Devil Father – ( পর্ব -৪ )
Devil Father – ( পর্ব -৪ )
ন্যান্সি দেওয়ান ©
৪-৩-২০২১
ডাক্তার ওয়াসি, ডাক্তার ফাহাদ, ডাক্তার মিথিলা।
অ্যাভনের বাবা ও মা এবং কয়জন পরিবারের সদস্য সামনে বসে আছে । অ্যাভনের ব্যাপার নিয়ে ডাক্তার এবং দুইজন ইন্সপেক্ট সহ বোর্ড বসেছে । এক সপ্তাহ ,ডাক্তার ওয়াসি, ডাক্তার ফাহাদ , এবং ডাক্তার মিথিলা ট্রিটমেন্ট treatment এই patient কে রাখা হবে। patient এর কোন উন্নতি হলে আপনাদের ইনফর্ম করা হবে । Visiting hour আপনারা patient কে দেখে যেতে পারবেন কিন্তু যদি patient আপানাদের দেখে কোন রকমের react বাহ drepress attituted সে ক্ষেত্রে patient কে দূর থেকে দেখতে হবে ।
এরপরে সাইক্রেটিস্ট শামসুদ্দিন স্যার এবং কাউন্সিলার সামিরা হোসেন এর তত্ত্বাবধানে এই patient থাকবে । সাইক্রেটিস্ট শামসুদ্দিন স্যার ও কাউন্সিলার সামিরা হোসেন, একসাথে অনেক ক্রিমিনাল মানসিক রোগীদের সারিয়ে তুলেছেন,এবং তাদের problem বা ঘটনা আসলে কি ছিল তারা Find out করেছেন ।
শাহাদাত হোসেনঃ হ্যাঁ আমি ওনাদের দুইজনের TV program দেখেছি, এবং খবরের কাগজে
article পরেছি ।
নাদিম হোসেনঃআমিও পড়েছি এবং দেখেছি ।
( শাহাদাত হোসেন ছোট ভাই )
ডাক্তার ওয়াসি বললেন, শাহাদাত হোসেনকে, আপনার ছেলেকে ওনারা ক্রিমিনাল বলছে কেন জানেন? কারণ আপনাকে তিনি প্রকাশকে ” খুন করার হুমকি দিয়েছে “ ।
ইন্সপেক্টর শাকিল : যা পরবর্তীতে কথার সাউন্ডটি mute করে Tv news দেখানো হয় ।
আমরা পুলিশ অফিসারা ফুল ভিডিওটা দেখেছি। এবং আপনার ছেলেকে থানা থেকে যখন অ্যাম্বুলেন্সে তোলা হচ্ছিল। আপনাদের ছেলে আপনাদের দিকে তাকিয়ে বিশ্রী ভাবে হাসি দিয়েছিল am I right? শাহাদাত চৌধুরী এবং রুনা চৌধুরী, একে অন্যের দিকে তাকালও করুন দৃষ্টিতে। তারা ভাষাহীন হয়ে পড়ে। ইন্সপেক্টর শাকিল। yes, you are right.
রুনা চৌধুরীঃ একটা কুসন্তানের মা আমি, আমরা বলার মত কিছুই নেই ।
মাথা নিচু করে রাখলও ।
ডক্টর মিথেলা ঃ শান্ত হন মা,কান্না, থামান ভরসা রাকুন ।
( অ্যাভন কেবিনে )
ডক্টর ওয়াসী ডক্টর । মিথিলা on duty, Doctor দের সাথে অ্যাভনের কেবিনে male nurse,ওয়ার্ড বয়
ডক্টর ওয়াসী ঃ আচ্ছা, আপনি যদি নিজে না গোসল করতে পারেন তাহলে ,ওয়ার্ড বয় আপনাকে গোসল করিয়ে দিবে ,ওয়ার্ড বয় বলল patient help করো ।
অ্যাভন ঃ না, না, ঠিক আছে ,আমি যেই পারব। আচ্ছা, আমার accessories গুলা কোথায় ? DSLR ক্যামেরা,notepad , headphone, mobile tripod । এবং আমার ব্যাকপ্যাক। ওখানে আমার কিছু ইম্পরট্যান্ট things ছিল আর আমার গাড়ির চাবি ? বলেন এগুলো কোথায়?
ডক্টর মিথিলা ঃ ও গুলো পুলিশ স্টেশন থেকে আপনার parents দের submit করে দিয়েছে।
অ্যাভন : কি এত বড় ব্যাপার you can know anything about my this privacy. Yes I have lost my things and with my secret privacy lost !! what will you I do please tell me?
ডক্টর ওয়াসী: দেখুন, এগুলো আমরা হ্যান্ডওভার করিনি, আপনার প্যারেন্টস এর কাছে, আছে আপনি উত্তেজিত হবে না । অ্যাভন তখন কাঁপতে শুরু করলো, যেন মনে হচ্ছে মিরকি রুগী ।
ডক্টর ওয়াসী: ওকে ধরে,
male nurse,ওয়ার্ড বয় মিলে ধরে
ডক্টর মিথিলা অ্যাভনের হাত শক্ত করে ধরে ঘুমের injection দিয়ে দেয় ।
( একদিন পরে )
অ্যাভন ঃ আপনার কি ফিরিয়ে দিব?
Nurse : এখন গোসল করবেন ? গোসল করে খাবার খেয়ে, রেস্ট নেবেন।
অ্যাভন গোসল শেষ করে খাবার খেয়ে শেষ করে,জানালা দিয়ে বাহিরে আকাশ দেখছিল ।
( এভাবে এক সপ্তাহ চলে গেল )
যতদিন ধরে হসপিটালে এর মধ্যে অ্যাভনের চিকিৎসা চলে, তার বাবা-মা আত্মীয়-স্বজনরা দেখতে আসে দূর থেকে এসে দেখে যায়, অ্যাভন তার Important things গুলো ফিরে পায় ।
অ্যাভন কিছুই জানে না যে তাদের parents তাকে ঠিকই দেখে আছে ।
কেন অ্যাভন কেন ?
( চলবে )
ন্যান্সি দেওয়ান ©
ন্যান্সি দেওয়ান ©
৪-৩-২০২১
ডাক্তার ওয়াসি, ডাক্তার ফাহাদ, ডাক্তার মিথিলা।
অ্যাভনের বাবা ও মা এবং কয়জন পরিবারের সদস্য সামনে বসে আছে । অ্যাভনের ব্যাপার নিয়ে ডাক্তার এবং দুইজন ইন্সপেক্ট সহ বোর্ড বসেছে । এক সপ্তাহ ,ডাক্তার ওয়াসি, ডাক্তার ফাহাদ , এবং ডাক্তার মিথিলা ট্রিটমেন্ট treatment এই patient কে রাখা হবে। patient এর কোন উন্নতি হলে আপনাদের ইনফর্ম করা হবে । Visiting hour আপনারা patient কে দেখে যেতে পারবেন কিন্তু যদি patient আপানাদের দেখে কোন রকমের react বাহ drepress attituted সে ক্ষেত্রে patient কে দূর থেকে দেখতে হবে ।
এরপরে সাইক্রেটিস্ট শামসুদ্দিন স্যার এবং কাউন্সিলার সামিরা হোসেন এর তত্ত্বাবধানে এই patient থাকবে । সাইক্রেটিস্ট শামসুদ্দিন স্যার ও কাউন্সিলার সামিরা হোসেন, একসাথে অনেক ক্রিমিনাল মানসিক রোগীদের সারিয়ে তুলেছেন,এবং তাদের problem বা ঘটনা আসলে কি ছিল তারা Find out করেছেন ।
শাহাদাত হোসেনঃ হ্যাঁ আমি ওনাদের দুইজনের TV program দেখেছি, এবং খবরের কাগজে
article পরেছি ।
নাদিম হোসেনঃআমিও পড়েছি এবং দেখেছি ।
( শাহাদাত হোসেন ছোট ভাই )
ডাক্তার ওয়াসি বললেন, শাহাদাত হোসেনকে, আপনার ছেলেকে ওনারা ক্রিমিনাল বলছে কেন জানেন? কারণ আপনাকে তিনি প্রকাশকে ” খুন করার হুমকি দিয়েছে “ ।
ইন্সপেক্টর শাকিল : যা পরবর্তীতে কথার সাউন্ডটি mute করে Tv news দেখানো হয় ।
আমরা পুলিশ অফিসারা ফুল ভিডিওটা দেখেছি। এবং আপনার ছেলেকে থানা থেকে যখন অ্যাম্বুলেন্সে তোলা হচ্ছিল। আপনাদের ছেলে আপনাদের দিকে তাকিয়ে বিশ্রী ভাবে হাসি দিয়েছিল am I right? শাহাদাত চৌধুরী এবং রুনা চৌধুরী, একে অন্যের দিকে তাকালও করুন দৃষ্টিতে। তারা ভাষাহীন হয়ে পড়ে। ইন্সপেক্টর শাকিল। yes, you are right.
রুনা চৌধুরীঃ একটা কুসন্তানের মা আমি, আমরা বলার মত কিছুই নেই ।
মাথা নিচু করে রাখলও ।
ডক্টর মিথেলা ঃ শান্ত হন মা,কান্না, থামান ভরসা রাকুন ।
( অ্যাভন কেবিনে )
ডক্টর ওয়াসী ডক্টর । মিথিলা on duty, Doctor দের সাথে অ্যাভনের কেবিনে male nurse,ওয়ার্ড বয়
ডক্টর ওয়াসী ঃ আচ্ছা, আপনি যদি নিজে না গোসল করতে পারেন তাহলে ,ওয়ার্ড বয় আপনাকে গোসল করিয়ে দিবে ,ওয়ার্ড বয় বলল patient help করো ।
অ্যাভন ঃ না, না, ঠিক আছে ,আমি যেই পারব। আচ্ছা, আমার accessories গুলা কোথায় ? DSLR ক্যামেরা,notepad , headphone, mobile tripod । এবং আমার ব্যাকপ্যাক। ওখানে আমার কিছু ইম্পরট্যান্ট things ছিল আর আমার গাড়ির চাবি ? বলেন এগুলো কোথায়?
ডক্টর মিথিলা ঃ ও গুলো পুলিশ স্টেশন থেকে আপনার parents দের submit করে দিয়েছে।
অ্যাভন : কি এত বড় ব্যাপার you can know anything about my this privacy. Yes I have lost my things and with my secret privacy lost !! what will you I do please tell me?
ডক্টর ওয়াসী: দেখুন, এগুলো আমরা হ্যান্ডওভার করিনি, আপনার প্যারেন্টস এর কাছে, আছে আপনি উত্তেজিত হবে না । অ্যাভন তখন কাঁপতে শুরু করলো, যেন মনে হচ্ছে মিরকি রুগী ।
ডক্টর ওয়াসী: ওকে ধরে,
male nurse,ওয়ার্ড বয় মিলে ধরে
ডক্টর মিথিলা অ্যাভনের হাত শক্ত করে ধরে ঘুমের injection দিয়ে দেয় ।
( একদিন পরে )
অ্যাভন ঃ আপনার কি ফিরিয়ে দিব?
Nurse : এখন গোসল করবেন ? গোসল করে খাবার খেয়ে, রেস্ট নেবেন।
অ্যাভন গোসল শেষ করে খাবার খেয়ে শেষ করে,জানালা দিয়ে বাহিরে আকাশ দেখছিল ।
( এভাবে এক সপ্তাহ চলে গেল )
যতদিন ধরে হসপিটালে এর মধ্যে অ্যাভনের চিকিৎসা চলে, তার বাবা-মা আত্মীয়-স্বজনরা দেখতে আসে দূর থেকে এসে দেখে যায়, অ্যাভন তার Important things গুলো ফিরে পায় ।
অ্যাভন কিছুই জানে না যে তাদের parents তাকে ঠিকই দেখে আছে ।
কেন অ্যাভন কেন ?
( চলবে )
ন্যান্সি দেওয়ান ©
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ২৩/০৫/২০২১সুন্দর
-
আব্দুর রহমান আনসারী ০৭/০৪/২০২১very nice
-
শ.ম. শহীদ ০৫/০৪/২০২১খুব সুন্দর হয়েছে। শুভেচ্ছা।
-
স্বপন রোজারিও (মাইকেল) ০৩/০৪/২০২১Presentation is well.
-
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ২৯/০৩/২০২১nicely portrayed......
-
ফয়জুল মহী ২৮/০৩/২০২১বৈচিত্রময় ও চিন্তাশীল উপস্থাপন ।