বাঁধন -৮
(বেডরুম )
শুভ বিছানার পাশে ছোট টেবিলের উপর একটা পেন রাখলো শুভ আদিনার দিকে তাকালো আদিনা ঘুমিয়ে আছে বিছানাতে ।
আচমকা কে যেন, শুভর পিঠে হাত রাখলো, শুভ পিছনে মাথা ঘুরাতে দেখলো আদিনা তার পিঠে হাত রেখে দাঁড়িয়ে আছে তার পিছনে আদিনা:ও মা চমকে উঠলো যে
"কি"?আমাকে লুকিয়ে কি দেখছিলে বললো বললো ?
শুভ:তোমার সরলতা, তোমার মিষ্টি মুখ, বাড়ে বাড়ে দেখি, বলতে ইচ্ছে হয় তোমাকে আমি কতটা ভালোবাসি ।
আদিনা:আমি তো, তোমার ভালোবাসার কথা, শুনবো বলে অপেক্ষায় থাকি, কবে তুমি আমাকে তোমার মাঝে বুকের টেনে নিয়ে বলবে, ভালোবাসি তোমাকে ভালোবাসি ।
শুভ:আদিনা তোমার জন্য আমি "পেন" কিনেছিলাম তুমি এরকম "কলম" পছন্দ করো ।
আদিনা:আমি আর কি পছন্দ করি,তুমি বুঝোনা? তুমি আজকে অফিসে যেওনা,আমি আজকে তোমাকে অফিসে যেতে দিবো না ।
শুভ:ঠিক আছে, আজকে অফিসে নাই বা গেলাম, তোমার সাথে কাটাবো, সারাদিন সারাক্ষন ।
আদিনা হেসে জড়িয়ে ধরলো শুভকে, শুভ জড়িয়ে ধরলো আদিনাকে ।
শুভ কল্পনাতে কিছুক্ষনের জন্য হারিয়ে গিয়েছিলো হঠাৎ কল্পনা কেটে গেলো সামনে দেখলো আদিনা বিছানাতে শুয়ে আছে ।
শুভ মুচকি হাসলো ভাবলো "কল্পনা শুধু কল্পনা থেকেই যায় বাস্তবে পূনর হলো না ।
(খাবারে ঘর )
শুভ খাবার টেবিলে নাস্তা করছে শুভর মা শুভকে জিজ্ঞাসা করলো ।
শুভর মা:বৌ মা কই?
শুভ:ঘুমাচ্ছে ।
শুভর মা:তুই অফিসে যাচ্ছিস সে ঘুমাচ্ছে আমি এখনই দেখি ।
শুভ:মা প্লিজ তুমি ওকে ডিস্ট্রাব করো না ।
শুভর মা:তোর অসুবিধা হয়েছে আর আমি মা হয় এসব সহ্য করবো ।
শুভর বাবা রুমে ঢুকলো ।
শুভর বাবা:কি কথা হয়েছে তোমাদের আমাকেও বলো ?
শুভর মা:তোমার ছেলের বৌ কি করছে তোমার চোখে পরে না আমি আমার ছেলেকে ছাড়িয়ে নিবো ।
শুভ :মা, আমার খেতে ইচ্ছে করছে না আমি এখন অফিসে যাবো ।
শুভর মা:বাবা খাবারটা খেয়ে যা খাবারে উপর রাগ করে না । শুভ চলে গেলো
শুভর বাবা :আমার কিছু বলবার নেই,তোমার ছেলে এখন নির্ভরশীল, তোমার ছেলের জীবনে তোমার নাক না গোলানো ভালো । তোদের জীবন তোদের উপর ছেড়ে দাও
আদিনা:খাবার ঘরে প্রবেশ করলো ।
শুভর মা :ওই যে, মহারানী এখন এল,
আদিনার শাশুড়ি আদিনার দিকে চোখ রাঙিয়ে তাকালো,এই মেয়ে এই "তোমাকে আমার ছেলে সাথে বিয়ে দিয়ে নিয়ে এখানে নিয়ে এসেছি,মুখ দেখানোর জন্য না,আমার ছেলে না খেয়ে চলে গেলো আর তুমি "নবাবের বেটি ঘুম থেকে দেরি করে উঠলেন" ।
"আমার ছেলের অসুবিধা হয়েছে, আমি সব দেখছি সব সহ্য করছি ।
একবারও জন্য আমার ছেলে তোমার সম্পর্কে কিছু বলেনি
চলবে----
শুভ বিছানার পাশে ছোট টেবিলের উপর একটা পেন রাখলো শুভ আদিনার দিকে তাকালো আদিনা ঘুমিয়ে আছে বিছানাতে ।
আচমকা কে যেন, শুভর পিঠে হাত রাখলো, শুভ পিছনে মাথা ঘুরাতে দেখলো আদিনা তার পিঠে হাত রেখে দাঁড়িয়ে আছে তার পিছনে আদিনা:ও মা চমকে উঠলো যে
"কি"?আমাকে লুকিয়ে কি দেখছিলে বললো বললো ?
শুভ:তোমার সরলতা, তোমার মিষ্টি মুখ, বাড়ে বাড়ে দেখি, বলতে ইচ্ছে হয় তোমাকে আমি কতটা ভালোবাসি ।
আদিনা:আমি তো, তোমার ভালোবাসার কথা, শুনবো বলে অপেক্ষায় থাকি, কবে তুমি আমাকে তোমার মাঝে বুকের টেনে নিয়ে বলবে, ভালোবাসি তোমাকে ভালোবাসি ।
শুভ:আদিনা তোমার জন্য আমি "পেন" কিনেছিলাম তুমি এরকম "কলম" পছন্দ করো ।
আদিনা:আমি আর কি পছন্দ করি,তুমি বুঝোনা? তুমি আজকে অফিসে যেওনা,আমি আজকে তোমাকে অফিসে যেতে দিবো না ।
শুভ:ঠিক আছে, আজকে অফিসে নাই বা গেলাম, তোমার সাথে কাটাবো, সারাদিন সারাক্ষন ।
আদিনা হেসে জড়িয়ে ধরলো শুভকে, শুভ জড়িয়ে ধরলো আদিনাকে ।
শুভ কল্পনাতে কিছুক্ষনের জন্য হারিয়ে গিয়েছিলো হঠাৎ কল্পনা কেটে গেলো সামনে দেখলো আদিনা বিছানাতে শুয়ে আছে ।
শুভ মুচকি হাসলো ভাবলো "কল্পনা শুধু কল্পনা থেকেই যায় বাস্তবে পূনর হলো না ।
(খাবারে ঘর )
শুভ খাবার টেবিলে নাস্তা করছে শুভর মা শুভকে জিজ্ঞাসা করলো ।
শুভর মা:বৌ মা কই?
শুভ:ঘুমাচ্ছে ।
শুভর মা:তুই অফিসে যাচ্ছিস সে ঘুমাচ্ছে আমি এখনই দেখি ।
শুভ:মা প্লিজ তুমি ওকে ডিস্ট্রাব করো না ।
শুভর মা:তোর অসুবিধা হয়েছে আর আমি মা হয় এসব সহ্য করবো ।
শুভর বাবা রুমে ঢুকলো ।
শুভর বাবা:কি কথা হয়েছে তোমাদের আমাকেও বলো ?
শুভর মা:তোমার ছেলের বৌ কি করছে তোমার চোখে পরে না আমি আমার ছেলেকে ছাড়িয়ে নিবো ।
শুভ :মা, আমার খেতে ইচ্ছে করছে না আমি এখন অফিসে যাবো ।
শুভর মা:বাবা খাবারটা খেয়ে যা খাবারে উপর রাগ করে না । শুভ চলে গেলো
শুভর বাবা :আমার কিছু বলবার নেই,তোমার ছেলে এখন নির্ভরশীল, তোমার ছেলের জীবনে তোমার নাক না গোলানো ভালো । তোদের জীবন তোদের উপর ছেড়ে দাও
আদিনা:খাবার ঘরে প্রবেশ করলো ।
শুভর মা :ওই যে, মহারানী এখন এল,
আদিনার শাশুড়ি আদিনার দিকে চোখ রাঙিয়ে তাকালো,এই মেয়ে এই "তোমাকে আমার ছেলে সাথে বিয়ে দিয়ে নিয়ে এখানে নিয়ে এসেছি,মুখ দেখানোর জন্য না,আমার ছেলে না খেয়ে চলে গেলো আর তুমি "নবাবের বেটি ঘুম থেকে দেরি করে উঠলেন" ।
"আমার ছেলের অসুবিধা হয়েছে, আমি সব দেখছি সব সহ্য করছি ।
একবারও জন্য আমার ছেলে তোমার সম্পর্কে কিছু বলেনি
চলবে----
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মধু মঙ্গল সিনহা ১২/০৮/২০১৮অনেক ভালো থিম।শুভ কামনা রইল।
-
মোঃ নূর ইমাম শেখ বাবু ০৭/০৮/২০১৮Nice
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ০৭/০৮/২০১৮পড়ছি, আগে সবটা পড়ি।
-
দীপঙ্কর রায় ০৭/০৮/২০১৮চমৎকার লেখনী।
-
কামরুজ্জামান সাদ ০৭/০৮/২০১৮দারুণ।তবে পর্বগুলো অনেক দেরিতে আসছে।