এবং তোমার প্রেম-৪
তোরা, আমার বন্ধু কিন্তু আমি তোদের কাছে থেকে একটা বড় সত্য লুকিয়েছি,তাই নিজের ভিতরে বিষন্নতার ঢুবে, নিজেকে শেষ করে দিচ্ছি, জানিনা এর শেষ কোথায়, তাকে কি খুঁজে আমি আজও পাব, তার সাথে আমি খুব অন্যায় করেছি,তার কথা তাদের কাছে থেকে লুকিয়েছি,এ যে অন্যায়ে,এই অন্যায়ের প্রাশ্চিত্ত করে চলছি,প্রতি মুহূর্তে ।
মিদুল:তুই, আমাদের না বলেও, আমরা সবাই বুঝতে পেরেছি, তোর মধ্যে কিছু হয়েছে যা তুই আমাদের কে খোলাখুলি বলতে যেও,বলতে পারছিস না ।
ইমরান:Sorry দোস্ত,ভুলটা আমাদের,উল্টা তোকে আমাদের জিজ্ঞাসা করা উচিত ছিল ।
সোহান: নাদিয়া,সাথে আমার ফেসবুকে পরিচয় হয়, কিভাবে আমি যে নাদিয়া সাথে প্রেমের সম্পর্কে গড়ে উঠলো,আমি চেয়ে ছিলাম, শুধু ওকে নিয়ে টাইম পাস করবো, শ্রাবন্তী আমার love proposal accept করলে আমি নাদিয়াকে ছেড়ে দিতাম ওর সাথে সত্যি সত্যি আমি প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পরবো আমি কোনদিন ভাবতে করিনি,ও এতো ভালো একটা মেয়ে, আমার দেয়া দুঃখ ওর বুকে নিয়ে কোথায় লুকিয়ে গেলো আর আমি বরাবর শ্রাবন্তীকে চেয়েছিলাম,আমি একটা কাপুরুষ, বেঈমান যার পৃথিবীতে বেঁচে থাকবার কোনো মূল্য নেই, এখন আমার মন জুড়ে শুধুই নাদিয়া,ওর জায়গা আমি আর কাউকে আমি বসাবো না ।
ইমরান:আমরা আছি,প্লিজ এতো Depress হবি না, তোর সাথে আমরা সবাই আছি এই ব্যাপারটা আমরা সবাই দেখবো,তোর যা হেল্প লাগে,আমরা দেখবো,তুই আমাদের বলবি,এতদিন আমরা Wrong path চলেছি তোর এই অবস্থা দেখে আমাদের সবার জীবনে একটা পরিবর্তন এসেছে,আমরা বদলাতে চাই,এতো দিন কোনটা ভুল ভরা পথ, কেউ চিনিয়ে দেয়নি, তুই বুঝিয়ে দিলি দোস্ত । আমার এই সমাজে বেঁচে থাকবার মতো অযোগ্য মানুষ ।
একদিন সোহান তার ফেইসবুক ওপেন করলো, নাদিয়াকে নিয়ে ফেসবুকের স্টেটাস ওয়াল এক পোস্ট দিলো, তার শ্রাবন্তী সেটা দেখলো, শ্রাবন্তীর মনে একটা কৈতুহল জাগলো সোহানকে নিয়ে সোহানকে শ্রাবন্তী ফোন করলো ।
ফোন ভেজে উঠলো,সোহান বারান্দায় দাঁড়িয়ে, রাতের আকাশ দেখছিলো, মোবাইল রিংটোন বাজছে, সোহান মনে করলো,নাদিয়া ফোন করেছে,তাই নাদিয়াকে ভেবে মোবাইল হাতে নিলো । মোবাইল ফোন ধরলো, সোহান দেখলো ফোনে, কলার নাম শ্রাবন্তীর ।
সোহান:হ্যালো
শ্রাবন্তী:কেমন আছো তুমি?
সোহান:ভালো ।
শ্রাবন্তী:বেশ কয়েকদিন ধরে দেখছি, তুমি ক্লাস আসো না ।
সোহান:শ্রাবন্তী, তোমার কথা কি শেষ হয়েছে,তাহলে আমি ফোন রাখবো ।
শ্রাবন্তী:তুমি আজকে একটা ফেইসবুক পোস্ট দিয়েছো জানতে পারি নাদিয়া কে ?
সোহান:নাদিয়া আমার ভালোবাসা ।
শ্রাবন্তী:ও নতুন অতিথি যাক বাচ্চা গেল,ভ্যাকগিস তোমার প্রেমের প্রস্তাবে আমি সাড়া দেয়নি,যদি দিতাম তাহলে আমার যে কি হালত হতো, তোমার মতো প্লেবয় টাইপের ছেলেদের কষ্ট পাওয়া উচিত,Bye.
শ্রাবন্তী ফোন রেখে দিলো ।
সোহান চুপচাপ কথাগুলো নীরবে শুনলো, তার মুখে কোনো কথা নেই,মোবাইল ফোনটা রেখে আয়নার সামনে দাঁড়ালো,মুখ ভর্তি খোঁচা খোঁচা দাড়ি ,নিজেকে দেখে মনে হয়েছে, কতদিন ঠিক মতো ঘুমায়েনি,নিজেকে ঠিক করে চিনতে পারছেনা, এটা সেই আগের সোহান আর এখনকার সোহানের মধ্যে বিরাট তফাত ।
----চলবে----
মিদুল:তুই, আমাদের না বলেও, আমরা সবাই বুঝতে পেরেছি, তোর মধ্যে কিছু হয়েছে যা তুই আমাদের কে খোলাখুলি বলতে যেও,বলতে পারছিস না ।
ইমরান:Sorry দোস্ত,ভুলটা আমাদের,উল্টা তোকে আমাদের জিজ্ঞাসা করা উচিত ছিল ।
সোহান: নাদিয়া,সাথে আমার ফেসবুকে পরিচয় হয়, কিভাবে আমি যে নাদিয়া সাথে প্রেমের সম্পর্কে গড়ে উঠলো,আমি চেয়ে ছিলাম, শুধু ওকে নিয়ে টাইম পাস করবো, শ্রাবন্তী আমার love proposal accept করলে আমি নাদিয়াকে ছেড়ে দিতাম ওর সাথে সত্যি সত্যি আমি প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পরবো আমি কোনদিন ভাবতে করিনি,ও এতো ভালো একটা মেয়ে, আমার দেয়া দুঃখ ওর বুকে নিয়ে কোথায় লুকিয়ে গেলো আর আমি বরাবর শ্রাবন্তীকে চেয়েছিলাম,আমি একটা কাপুরুষ, বেঈমান যার পৃথিবীতে বেঁচে থাকবার কোনো মূল্য নেই, এখন আমার মন জুড়ে শুধুই নাদিয়া,ওর জায়গা আমি আর কাউকে আমি বসাবো না ।
ইমরান:আমরা আছি,প্লিজ এতো Depress হবি না, তোর সাথে আমরা সবাই আছি এই ব্যাপারটা আমরা সবাই দেখবো,তোর যা হেল্প লাগে,আমরা দেখবো,তুই আমাদের বলবি,এতদিন আমরা Wrong path চলেছি তোর এই অবস্থা দেখে আমাদের সবার জীবনে একটা পরিবর্তন এসেছে,আমরা বদলাতে চাই,এতো দিন কোনটা ভুল ভরা পথ, কেউ চিনিয়ে দেয়নি, তুই বুঝিয়ে দিলি দোস্ত । আমার এই সমাজে বেঁচে থাকবার মতো অযোগ্য মানুষ ।
একদিন সোহান তার ফেইসবুক ওপেন করলো, নাদিয়াকে নিয়ে ফেসবুকের স্টেটাস ওয়াল এক পোস্ট দিলো, তার শ্রাবন্তী সেটা দেখলো, শ্রাবন্তীর মনে একটা কৈতুহল জাগলো সোহানকে নিয়ে সোহানকে শ্রাবন্তী ফোন করলো ।
ফোন ভেজে উঠলো,সোহান বারান্দায় দাঁড়িয়ে, রাতের আকাশ দেখছিলো, মোবাইল রিংটোন বাজছে, সোহান মনে করলো,নাদিয়া ফোন করেছে,তাই নাদিয়াকে ভেবে মোবাইল হাতে নিলো । মোবাইল ফোন ধরলো, সোহান দেখলো ফোনে, কলার নাম শ্রাবন্তীর ।
সোহান:হ্যালো
শ্রাবন্তী:কেমন আছো তুমি?
সোহান:ভালো ।
শ্রাবন্তী:বেশ কয়েকদিন ধরে দেখছি, তুমি ক্লাস আসো না ।
সোহান:শ্রাবন্তী, তোমার কথা কি শেষ হয়েছে,তাহলে আমি ফোন রাখবো ।
শ্রাবন্তী:তুমি আজকে একটা ফেইসবুক পোস্ট দিয়েছো জানতে পারি নাদিয়া কে ?
সোহান:নাদিয়া আমার ভালোবাসা ।
শ্রাবন্তী:ও নতুন অতিথি যাক বাচ্চা গেল,ভ্যাকগিস তোমার প্রেমের প্রস্তাবে আমি সাড়া দেয়নি,যদি দিতাম তাহলে আমার যে কি হালত হতো, তোমার মতো প্লেবয় টাইপের ছেলেদের কষ্ট পাওয়া উচিত,Bye.
শ্রাবন্তী ফোন রেখে দিলো ।
সোহান চুপচাপ কথাগুলো নীরবে শুনলো, তার মুখে কোনো কথা নেই,মোবাইল ফোনটা রেখে আয়নার সামনে দাঁড়ালো,মুখ ভর্তি খোঁচা খোঁচা দাড়ি ,নিজেকে দেখে মনে হয়েছে, কতদিন ঠিক মতো ঘুমায়েনি,নিজেকে ঠিক করে চিনতে পারছেনা, এটা সেই আগের সোহান আর এখনকার সোহানের মধ্যে বিরাট তফাত ।
----চলবে----
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আব্দুল হক ০৮/০৫/২০১৮সুন্দর! আরো বেশী বেশী লিখা লিখুন।