বাঁধন-১২
আদিনার মা ঢুকলো ঘরে ভিতরে,পিছু পিছু সাবা ও ঘরে প্রবেশ করলো ।
আদিনার মা :আজকে, কিন্তু খেয়ে যেতে হবে বাবা ।
আদিনা:মা যখন বলেছে,তুমি খেয়ে যেও ।
শুভ আদিনার দিকে তাকালো,শুভ এটাই চেয়েছিলো, আদিনা স্বাবাভিক ভাবে কথা বলুক ।
শুভ :মা,এতো কিছু,করবার কি দরকার ছিল,আমি কি বাহিরে লোক, আমি তো আপনাদের ঘরের মানুষ ।
আদিনার মা:না, বাবা তুমি এতদিন পরে এসেছো, তাই সামান্য কিছু করেছি ।
আদিনার বাবা:তুমি বাবা, মাঝে মাঝে এখানে এসো,খুব ভাল লাগে, আদিনা আর তোমাকে পাশাপাশি দেখতে ।
আদিনার মা :আচ্ছা তোমরা খাও,আদিনা সেই দুপুরে খাবার খেয়েছে আর খায়নি ।
শুভ :সেকি, তুমি না খেয়ে আছো কেন ?
আদিনা চুপ করে থাকলো, আদিনা চা খেয়েছি ।
শুভ:চা কোনো খাবার হলো ।
আদিনার বাবা:তোমাদের বাসায় কি কোনো জামেলা হয়েছে ?
শুভ:না বাবা,কোনো জামেলা হয়নি ।
আদিনার বাবা:আচ্ছা, তোমরা থাকো ।
সাবা:দুলাভাই, আজকে রাতে থেকে যান,জম্পেস আড্ডা হবে,আপনার সাথে, কি বলেন ?
শুভ:আজকে না, শ্যালিকা, অন্য আরেকদিন, কোনো এক ছুটির দিনে, আসবো তোমার সাথে আড্ডা দিতে ।
সাবা:অবশ্যই আপু, একদম বোরিং type, নিরিবিলি থাকতে বেশি লাইক করে ।
শুভ:তোমার আপুকে নিয়ে আড্ডা আমাদের চলবে ।
সাবা:কথাটা, মনে রেখেন ।সাবা চলে গেলো ।
শুভ:আমার এতো sweet শ্যালিকার কথা আমি কি ফেলতে, পারি ।
আদিনা মুখে হাসি ফুটলো, যেন মনে হয়েছে কি মায়া আছে তার হাসিতে । শুভর হঠাৎ চোখে পড়লো,ওই মিষ্টি হাসি শুভ তো চায়,এমন করে আদিনা সারাজীবন খুশিতে থাকুক বাহিরে থেকে দমকা,হাওয়া এসে আদিনার চুল গুলো এদিক ওদিক করে দিলো ।
শুভ:তুমি খাওনি কেন ?
আদিনা :তুমি খাওনি তো তাই ।
আদিনার মা :আজকে, কিন্তু খেয়ে যেতে হবে বাবা ।
আদিনা:মা যখন বলেছে,তুমি খেয়ে যেও ।
শুভ আদিনার দিকে তাকালো,শুভ এটাই চেয়েছিলো, আদিনা স্বাবাভিক ভাবে কথা বলুক ।
শুভ :মা,এতো কিছু,করবার কি দরকার ছিল,আমি কি বাহিরে লোক, আমি তো আপনাদের ঘরের মানুষ ।
আদিনার মা:না, বাবা তুমি এতদিন পরে এসেছো, তাই সামান্য কিছু করেছি ।
আদিনার বাবা:তুমি বাবা, মাঝে মাঝে এখানে এসো,খুব ভাল লাগে, আদিনা আর তোমাকে পাশাপাশি দেখতে ।
আদিনার মা :আচ্ছা তোমরা খাও,আদিনা সেই দুপুরে খাবার খেয়েছে আর খায়নি ।
শুভ :সেকি, তুমি না খেয়ে আছো কেন ?
আদিনা চুপ করে থাকলো, আদিনা চা খেয়েছি ।
শুভ:চা কোনো খাবার হলো ।
আদিনার বাবা:তোমাদের বাসায় কি কোনো জামেলা হয়েছে ?
শুভ:না বাবা,কোনো জামেলা হয়নি ।
আদিনার বাবা:আচ্ছা, তোমরা থাকো ।
সাবা:দুলাভাই, আজকে রাতে থেকে যান,জম্পেস আড্ডা হবে,আপনার সাথে, কি বলেন ?
শুভ:আজকে না, শ্যালিকা, অন্য আরেকদিন, কোনো এক ছুটির দিনে, আসবো তোমার সাথে আড্ডা দিতে ।
সাবা:অবশ্যই আপু, একদম বোরিং type, নিরিবিলি থাকতে বেশি লাইক করে ।
শুভ:তোমার আপুকে নিয়ে আড্ডা আমাদের চলবে ।
সাবা:কথাটা, মনে রেখেন ।সাবা চলে গেলো ।
শুভ:আমার এতো sweet শ্যালিকার কথা আমি কি ফেলতে, পারি ।
আদিনা মুখে হাসি ফুটলো, যেন মনে হয়েছে কি মায়া আছে তার হাসিতে । শুভর হঠাৎ চোখে পড়লো,ওই মিষ্টি হাসি শুভ তো চায়,এমন করে আদিনা সারাজীবন খুশিতে থাকুক বাহিরে থেকে দমকা,হাওয়া এসে আদিনার চুল গুলো এদিক ওদিক করে দিলো ।
শুভ:তুমি খাওনি কেন ?
আদিনা :তুমি খাওনি তো তাই ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ৩০/০৯/২০১৯অপূর্ব ব্যাখ্যা
-
আবু আফজাল মোহাঃ সালেহ ২৯/০৮/২০১৮খুব সুন্দর
-
মধু মঙ্গল সিনহা ২৯/০৮/২০১৮বা! বেশ।ধন্যবাদ ।
-
মোঃ নূর ইমাম শেখ বাবু ২৯/০৮/২০১৮চলতে থাকুক। ভাল লাগছে।