
চলবে ………
ন্যান্সি দেওয়ান ©
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ০৬/১২/২০২৩ভাল লেখা
-
জামাল উদ্দিন জীবন ০২/১০/২০২১বেশ
-
মাহতাব বাঙ্গালী ০১/১০/২০২১চলতে থাকুক< ......
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ২৯/০৯/২০২১পড়তে থাকি। চলুক।
-
আলমগীর সরকার লিটন ২৯/০৯/২০২১বেশ লেখেছেন
-
ফয়জুল মহী ২৮/০৯/২০২১সুন্দর লিখেছেন।