Devil Father – ( পর্ব -৫ )
Devil Father – ( পর্ব -৫ )
ন্যান্সি দেওয়ান ©
(শান্তার ভিডিও কল Australia থেকে –শান্তা অ্যাভন বোন )
শান্তাঃ মা, তুমি কাঁদছো কে্ন please তুমি কাঁদবে না । তোমার জামাই টিকিট কাটতে গেছে । আমরা bag and baggage নিয়ে ready ……
এখানে খুব ঠাণ্ডা। তোমরা এত ভেঙে পড়ো না , আমরা সবাই মিলে অ্যাভন কে সুস্থ করে তুলবো।
অফিসের বস খুব ভালো। আমাদের ৫ মাসের জন্য ছুটি দিয়েছে ।
আর তোমার নাতি, যা হয়েছে ।
সারাক্ষণ বলে নানা-নানি কাছে যাবো, কবে যাবে অ্যাভন Uncle কে দেখতে ? ।
শান্তা এই কথাটাই বলতেই চোখে তার পানি চলে আসে,কিন্তু শান্তার মন অনেক শক্ত ।
রুনা চৌধুরী ঃ তুই কাঁদবি না …… আমার আর সহ্য হচ্ছে না। কত কষ্ট পাচ্ছি , এই ছেলেটার জন্য? এত কষ্ট দিবে, এত অপমানিত হব , কল্পনা করতে পারিনি।
রুনা চৌধুরী শাহাদাত চৌধুরীকে মোবাইল দিলো ………
( ভিডিও কল )
শাহাদাত চৌধুরীঃ বলে উঠলো। মা, শান্তা কবে আসছিস ?,এইতো বাবা আমরা পরশুদিন প্লেনে উঠবো।
শাহাদাত চৌধুরী ঃ নাদভী ও নানু ভাই কেমন আছে? শান্তা,ভালো আছে।
সাইক্রেটিস্ট ডক্টর শামসুদ্দিন স্যার treatment শুরু হয়েছে গেছে এখন শুরু শুরু হবে Counselor সামিরা হোসেন counseling ।
দুইজনের তত্ত্বাবধায়নে অ্যাভন ট্রিটমেন্ট শুরু।
( প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে )
যখন ডক্টর ওয়াসী, ডক্টর মিথিলা, এবং ডক্টর ফাহাদ, এর আন্ডারে ছিল অ্যাভন তখন তারা অ্যাভনের প্রতি এক প্রকার বিরক্ত পেষণ করলো এবং তার অ্যাভনের প্রতি তাদের বেশ অভিযোগ রয়েছে বলল । ওয়ার্ড বয় এবং নার্সদের মাঝে মধ্যে বেশ কানাঘুষা চলে অ্যাভনকে নিয়ে ।
অ্যাভন বলে মানুষ না তান্ত্রিক নাহলে ভুত কিংবা তার উপর জিন ভর করেছে।
কাউন্সিলর সামিরা হোসেন অনেক স্পেশাল Case deal করে বেশ নাম কামিয়েছেন , ক্রিমিনাল ও হিউম্যান সাইকলজিক্যাল নিয়ে বিদেশ থেকে পড়াশোনা করে এসেছে তিনি ।
তার নানাও লন্ডন থেকে এফআরসিপি করে ঢাকা মেডিকেলের হসপিটালের কার্ডিয়লজিস্ট ছিলেন। এবং তার সামিরার দাদা ও ছিলেন পাবনার একজন হেমপাথির ডক্টর।
এই সামিরা হোসেনের বাবা প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক এবং গীতিকার।
তার ছবি ও গানের জন্য
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছে ।
সামিরা হোসেন জীবনটা ছিল নিঃসঙ্গ তিনি হাসিমুখে মানুষের সেবা করে যেতেন , অনেক মানুষের স্বপ্ন পূরণ করেছে তিনি, কিন্তু হাসিমুখের পিছনে ছিল একটা লুকানো কষ্ট ,
কাউন্সিলর সামিরা রোগী অ্যাভনের ভিডিও ক্লিপ গুলা ভাল করে দেখে ।
কাউন্সিলর সামিরা রোগী অ্যাভনের কেবিনে ঢুকলো।
পিছনে Male নার্স।
সামিরাঃ হ্যালো, আমার নাম সামিরা হোসেন। আমি আপনার কাউন্সিলর। এখন থেকে আমি আপনাকে কাউন্সেলিং করবো যতক্ষণ না পর্যন্ত আপনি সুস্থ হচ্ছেন।
অ্যাভন ঃ সুন্দরী, কাউন্সিলর।
সামিরাঃ,আপনার বয়স ৩৬ এই বয়সে বিয়ে করেননি কেন ? এই বয়েসে কোন কর্পোরেট অফিসের দায়িত্ববান কর্মকর্তা থাকা উচিত ছিল।
অ্যাভন ঃ আমার ইচ্ছে।
সামিরা ঃ আপনার Case History. আমি পড়েছি। তারপর Diagnosis জন্য আপনার মুখ থেকে।
শুনতে তাই । আপনার ছোটবেলা থেকে এই পর্যন্ত সব ঘটনা খুলে বলুন । কোন দ্বিধাবোধ করবেন না। যাতে problem Find করতে পারি।
---চলবে---
ন্যান্সি দেওয়ান ©
ন্যান্সি দেওয়ান ©
(শান্তার ভিডিও কল Australia থেকে –শান্তা অ্যাভন বোন )
শান্তাঃ মা, তুমি কাঁদছো কে্ন please তুমি কাঁদবে না । তোমার জামাই টিকিট কাটতে গেছে । আমরা bag and baggage নিয়ে ready ……
এখানে খুব ঠাণ্ডা। তোমরা এত ভেঙে পড়ো না , আমরা সবাই মিলে অ্যাভন কে সুস্থ করে তুলবো।
অফিসের বস খুব ভালো। আমাদের ৫ মাসের জন্য ছুটি দিয়েছে ।
আর তোমার নাতি, যা হয়েছে ।
সারাক্ষণ বলে নানা-নানি কাছে যাবো, কবে যাবে অ্যাভন Uncle কে দেখতে ? ।
শান্তা এই কথাটাই বলতেই চোখে তার পানি চলে আসে,কিন্তু শান্তার মন অনেক শক্ত ।
রুনা চৌধুরী ঃ তুই কাঁদবি না …… আমার আর সহ্য হচ্ছে না। কত কষ্ট পাচ্ছি , এই ছেলেটার জন্য? এত কষ্ট দিবে, এত অপমানিত হব , কল্পনা করতে পারিনি।
রুনা চৌধুরী শাহাদাত চৌধুরীকে মোবাইল দিলো ………
( ভিডিও কল )
শাহাদাত চৌধুরীঃ বলে উঠলো। মা, শান্তা কবে আসছিস ?,এইতো বাবা আমরা পরশুদিন প্লেনে উঠবো।
শাহাদাত চৌধুরী ঃ নাদভী ও নানু ভাই কেমন আছে? শান্তা,ভালো আছে।
সাইক্রেটিস্ট ডক্টর শামসুদ্দিন স্যার treatment শুরু হয়েছে গেছে এখন শুরু শুরু হবে Counselor সামিরা হোসেন counseling ।
দুইজনের তত্ত্বাবধায়নে অ্যাভন ট্রিটমেন্ট শুরু।
( প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে )
যখন ডক্টর ওয়াসী, ডক্টর মিথিলা, এবং ডক্টর ফাহাদ, এর আন্ডারে ছিল অ্যাভন তখন তারা অ্যাভনের প্রতি এক প্রকার বিরক্ত পেষণ করলো এবং তার অ্যাভনের প্রতি তাদের বেশ অভিযোগ রয়েছে বলল । ওয়ার্ড বয় এবং নার্সদের মাঝে মধ্যে বেশ কানাঘুষা চলে অ্যাভনকে নিয়ে ।
অ্যাভন বলে মানুষ না তান্ত্রিক নাহলে ভুত কিংবা তার উপর জিন ভর করেছে।
কাউন্সিলর সামিরা হোসেন অনেক স্পেশাল Case deal করে বেশ নাম কামিয়েছেন , ক্রিমিনাল ও হিউম্যান সাইকলজিক্যাল নিয়ে বিদেশ থেকে পড়াশোনা করে এসেছে তিনি ।
তার নানাও লন্ডন থেকে এফআরসিপি করে ঢাকা মেডিকেলের হসপিটালের কার্ডিয়লজিস্ট ছিলেন। এবং তার সামিরার দাদা ও ছিলেন পাবনার একজন হেমপাথির ডক্টর।
এই সামিরা হোসেনের বাবা প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক এবং গীতিকার।
তার ছবি ও গানের জন্য
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছে ।
সামিরা হোসেন জীবনটা ছিল নিঃসঙ্গ তিনি হাসিমুখে মানুষের সেবা করে যেতেন , অনেক মানুষের স্বপ্ন পূরণ করেছে তিনি, কিন্তু হাসিমুখের পিছনে ছিল একটা লুকানো কষ্ট ,
কাউন্সিলর সামিরা রোগী অ্যাভনের ভিডিও ক্লিপ গুলা ভাল করে দেখে ।
কাউন্সিলর সামিরা রোগী অ্যাভনের কেবিনে ঢুকলো।
পিছনে Male নার্স।
সামিরাঃ হ্যালো, আমার নাম সামিরা হোসেন। আমি আপনার কাউন্সিলর। এখন থেকে আমি আপনাকে কাউন্সেলিং করবো যতক্ষণ না পর্যন্ত আপনি সুস্থ হচ্ছেন।
অ্যাভন ঃ সুন্দরী, কাউন্সিলর।
সামিরাঃ,আপনার বয়স ৩৬ এই বয়সে বিয়ে করেননি কেন ? এই বয়েসে কোন কর্পোরেট অফিসের দায়িত্ববান কর্মকর্তা থাকা উচিত ছিল।
অ্যাভন ঃ আমার ইচ্ছে।
সামিরা ঃ আপনার Case History. আমি পড়েছি। তারপর Diagnosis জন্য আপনার মুখ থেকে।
শুনতে তাই । আপনার ছোটবেলা থেকে এই পর্যন্ত সব ঘটনা খুলে বলুন । কোন দ্বিধাবোধ করবেন না। যাতে problem Find করতে পারি।
---চলবে---
ন্যান্সি দেওয়ান ©
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
স্বপন রোজারিও (মাইকেল) ১৩/০৪/২০২১চমৎকার প্রকাশ।
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ১৩/০৪/২০২১নাটকীয় সংলাপ।
-
আব্দুর রহমান আনসারী ১৩/০৪/২০২১সুন্দর প্রকাশ
-
ফয়জুল মহী ১৩/০৪/২০২১অনন্য প্রকাশ