Devil Father ( ১ পর্ব )
( রাস্তায় ট্রাফিক জ্যাম )
Mr.সাকিল গাড়িতে বসে, অফিস যাচ্ছেন তিনি খবরে কাগজ, পড়ছেন ।
আবারো! এই লোকটি তার বাবাকে নিয়ে মন্তব্য করে বাজে TikTok, Likee মত আজে বাজে ভিডিও বানিয়েছে এগুলো দেখলে, আমাদের শিশু-কিশোর ও তরুণ সমাজের মানুষেরা বেপরোয়া হয়ে উঠছে । এদেরকে সাইবার ক্রাইমের আওতায় নিয়ে আসা উচিত।
ড্রাইভার বলে উঠলো “ এই ছেলেটা already জেলহাজতে Sir। টিভি নিউজ এ গতকাল দেখলাম ?
বর্ণনা --------
ছেলেটির নাম, অ্যাভন চৌধুরি , বাবা শাহাদাত চৌধুরী অবসর প্রাপ্ত পুলিশ অফিসার ।
মা ,আসমা চৌধুরী,গৃহিণী । একমাত্র বড় বোন সুরভি চৌধুরি অস্ট্রিলিয়া বাসিন্দা ।
( চায়ের দোকানে, কথার আড্ডা ) ............
আরে ফেইসবুকে এই রকমের, বাজে, উল্টাপাল্টা TikTok, Likee video পুরা Facebook জুরে viral হয়ে গেছে মামা আর কি বলবো ।
একজন লোক ঃ বলবার কিছুই নেই । যুব সমাজটা রসাতলে যাচ্ছে ।
অন্য ভদ্রলোক : কেন ? তার বাবার প্রতি এতো রাগ সেই ছেলেটির । অনেকের তো বাবা নেই, তারাই বুঝে বাবার অভাব যে আসলে কি, জীবনে বাবার মূল্য কত তা যখন সন্তানরা যখন নিজেরা বাবা হয় তখন বুঝে ।
আরেক ভদ্রলোক বলেন : "এই ছেলেটির বাবার কত অপমান, কষ্ট হয়েছে তা Feel করতে পারছেন আপনারা? যখন আমাদের সন্তানদের কাছে আমরা
ছোট হই তখন, মনে হয়,আমাদের বুকের ভিতরে কেউ ছুরি বসিয়ে দিয়েছে ।
যেদিন এই ছেলেটি তার বাবাকে হারাবে, সেদিন বুঝবে "বাবা কি" ।
অন্য ভদ্রলোক : সেদিন শুনলাম, এই ছেলের বাবা সৎ পুলিশ অফিসার একজন খুব ভালো খুব ভালো এবং দুইজনই হজ করেছেন,
আল্লাহ্পাক ওনাদের সহায়ে হোক তার সন্তানকে তার কাছে ফিরিয়ে দিক ।
( ইউনিভার্সিটি )
চয়ন বললো আকাশকে ।
আকাশ : আমার কোনো বাবা নেই,বাবার আদরটা খুব miss করি আর এই লোকটা তার বাবাকে নিয়ে ফালতু ভিডিও বানিয়ে তাও আবার এ সব .........। মোবাইল ফোনটি হাতে তুলে নিয়ে আকাশকে Online newspaper report দেখালো,
আকাশ : সন্তান না কুসন্তান,বলে হাসলো ।
চয়ন : আমাদের অপূর্ব ঠিক এই রকম আচরণ ,নিজের বাবাকে অস্বীকার করে,তার Rich Friends সামনে,নিজের full identity hide করে । কারন তার গরিব বাবার দোকানদার বলে ?
আকাশ : জানি
চয়ন : ওর বাবা দোকানদারি করে
যদি না টাকা উপার্জন করতো, তাহলে কি সে এই ইউনিভার্সিটি পড়তে পারতো ? অপূর্ব সেটা ভুলে গেছে ।
বুঝলি, দোস্ত আমরা এই রকম ফাও, মাইয়া পটানোর দরকার নেই ।
আকাশ : অপূর্বকে, আমার বন্ধু বলতে ঘৃণা হয় ।
অপূর্বর সাথে আমি Friendship রাখিনি ।
আকাশ :“হে আকাশ কেন ? আমার এই জীবন শুন্য কারো ভালোবাসা এখনো পাইনি, কতবার তার জন্য অপেক্ষা করে থাকবো কেন ? তবে এই পৃথিবীতে প্রেম সৃস্টি হয়েছিল । আমি কি একই রয়ে যাবো, অনন্ত কাল তারই অপেক্ষা
কেন হলাম আমি
-----" মুক্ত বিহঙ্গ ” ।
---চলবে---
Mr.সাকিল গাড়িতে বসে, অফিস যাচ্ছেন তিনি খবরে কাগজ, পড়ছেন ।
আবারো! এই লোকটি তার বাবাকে নিয়ে মন্তব্য করে বাজে TikTok, Likee মত আজে বাজে ভিডিও বানিয়েছে এগুলো দেখলে, আমাদের শিশু-কিশোর ও তরুণ সমাজের মানুষেরা বেপরোয়া হয়ে উঠছে । এদেরকে সাইবার ক্রাইমের আওতায় নিয়ে আসা উচিত।
ড্রাইভার বলে উঠলো “ এই ছেলেটা already জেলহাজতে Sir। টিভি নিউজ এ গতকাল দেখলাম ?
বর্ণনা --------
ছেলেটির নাম, অ্যাভন চৌধুরি , বাবা শাহাদাত চৌধুরী অবসর প্রাপ্ত পুলিশ অফিসার ।
মা ,আসমা চৌধুরী,গৃহিণী । একমাত্র বড় বোন সুরভি চৌধুরি অস্ট্রিলিয়া বাসিন্দা ।
( চায়ের দোকানে, কথার আড্ডা ) ............
আরে ফেইসবুকে এই রকমের, বাজে, উল্টাপাল্টা TikTok, Likee video পুরা Facebook জুরে viral হয়ে গেছে মামা আর কি বলবো ।
একজন লোক ঃ বলবার কিছুই নেই । যুব সমাজটা রসাতলে যাচ্ছে ।
অন্য ভদ্রলোক : কেন ? তার বাবার প্রতি এতো রাগ সেই ছেলেটির । অনেকের তো বাবা নেই, তারাই বুঝে বাবার অভাব যে আসলে কি, জীবনে বাবার মূল্য কত তা যখন সন্তানরা যখন নিজেরা বাবা হয় তখন বুঝে ।
আরেক ভদ্রলোক বলেন : "এই ছেলেটির বাবার কত অপমান, কষ্ট হয়েছে তা Feel করতে পারছেন আপনারা? যখন আমাদের সন্তানদের কাছে আমরা
ছোট হই তখন, মনে হয়,আমাদের বুকের ভিতরে কেউ ছুরি বসিয়ে দিয়েছে ।
যেদিন এই ছেলেটি তার বাবাকে হারাবে, সেদিন বুঝবে "বাবা কি" ।
অন্য ভদ্রলোক : সেদিন শুনলাম, এই ছেলের বাবা সৎ পুলিশ অফিসার একজন খুব ভালো খুব ভালো এবং দুইজনই হজ করেছেন,
আল্লাহ্পাক ওনাদের সহায়ে হোক তার সন্তানকে তার কাছে ফিরিয়ে দিক ।
( ইউনিভার্সিটি )
চয়ন বললো আকাশকে ।
আকাশ : আমার কোনো বাবা নেই,বাবার আদরটা খুব miss করি আর এই লোকটা তার বাবাকে নিয়ে ফালতু ভিডিও বানিয়ে তাও আবার এ সব .........। মোবাইল ফোনটি হাতে তুলে নিয়ে আকাশকে Online newspaper report দেখালো,
আকাশ : সন্তান না কুসন্তান,বলে হাসলো ।
চয়ন : আমাদের অপূর্ব ঠিক এই রকম আচরণ ,নিজের বাবাকে অস্বীকার করে,তার Rich Friends সামনে,নিজের full identity hide করে । কারন তার গরিব বাবার দোকানদার বলে ?
আকাশ : জানি
চয়ন : ওর বাবা দোকানদারি করে
যদি না টাকা উপার্জন করতো, তাহলে কি সে এই ইউনিভার্সিটি পড়তে পারতো ? অপূর্ব সেটা ভুলে গেছে ।
বুঝলি, দোস্ত আমরা এই রকম ফাও, মাইয়া পটানোর দরকার নেই ।
আকাশ : অপূর্বকে, আমার বন্ধু বলতে ঘৃণা হয় ।
অপূর্বর সাথে আমি Friendship রাখিনি ।
আকাশ :“হে আকাশ কেন ? আমার এই জীবন শুন্য কারো ভালোবাসা এখনো পাইনি, কতবার তার জন্য অপেক্ষা করে থাকবো কেন ? তবে এই পৃথিবীতে প্রেম সৃস্টি হয়েছিল । আমি কি একই রয়ে যাবো, অনন্ত কাল তারই অপেক্ষা
কেন হলাম আমি
-----" মুক্ত বিহঙ্গ ” ।
---চলবে---
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
নাসরীন আক্তার রুবি ২৬/০৬/২০১৯চমৎকার
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ২৪/০৬/২০১৯হাঃহাঃ