বাঁধন
তোমার জন্য কেউ না কেউ কোনো জায়গা অপেক্ষা করছে, তুমি হয়তো, তাকে দেখতে পারছো না ।
আদিনা:শুভ তুমি,আমার জন্য খুব কষ্ট পাচ্ছ দেখতে খুব খারাপ লাগছে,সেদিনের মতো কালো মেঘ জমেছে দেখ, রাতের আকাশে ।
আদিনা:আমি আসলে এসব দেখতে চাইছিনা,আমি খুব কান্ত,আমি ঘুমাবো, শুভরাত্রি ।
আদিনা শুভর হোটেল রুমে থেকে বের হয়ে গেলো,
শুভ তাকিয়ে থাকলো,আদিনার দিকে,আদিনা তার শোবার ঘরের ভিতর প্রবেশ করলো,দরজা বন্ধ করে দিলো,
"দরজা লাগানোর শব্দ"
শুভ, কিছুক্ষন আদিনার যাওয়ায় দিকে তাকিয়ে থেকে,আবার আকাশের দিকে তাকালো ।
শুভ বিছানায় শুয়ে,মোবাইলে বন্ধুদের সাথে গ্রুপ কোভারসাশন করছে ।
শুভর বন্ধু, সুজন,শুভকে বললো,
সুজন : কিরে, আমাদের তো ভুলে গেছিস,ফোন নেই,ফেইসবুক তোদের হনিমুনের কোনো ছবি দেখলাম না,ভাবীর সাথে কি, হোটেল রুমে,এই তিনদিন বোধায় হারিয়ে গেছিলি?
মঞ্জু : এইসব কি বলছিস লজ্জা পাবে,নতুন বর
শুভ : সবার জীবনে ভালোবাসা নামের ফুল ফুটেনা,দোস্ত
মঞ্জু : আদিনা তার আগে প্রেমিকের কথা মনে করছে ? আমি বুঝছি ।
শুভ : আর জোর করে কেউকে ভালবাসা যায়না,আমরা একটা স্যুট আছি দুইজন আলাদা রুমে,আমি আদিনার জীবনে এসেছে অনেক বড় ভুল করেছি, ও আমাকে ঠিক মতো গ্রহণ করতে পারেনি ।
যদি নায়ীম ফিরে আসে, আমি ওকে নায়ীম হাতে তুলে দিবো ।
সুজন:আমাদের কে না বলে,তুই এতো কষ্ট সহ্য করছিস, এর একটা বীথিত, হওয়া উচিত,তোর জীবনটা এইভাবে নষ্ট হতে দিবোনা ।
শুভ:এগুলো নিয়ে আর কোনো কথা না ।
ভোর হয়ে গেছে শুভ বিছানায় ঘুমিয়ে, আদিনা রুমে প্রবেশ করলো জানালার পর্দা টেনে দিলো,ঘরের ভিতরটা আলোয় ছেয়ে গেলো,শুভ উঠো ভোর হয়ে গেছে,শুভ তখনও ঘুমিয়ে আদিনা শুভর বিছানার কাছে এসে শুভকে হাত দিয়ে ধাক্কা মেরে উঠলো ।
আদিনা অরে উঠো, ভোর হয়ে গেছে, নিচে যেয়ে আমাদের নাস্তা করতে হবে,শুভ আদিনাকে ঘুম থেকে উঠতে দেখে মনে মনে খুব খুশি হয়েছে ।
শুভ: কয়টা বাজে?
আদিনা:পোনে দশটা,
শুভ:এতো বেজে গেছে, আমি এখনই রেডি হয়ে তোমাকে ডাকছি,তোমাকে কালকের চেয়ে আজকে ফ্রেশ লাগলো,
আদিনা:তাড়াতাড়ি রেডি হয়ে পর,খুব ক্ষুদা,পেয়েছে ।
শুভ:ওকে ।
আদিনা: আমি আমার রুমের বারান্দায় দাঁড়ালাম ।
শুভর মুখে হাসি ফুটেছে,শুভ মনে মনে বলছে, আল্লাহ্পাক আমার কথা শুনেছে ।
চলবে -
আদিনা:শুভ তুমি,আমার জন্য খুব কষ্ট পাচ্ছ দেখতে খুব খারাপ লাগছে,সেদিনের মতো কালো মেঘ জমেছে দেখ, রাতের আকাশে ।
আদিনা:আমি আসলে এসব দেখতে চাইছিনা,আমি খুব কান্ত,আমি ঘুমাবো, শুভরাত্রি ।
আদিনা শুভর হোটেল রুমে থেকে বের হয়ে গেলো,
শুভ তাকিয়ে থাকলো,আদিনার দিকে,আদিনা তার শোবার ঘরের ভিতর প্রবেশ করলো,দরজা বন্ধ করে দিলো,
"দরজা লাগানোর শব্দ"
শুভ, কিছুক্ষন আদিনার যাওয়ায় দিকে তাকিয়ে থেকে,আবার আকাশের দিকে তাকালো ।
শুভ বিছানায় শুয়ে,মোবাইলে বন্ধুদের সাথে গ্রুপ কোভারসাশন করছে ।
শুভর বন্ধু, সুজন,শুভকে বললো,
সুজন : কিরে, আমাদের তো ভুলে গেছিস,ফোন নেই,ফেইসবুক তোদের হনিমুনের কোনো ছবি দেখলাম না,ভাবীর সাথে কি, হোটেল রুমে,এই তিনদিন বোধায় হারিয়ে গেছিলি?
মঞ্জু : এইসব কি বলছিস লজ্জা পাবে,নতুন বর
শুভ : সবার জীবনে ভালোবাসা নামের ফুল ফুটেনা,দোস্ত
মঞ্জু : আদিনা তার আগে প্রেমিকের কথা মনে করছে ? আমি বুঝছি ।
শুভ : আর জোর করে কেউকে ভালবাসা যায়না,আমরা একটা স্যুট আছি দুইজন আলাদা রুমে,আমি আদিনার জীবনে এসেছে অনেক বড় ভুল করেছি, ও আমাকে ঠিক মতো গ্রহণ করতে পারেনি ।
যদি নায়ীম ফিরে আসে, আমি ওকে নায়ীম হাতে তুলে দিবো ।
সুজন:আমাদের কে না বলে,তুই এতো কষ্ট সহ্য করছিস, এর একটা বীথিত, হওয়া উচিত,তোর জীবনটা এইভাবে নষ্ট হতে দিবোনা ।
শুভ:এগুলো নিয়ে আর কোনো কথা না ।
ভোর হয়ে গেছে শুভ বিছানায় ঘুমিয়ে, আদিনা রুমে প্রবেশ করলো জানালার পর্দা টেনে দিলো,ঘরের ভিতরটা আলোয় ছেয়ে গেলো,শুভ উঠো ভোর হয়ে গেছে,শুভ তখনও ঘুমিয়ে আদিনা শুভর বিছানার কাছে এসে শুভকে হাত দিয়ে ধাক্কা মেরে উঠলো ।
আদিনা অরে উঠো, ভোর হয়ে গেছে, নিচে যেয়ে আমাদের নাস্তা করতে হবে,শুভ আদিনাকে ঘুম থেকে উঠতে দেখে মনে মনে খুব খুশি হয়েছে ।
শুভ: কয়টা বাজে?
আদিনা:পোনে দশটা,
শুভ:এতো বেজে গেছে, আমি এখনই রেডি হয়ে তোমাকে ডাকছি,তোমাকে কালকের চেয়ে আজকে ফ্রেশ লাগলো,
আদিনা:তাড়াতাড়ি রেডি হয়ে পর,খুব ক্ষুদা,পেয়েছে ।
শুভ:ওকে ।
আদিনা: আমি আমার রুমের বারান্দায় দাঁড়ালাম ।
শুভর মুখে হাসি ফুটেছে,শুভ মনে মনে বলছে, আল্লাহ্পাক আমার কথা শুনেছে ।
চলবে -
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
রমজান তালুকদার বাপ্পী ০২/১০/২০১৭খুব ভালো
-
আবু সাইদ লিপু ২৯/০৯/২০১৭আদিনা - নামটা কেমন ভিন্ন।
-
Tanju H ২৯/০৯/২০১৭অসাধারন লেখা,,,,প্রিয় লেখক
-
তাবেরী ২৯/০৯/২০১৭সুন্দর
-
আলমগীর কাইজার ২৯/০৯/২০১৭চলুক,,, ভালো লাগছে
-
আজাদ আলী ২৯/০৯/২০১৭ভালো
-
সোহরাব রুস্তম ২৮/০৯/২০১৭দারুণ হয়েছে....