এবং তোমার প্রেম (পর্ব-৮)
নাদিয়া মা নাদিয়ার ঘরে ঢুকে নাদিয়াকে মারতে শুরু করলো,ঘরে থাকা পরিবারে অন্যান্য সদসদের সামনে ।
নাদিয়ার হাত ধরে,হিচড়ে টেনে এনে নাদিয়াকে মারছে,নাদিয়ার দুই চোখ দিয়ে তখন
পানি জোরছে।
নাদিয়ার মা:কত অপমান করবি, তুই, তোর বাবা মাকে?তোর মতো মেয়ের মরে যাওয়া ভালো ।
নাদিয়ার মাকে পরিবারে অন্য সদস্যরা ওই অবস্থা থেকে থামাতে লাগলো
নাদিয়ার মামী :ছাড়ো ছাড়ো শাহানাজ, এতো বড় মেয়ের গায়ে হাত দিচ্ছ কেন ?
উর্মি খালা:আপা, ওর কি দোষ ?
নাদিয়ার মা নাদিয়ার কাছে থেকে কোনো ভাবে ছড়ালো ।
নাদিয়া মা:ওর কি দোষ মানে? আজ যে, সবার সামনে আমাদেরকে ওর জন্য,ছোট হতে হয়েছে, এটাই ওর দোষ
ওর এই বিয়েতে যদি কোনো মত নাই ছিল,তাহলে আগেই বলে পারতো,এ রকম লোক ডেকে, না হাসলে
পারতো ।
নাদিয়া তার নিজের হাত ধরে কাঁদছে ।
নাদিয়ার মা:ও বুঝছি,আমি সব বুঝে গেছি তুই এ সব কার জন্য করেছিস, সোহানের জন্য ?কি আমার কথার জবাব দেয়,চুপ করে থাকবি না ।
নাদিয়া কান্না কান্না গলায় বলে উঠলো "হ্যাঁ"আমি সোহানকে অনেক ভালবাসি ।যা তোর সোহানের কাছে যা, তোর এই বাসায় কোনো জায়গা নেই ।
নোমান সাহেব(নাদিয়ার বাবা):শাহানাজ, বলে জোরে দমক দিলো,নাদিয়ার বাবা নাদিয়ার কাছে যেয়ে দাঁড়ালো, নাদিয়া চোখের পানি মুছিয়ে দিলো,তুমি আমার মেয়েকে মেরেছো কেন ?
জবাব দাও, নাদিয়ার মা এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে । আজকে, আজমল সাহেব কি বলে গেলো তুমি শুনোনি ? ছেলে মেয়েদের মতামত না, নিয়ে বিয়ে দেয়া,মানে তাদের জীবনকে কোরবানি দেয়া,আমরা আমাদের সুখের কথা চিন্তা করি, তাদের কথা মোটেও ভাববি না, আমার মেয়ে যাঁকে চায় তারই সাথে আমি বিয়ে দিবো এই আমার শেষ কথা আর কোনো কথা আমি শুনতে চাইনা । চৌতি, হেসে নাদিয়ার দিকে তাকালো,নাদিয়া অবাক চোখে তার বাবার দিকে তাকিয়ে আছে ।
নাদিয়ার হাত ধরে,হিচড়ে টেনে এনে নাদিয়াকে মারছে,নাদিয়ার দুই চোখ দিয়ে তখন
পানি জোরছে।
নাদিয়ার মা:কত অপমান করবি, তুই, তোর বাবা মাকে?তোর মতো মেয়ের মরে যাওয়া ভালো ।
নাদিয়ার মাকে পরিবারে অন্য সদস্যরা ওই অবস্থা থেকে থামাতে লাগলো
নাদিয়ার মামী :ছাড়ো ছাড়ো শাহানাজ, এতো বড় মেয়ের গায়ে হাত দিচ্ছ কেন ?
উর্মি খালা:আপা, ওর কি দোষ ?
নাদিয়ার মা নাদিয়ার কাছে থেকে কোনো ভাবে ছড়ালো ।
নাদিয়া মা:ওর কি দোষ মানে? আজ যে, সবার সামনে আমাদেরকে ওর জন্য,ছোট হতে হয়েছে, এটাই ওর দোষ
ওর এই বিয়েতে যদি কোনো মত নাই ছিল,তাহলে আগেই বলে পারতো,এ রকম লোক ডেকে, না হাসলে
পারতো ।
নাদিয়া তার নিজের হাত ধরে কাঁদছে ।
নাদিয়ার মা:ও বুঝছি,আমি সব বুঝে গেছি তুই এ সব কার জন্য করেছিস, সোহানের জন্য ?কি আমার কথার জবাব দেয়,চুপ করে থাকবি না ।
নাদিয়া কান্না কান্না গলায় বলে উঠলো "হ্যাঁ"আমি সোহানকে অনেক ভালবাসি ।যা তোর সোহানের কাছে যা, তোর এই বাসায় কোনো জায়গা নেই ।
নোমান সাহেব(নাদিয়ার বাবা):শাহানাজ, বলে জোরে দমক দিলো,নাদিয়ার বাবা নাদিয়ার কাছে যেয়ে দাঁড়ালো, নাদিয়া চোখের পানি মুছিয়ে দিলো,তুমি আমার মেয়েকে মেরেছো কেন ?
জবাব দাও, নাদিয়ার মা এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে । আজকে, আজমল সাহেব কি বলে গেলো তুমি শুনোনি ? ছেলে মেয়েদের মতামত না, নিয়ে বিয়ে দেয়া,মানে তাদের জীবনকে কোরবানি দেয়া,আমরা আমাদের সুখের কথা চিন্তা করি, তাদের কথা মোটেও ভাববি না, আমার মেয়ে যাঁকে চায় তারই সাথে আমি বিয়ে দিবো এই আমার শেষ কথা আর কোনো কথা আমি শুনতে চাইনা । চৌতি, হেসে নাদিয়ার দিকে তাকালো,নাদিয়া অবাক চোখে তার বাবার দিকে তাকিয়ে আছে ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ১৭/০১/২০১৯বড় গল্প।
-
রাহুল শীল(হুসবসার) ১৬/০১/২০১৯দারুণ লিখেছে। বেশ মনোমুগ্ধকর লেখা।
-
মোঃ নূর ইমাম শেখ বাবু ১৬/০১/২০১৯Nice.