Devil Father – ( পর্ব -৯ )
Devil Father – ( পর্ব -৯ )
ন্যান্সি দেওয়ান ©
সিদ্দিক মামা ঃ মন মরা হয়ে ঘরের মধ্যে বসে আছো কেন , ক্লাসে যাও নাই ?
আকাশঃ শরীরটা খারাপ ।
তোমাদের Generation এর ছেলেরা থাকবে তাগড়া, স্বপ্ন দেখে কুঁচ মুরগির মতো বসে আছ আমাদের দেখ, তোমাদের চেয়ে strong । তরুন বয়সে তোমার মামীকে নিয়ে কতো জায়গায় গেছি । ফেইসবুক ,মোবাইলে ছিল না শুধু বিটিভি ছিল । ওঠো ,বিয়ের দাওয়াত আছে অথৈ” এর বিয়ে Destination wedding “
আকাশঃ কার বিয়ে সাথে ?
সিদ্দিক মামা ঃ ওর পরিচিত ছেলে । পরশুদিন গায়ে হলুদ মধুমতি টাউন “পান্ত রিসোর্টে” ……
আকাশঃ আমার চেহারা দেখতেছেন ? আমাকে সেলুনে যেতে হবো।
সিদ্দিক মামা তার Money bag থেকে টাকা বের করে দিলো আকাশকে এবং মামা বলল আকাশেকে দেবদাসের মত রূপ নিয়ে মামা জেতে পারতো না ।
সুন্দর একটা পায়জামা-পাঞ্জাবি কিনে আনতে বলল । এই বলে সিদ্দিক মামা তার দোকানের উদ্দেশে চলে গেল ।
(কেয়ার হসপিটাল )
অ্যাভন কেবিনে সামিরা এবং তার সাথে নার্স, সামিরা অ্যাভনের Medicine Report Check করলো এবং নার্সকে চলে যেতে বলল ।
সামিরা অ্যাভন কে জিজ্ঞেস করলো ...............।।
কতগুলো ছবি আঁকতে দিয়ে ছিলাম, ওগুলো এঁকেছেন?
অ্যাভন ঃ করেছি ।
সামিরা ঃ দেখি ?
অ্যাভন, তার হাত বারিয়ে টেবিলের উপর থেকে কাগজগুলো দিল।
সামিরাঃ Beautiful ! আপনিতো ভালোই ছবি আঁকেন।
অ্যাভনঃ ছবি আঁকার অভ্যেস ছিল।
সামিরা দেখলো Bike , Car এবং একটি বিশেষ ছবি, সামিরা দেখেই
কৈতুহল বসত জিজ্ঞাসা করলো ।
সামিরা ঃ এটি কার ছবি?
প্রথমে অ্যাভন,বলতে অস্বীকার করলো এবং সে ছবিটি চাইলো
সামিরা বলল এই ছবিগুলো তাকে দেয়া যাবে না , এগুলো তার homework ।
অ্যাভন, কিছুক্ষন মাথা নিচু করে চুপ করে থাকে এবং পরে অ্যাভন সামিরাকে ছবিটির ব্যাপারে বলে এবং তারপর ছবিটি চায় ।
সামিরাঃ গুরু .........আপনি কারো ভক্ত? । সে কি সাধু বাবা ?
অ্যাভন ঃ জি, আমি তার ছবি এঁকেছি ,
কোন যাদুকর না ।
উনি খুব ভালো মানুষ ।
সামিরা মনে মনে বললো ( “ এইতো clue পেয়ে গেছি “)
সামিরা: উনি কোথায় বসেন?মানে তার আখড়া কোথায় ………….? এবং
গুরুর নাম কি?
অ্যাভন ঃ গুরুর নাম " জন্জ্ঞা "
সামিরা:” গঙ্গা “ ? ?
অ্যাভন ঃ আহা রে- “গঙ্গা” না " জন্জ্ঞা " " জন্জ্ঞা "
সামিরা: আচ্ছা ! উনি কি আমাকে ও সব শিখিয়েছেন কিভাবে বাবার বিরুদ্ধে
লড়াই কেমন করে এ সব ?
সামিরাঃ Wait আমার সাথে আপনার বাবার সম্পর্ক ভাল নেই
এই গুরুকে আমার বাবাকে Size করতে লাগবে ।
( দুঃখী দুঃখী ভাব করে বললো )………….
আপনার এই “গঙ্গা” বাবাকে আমার চাই । আমিও revenge নিতে চাই ।
অ্যাভন ঃ উনি,কিন্তু সাধক, কোন যাদুকর না , ওনার সারম আছে, সারমে মানুষ থাকে ।
" জন্জ্ঞা " ওনার নাম, আপনি ওনার নামটা “শ্রদ্ধার সাথে উচ্চারণ করুন “।
সামিরা: তাহলে help করুন ।( ছাই শ্রদ্ধার সাথে উচ্চারণ করবো,জুতা খুলে মারবো - মনে মনে )।
অ্যাভনঃ আমার গুরু তো “বেঁচে নেই” যদি উনি জীবিত থাকতেন তাহলে নিশ্চয়ই আপনাকে help করতো ।
সামিরা: ঊনি!!! মারা গেলেন ?
অ্যাভন ঃ ঊনি কয়েক বছর আগে suicide করছেন ।
অ্যাভনঃ আপনাকে আমি help করবো । তাহলে শুনুন ..................।
সামিরা, আসতে করে তার Pen recorder ছেঁড়ে রেখে দিলো, অ্যাভনের কথা গুলো সব record
হয়ে গেল ।
( ডক্টর চেম্বার )
ডক্টর শামসুদ্দিন , Inspector শাকিল, এবং সামিরা টেবিলে বসা, সামনে কম্পিউটার, পেশেন্ট অ্যাভনের স্বীকারোক্তি শুনছে ।
“রেকর্ড “ - শুনা শেষ........
Inspector শাকিল ঃ Good job.Ms. সামিরা আমরা clue পেয়ে গেছি । You just carry on !
আর শাহাদাত স্যারের কাছে থেকেও কিছু জেনেছি । আমাদের তদন্তের স্বার্থে Investigated জন্য ১৯৯৫ সালের Crime Case গুলো Open করবো। " জন্জ্ঞা আসলে "কে ? তারপর ছবিটা সামিরার কাছে থেকে নিয়ো । আর বলল শাহাদাত স্যারের ছেলে কে কিভাবে Force করেছে এই “Devil “
ডক্টর শামসুদ্দিন বলল কথাগুলো শুনে আমিও তো বেশ অবাক, এই তো বড় সন্ত্রাসী
Inspector শাকিল ঃ Doctor. তাহলে আমি এখন চলি । Thankyou Both
ডক্টর শামসুদ্দিন: Its my pressure.
Inspector শাকিল চলে গেল ...........
সামিরাঃ স্যার ,
ডক্টর শামসুদ্দিন:হম, সামিরা ।
সামিরাঃআমি সাত দিনের জন্য ছুটি চাইছি ।আমি হসপিটালে application
জমা দিবো ।
ডক্টর শামসুদ্দিন:Why ??
সামিরাঃ স্যার, আমার ছোটবেলার বান্ধবীর Cousin Sister এর বিয়ে।
ডক্টর শামসুদ্দিন, ঠিক আছে ৫ দিন জন্য ছুটির application
করো তুমি Critical patient দেখছ ।
সামিরা ঃ স্যার, আমি কাউন্সিলর রাজনকে সব দায়িত্ব বুঝিয়ে দিয়েছি।
ডক্টর শামসুদ্দিন: ফোনে active থেকো …।.
সামিরা, Okay Sir হেসে বলল ।
সামিরা ডাক্তারের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে রুম থেকে বের হয়ে হাটা দিল ।
( বিকেলে অ্যাপোলো হসপিটাল )
সামিরাঃ Hello মা ...............
কাউন্সিলর সামিরা হাসিমুখে অ্যাপোলো হসপিটালের Waiting Room এ বসে তার Driver কে ফোন দিয়ে আসতে বলল ।
গাড়ির মধ্যে …………।।
বিউটি পার্লারে ঝলমল আলো ।
সামিরা নাজনীনকে ফোন করলো ।
সামিরা ঃ hello নাজনীন
নাজনীন ফেসিয়াল করছিল চোখ বন্ধ, সে অবস্থায় ফোন ধরলো ।
নাজনীনঃ Dost ……একটু পর তোকে ফোন দিচ্ছি ।
---চলবে---
ন্যান্সি দেওয়ান ©
ন্যান্সি দেওয়ান ©
সিদ্দিক মামা ঃ মন মরা হয়ে ঘরের মধ্যে বসে আছো কেন , ক্লাসে যাও নাই ?
আকাশঃ শরীরটা খারাপ ।
তোমাদের Generation এর ছেলেরা থাকবে তাগড়া, স্বপ্ন দেখে কুঁচ মুরগির মতো বসে আছ আমাদের দেখ, তোমাদের চেয়ে strong । তরুন বয়সে তোমার মামীকে নিয়ে কতো জায়গায় গেছি । ফেইসবুক ,মোবাইলে ছিল না শুধু বিটিভি ছিল । ওঠো ,বিয়ের দাওয়াত আছে অথৈ” এর বিয়ে Destination wedding “
আকাশঃ কার বিয়ে সাথে ?
সিদ্দিক মামা ঃ ওর পরিচিত ছেলে । পরশুদিন গায়ে হলুদ মধুমতি টাউন “পান্ত রিসোর্টে” ……
আকাশঃ আমার চেহারা দেখতেছেন ? আমাকে সেলুনে যেতে হবো।
সিদ্দিক মামা তার Money bag থেকে টাকা বের করে দিলো আকাশকে এবং মামা বলল আকাশেকে দেবদাসের মত রূপ নিয়ে মামা জেতে পারতো না ।
সুন্দর একটা পায়জামা-পাঞ্জাবি কিনে আনতে বলল । এই বলে সিদ্দিক মামা তার দোকানের উদ্দেশে চলে গেল ।
(কেয়ার হসপিটাল )
অ্যাভন কেবিনে সামিরা এবং তার সাথে নার্স, সামিরা অ্যাভনের Medicine Report Check করলো এবং নার্সকে চলে যেতে বলল ।
সামিরা অ্যাভন কে জিজ্ঞেস করলো ...............।।
কতগুলো ছবি আঁকতে দিয়ে ছিলাম, ওগুলো এঁকেছেন?
অ্যাভন ঃ করেছি ।
সামিরা ঃ দেখি ?
অ্যাভন, তার হাত বারিয়ে টেবিলের উপর থেকে কাগজগুলো দিল।
সামিরাঃ Beautiful ! আপনিতো ভালোই ছবি আঁকেন।
অ্যাভনঃ ছবি আঁকার অভ্যেস ছিল।
সামিরা দেখলো Bike , Car এবং একটি বিশেষ ছবি, সামিরা দেখেই
কৈতুহল বসত জিজ্ঞাসা করলো ।
সামিরা ঃ এটি কার ছবি?
প্রথমে অ্যাভন,বলতে অস্বীকার করলো এবং সে ছবিটি চাইলো
সামিরা বলল এই ছবিগুলো তাকে দেয়া যাবে না , এগুলো তার homework ।
অ্যাভন, কিছুক্ষন মাথা নিচু করে চুপ করে থাকে এবং পরে অ্যাভন সামিরাকে ছবিটির ব্যাপারে বলে এবং তারপর ছবিটি চায় ।
সামিরাঃ গুরু .........আপনি কারো ভক্ত? । সে কি সাধু বাবা ?
অ্যাভন ঃ জি, আমি তার ছবি এঁকেছি ,
কোন যাদুকর না ।
উনি খুব ভালো মানুষ ।
সামিরা মনে মনে বললো ( “ এইতো clue পেয়ে গেছি “)
সামিরা: উনি কোথায় বসেন?মানে তার আখড়া কোথায় ………….? এবং
গুরুর নাম কি?
অ্যাভন ঃ গুরুর নাম " জন্জ্ঞা "
সামিরা:” গঙ্গা “ ? ?
অ্যাভন ঃ আহা রে- “গঙ্গা” না " জন্জ্ঞা " " জন্জ্ঞা "
সামিরা: আচ্ছা ! উনি কি আমাকে ও সব শিখিয়েছেন কিভাবে বাবার বিরুদ্ধে
লড়াই কেমন করে এ সব ?
সামিরাঃ Wait আমার সাথে আপনার বাবার সম্পর্ক ভাল নেই
এই গুরুকে আমার বাবাকে Size করতে লাগবে ।
( দুঃখী দুঃখী ভাব করে বললো )………….
আপনার এই “গঙ্গা” বাবাকে আমার চাই । আমিও revenge নিতে চাই ।
অ্যাভন ঃ উনি,কিন্তু সাধক, কোন যাদুকর না , ওনার সারম আছে, সারমে মানুষ থাকে ।
" জন্জ্ঞা " ওনার নাম, আপনি ওনার নামটা “শ্রদ্ধার সাথে উচ্চারণ করুন “।
সামিরা: তাহলে help করুন ।( ছাই শ্রদ্ধার সাথে উচ্চারণ করবো,জুতা খুলে মারবো - মনে মনে )।
অ্যাভনঃ আমার গুরু তো “বেঁচে নেই” যদি উনি জীবিত থাকতেন তাহলে নিশ্চয়ই আপনাকে help করতো ।
সামিরা: ঊনি!!! মারা গেলেন ?
অ্যাভন ঃ ঊনি কয়েক বছর আগে suicide করছেন ।
অ্যাভনঃ আপনাকে আমি help করবো । তাহলে শুনুন ..................।
সামিরা, আসতে করে তার Pen recorder ছেঁড়ে রেখে দিলো, অ্যাভনের কথা গুলো সব record
হয়ে গেল ।
( ডক্টর চেম্বার )
ডক্টর শামসুদ্দিন , Inspector শাকিল, এবং সামিরা টেবিলে বসা, সামনে কম্পিউটার, পেশেন্ট অ্যাভনের স্বীকারোক্তি শুনছে ।
“রেকর্ড “ - শুনা শেষ........
Inspector শাকিল ঃ Good job.Ms. সামিরা আমরা clue পেয়ে গেছি । You just carry on !
আর শাহাদাত স্যারের কাছে থেকেও কিছু জেনেছি । আমাদের তদন্তের স্বার্থে Investigated জন্য ১৯৯৫ সালের Crime Case গুলো Open করবো। " জন্জ্ঞা আসলে "কে ? তারপর ছবিটা সামিরার কাছে থেকে নিয়ো । আর বলল শাহাদাত স্যারের ছেলে কে কিভাবে Force করেছে এই “Devil “
ডক্টর শামসুদ্দিন বলল কথাগুলো শুনে আমিও তো বেশ অবাক, এই তো বড় সন্ত্রাসী
Inspector শাকিল ঃ Doctor. তাহলে আমি এখন চলি । Thankyou Both
ডক্টর শামসুদ্দিন: Its my pressure.
Inspector শাকিল চলে গেল ...........
সামিরাঃ স্যার ,
ডক্টর শামসুদ্দিন:হম, সামিরা ।
সামিরাঃআমি সাত দিনের জন্য ছুটি চাইছি ।আমি হসপিটালে application
জমা দিবো ।
ডক্টর শামসুদ্দিন:Why ??
সামিরাঃ স্যার, আমার ছোটবেলার বান্ধবীর Cousin Sister এর বিয়ে।
ডক্টর শামসুদ্দিন, ঠিক আছে ৫ দিন জন্য ছুটির application
করো তুমি Critical patient দেখছ ।
সামিরা ঃ স্যার, আমি কাউন্সিলর রাজনকে সব দায়িত্ব বুঝিয়ে দিয়েছি।
ডক্টর শামসুদ্দিন: ফোনে active থেকো …।.
সামিরা, Okay Sir হেসে বলল ।
সামিরা ডাক্তারের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে রুম থেকে বের হয়ে হাটা দিল ।
( বিকেলে অ্যাপোলো হসপিটাল )
সামিরাঃ Hello মা ...............
কাউন্সিলর সামিরা হাসিমুখে অ্যাপোলো হসপিটালের Waiting Room এ বসে তার Driver কে ফোন দিয়ে আসতে বলল ।
গাড়ির মধ্যে …………।।
বিউটি পার্লারে ঝলমল আলো ।
সামিরা নাজনীনকে ফোন করলো ।
সামিরা ঃ hello নাজনীন
নাজনীন ফেসিয়াল করছিল চোখ বন্ধ, সে অবস্থায় ফোন ধরলো ।
নাজনীনঃ Dost ……একটু পর তোকে ফোন দিচ্ছি ।
---চলবে---
ন্যান্সি দেওয়ান ©
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ফয়জুল মহী ২৮/০৪/২০২১বাহ! অপুর্ব ,শুভেচ্ছা। শুভ কামনা।