জ্ঞানপিপাসু বিপ্লবী সরদার ফজ্লুল করীম (প্রবন্ধ-১)
বৃটিশবিরোধী আন্দোলনের বিপ্লবী, দার্শনিক, সাহিত্যিক, প্রবন্ধকার ও শিক্ষাবিদ অধ্যাপক সরদার ফজলুল করিম। জ্ঞানপিপাসু বিপ্লবী এই শিক্ষাবিদের জীবনের প্রতিটি অধ্যায় বৈচিত্রে ভরপুর। স্বাধীনতা ও বাংলা একাডেমি পুরস্কার প্রাপ্ত সরদার ফজলুল করিম ১৯৪৫ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দর্শনশাস্ত্রে স্নাতক এবং ১৯৪৬ সালে স্নাতকোত্তর সনদ নেন। স্নাতকোত্তর শেষ করার বছরই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে দর্শন বিভাগে প্রভাষক হিসেবে যোগ দেন তিনি। ছাত্রাবস্থায়ই কমিউনিস্ট আন্দোলনের সঙ্গে তার যোগাযোগ গড়ে ওঠে। ১৯৪৮ সালে স্বেচ্ছায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতায় ইস্তফা দিয়ে যোগ দেন কমিউনিস্ট পার্টিতে। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি এই পাটির সদস্য ছিলেন। বৈপ্লবিক আদর্শ প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে চাকরি ছেড়েছেন, রাজনীতি করার অপরাধে দীর্ঘ ৪ দফায় মোট ১১ বছর জেল খেটেছেন তিনি। মনের লালিত আদর্শকে কখনো বিসর্জন দেননি। বরং প্রতিনিয়ত আরও দৃঢ় করেছেন। মুক্তিযুদ্ধে তাঁর অবিস্মরণীয় অবদান ছিল। তিনি অসাধারণ জ্ঞান ও প্রজ্ঞা দিয়ে জাতিকে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন।
জন্ম সরদার ফজলুল করিম ১৯২৫ সালের পহেলা মে বরিশালের উজিরপুর উপজেলার আটিপাড়া গ্রামের এক কৃষক পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। বাবা খবির উদ্দিন সরদার কৃষিকাজ করতেন। মা সফুরা বেগম ছিলেন গৃহিণী । তাঁরা দুই ভাই তিন বোন। সরদার ফজলুল করিমের শৈশবকাল কেটেছে গ্রামে।
শিক্ষা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার হাতেখড়ি গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। ম্যাট্রিকুলেশন শেষে তিনি প্রথম ঢাকা আসেন ১৯৪০ সালে। ঢাকায় ১৯৪২ সনে তিনি তার আই.এ. পাঠ সমাপ্ত করে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি ১৯৪৫ সনে দর্শনশাস্ত্রে অনার্স ও ১৯৪৬ সনে এম.এ. ডিগ্রি লাভ করেন।
কর্মজীবন ১৯৪৬ সাল থেকে ১৯৪৮ সাল পর্যন্ত তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে দর্শনশাস্ত্রে শিক্ষক হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন। পরবর্তীতে তার সাম্যবাদী বামপন্থী সামাজিক-রাজনৈতিক আন্দোলনে যুক্ত থাকার পর্যায়ে পাকিস্তান সরকার কর্তৃক নিগৃহীত হন। রাজবন্দি হিসেবে দীর্ঘ ১১ বৎসর বিভিন্ন পর্যায়ে কারাজীবন যাপন করেন। জেলে থাকা অবস্থাতেই ১৯৫৪ সনে তিনি পাকিস্তান সংবিধান সভার সদস্য হিসেবে কাজ করেন। পরে ১৯৬৩ থেকে '৭১ সাল পর্যন্ত বাংলা একাডেমির সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যক্ষ হিসেবে কাজ করেন। ১৯৭১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে তিনি পাকিস্তান হানাদার বাহিনী কর্তৃক গ্রেফতার হন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তিনি ১৯৭২ থেকে ৮৫ সাল পযন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকাশনা বিভাগের পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও সেন্ট্রাল উমেন্স ইউনিভার্সিটিতে অতিথি অধ্যাপক ছিলেন।
রচনা
শিক্ষকতার পাশাপাশি লেখালেখি করতেন তিনি। সরদার স্যারের উল্লেখযোগ্য অনুবাদ ও রচনার মধ্যে রয়েছে,
সাহিত্য ঃ- চল্লিশের দশকে ঢাকা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাক, রুমীর আম্মা, নানা কথা, নানা কথার পরের কথা, নূহের কিশতী ও অন্যান্য প্রবন্ধ, গল্পের গল্প
অনুবাদ ঃ- প্লেটোর রিপাবলিক, প্লেটোর সংলাপ, এরিস্টোটল-এর পলিটিকস এঙ্গেলস্-এর এ্যান্টি ডুরিং, রুশোর- সোশ্যাল কন্ট্রাক্ট, রুশোর- দি কনফেশনস ও পাঠ-প্রসঙ্গ ও
অন্যান্য রচনা ঃ- দর্শনকোষ, শহীদ জ্যোতিময় গুহঠাকুরতা স্মারকগ্রন্থ, সেই সে কাল ।
পুরস্কার ও সম্মাননা
সরদার ফজলুল করিম নানা পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন, এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ১৯৯৮ সালে সিধু ভাই স্মৃতিপদক, ১৯৯৯ সালে গুণমুগ্ধজন পুরস্কার, ১৯৯৯ সালে দৈনিক জনকণ্ঠ গুণীজন সম্মাননা, ২০০০ সালে স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার, বরিশাল বিভাগ সমিতির ‘শেরে বাংলা পদক’, ২০০১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের গুণীজন সম্মাননা, ২০০৫ সালে ‘দেওয়ান গোলাম মোর্তাজা সংস্কৃতি সংসদের ‘ দেওয়ান গোলাম মোর্তাজা স্মৃতিপদক’, ২০০৮ সালে ‘সা’দত আলি আখন্দ সাহিত্য পুরস্কার’, বাংলা একাডেমি পুরস্কার। তিনি জাতীয় অধ্যাপক হিসেবে সম্মানিত হন।
এই মহান পুরুষ দেখিয়েছেন পার্থিব সম্পদের অভাব কখনোই জ্ঞান আহরণে বাধা হতে পারে না। পারে না আদর্শকে জলাঞ্জলি দিতে, নিজের অস্তি¡ত্বকে ভুলে যেতে। তাই তো ছাত্র ফজলুল করিম প্রত্যাখান করতে পেরেছিলেন ব্রিটিশ সরকারের দেয়া শিক্ষাবৃত্তি। স্বমহিমায় ভাস্বর জ্ঞানপিপাসু বিপ্লবী সরদার ফজলুল করিমের জীবনের প্রতিটি অধ্যায়ই বৈচিত্রে ভরা। বিপ্লবী আদর্শকে প্রতিষ্ঠিত করতে গিয়ে জেল খেটেছেন, চাকরি ছেড়েছেন, শাসকের অত্যাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ-অনশন করেছেন, আবার ছাত্রদের মধ্যে দর্শনের জ্ঞান বিতরণ করেছেন। আমৃত্যু দেশমাতৃকায় উৎসর্গ জীবন সরদার ফজলুল করিমের প্রস্থান বাংলাদেশের দর্শন শাস্ত্রের অভিভাবক তথা দর্শনের উজ্জ্বলতম নক্ষত্রেরই বিদায়। দেশের অভিভাবকতুল্য জাতীয় অধ্যাপক, দার্শনিক, শিক্ষাবিদ, এক সময়ের দুঃসাহসী ছাত্রনেতা অধ্যাপক সরদার ফজলুল করিম। গত ১৪ জুন ২০১৪ শনিবার রাত পৌনে একটার দিকে রাজধানীর শমরিতা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। তাঁর বয়স হয়ে ছিল ৮৯ বছর।
তথ্যসূত্র
১.উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
২.বিপ্লবীদের কথা ডটকমঃ সরদার ফজলুল করিম
৩.ইংরেজী উইকিপিডিয়াঃ ঝধৎফধৎ ঋধুষঁষ কধৎরস
৪. গুনীজন ডটকমঃ শিক্ষাবিদ সরদার ফজলুল করিম
৫.ঞযব উধরষু ঝঃধৎ: ঐবৎড়বং রহ ঙঁৎ ঞরসবং
৬.বিডিনিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকমঃ সাক্ষাৎকারে সরদার ফজলুল করিম,বিষয়: অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাক
৭.যঃঃঢ়://িি.িসধহড়নশধহঃযধ.পড়স/২০১৪/০৬/১৬/১৭৭৮৫৭.যঃসষ#ংঃযধংয.অঔঢ৭ৎ৭৯ফঢ়ঁভ ৮.যঃঃঢ়://িি.িফযধশধঃরসবং২৪.পড়স/২০১৪/০৬/১৫/২৭৫৭৭#ংঃযধংয.ঢ়৫ংগল১ঈল.ফঢ়ঁভ
জন্ম সরদার ফজলুল করিম ১৯২৫ সালের পহেলা মে বরিশালের উজিরপুর উপজেলার আটিপাড়া গ্রামের এক কৃষক পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। বাবা খবির উদ্দিন সরদার কৃষিকাজ করতেন। মা সফুরা বেগম ছিলেন গৃহিণী । তাঁরা দুই ভাই তিন বোন। সরদার ফজলুল করিমের শৈশবকাল কেটেছে গ্রামে।
শিক্ষা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার হাতেখড়ি গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। ম্যাট্রিকুলেশন শেষে তিনি প্রথম ঢাকা আসেন ১৯৪০ সালে। ঢাকায় ১৯৪২ সনে তিনি তার আই.এ. পাঠ সমাপ্ত করে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি ১৯৪৫ সনে দর্শনশাস্ত্রে অনার্স ও ১৯৪৬ সনে এম.এ. ডিগ্রি লাভ করেন।
কর্মজীবন ১৯৪৬ সাল থেকে ১৯৪৮ সাল পর্যন্ত তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে দর্শনশাস্ত্রে শিক্ষক হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন। পরবর্তীতে তার সাম্যবাদী বামপন্থী সামাজিক-রাজনৈতিক আন্দোলনে যুক্ত থাকার পর্যায়ে পাকিস্তান সরকার কর্তৃক নিগৃহীত হন। রাজবন্দি হিসেবে দীর্ঘ ১১ বৎসর বিভিন্ন পর্যায়ে কারাজীবন যাপন করেন। জেলে থাকা অবস্থাতেই ১৯৫৪ সনে তিনি পাকিস্তান সংবিধান সভার সদস্য হিসেবে কাজ করেন। পরে ১৯৬৩ থেকে '৭১ সাল পর্যন্ত বাংলা একাডেমির সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যক্ষ হিসেবে কাজ করেন। ১৯৭১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে তিনি পাকিস্তান হানাদার বাহিনী কর্তৃক গ্রেফতার হন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তিনি ১৯৭২ থেকে ৮৫ সাল পযন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকাশনা বিভাগের পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও সেন্ট্রাল উমেন্স ইউনিভার্সিটিতে অতিথি অধ্যাপক ছিলেন।
রচনা
শিক্ষকতার পাশাপাশি লেখালেখি করতেন তিনি। সরদার স্যারের উল্লেখযোগ্য অনুবাদ ও রচনার মধ্যে রয়েছে,
সাহিত্য ঃ- চল্লিশের দশকে ঢাকা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাক, রুমীর আম্মা, নানা কথা, নানা কথার পরের কথা, নূহের কিশতী ও অন্যান্য প্রবন্ধ, গল্পের গল্প
অনুবাদ ঃ- প্লেটোর রিপাবলিক, প্লেটোর সংলাপ, এরিস্টোটল-এর পলিটিকস এঙ্গেলস্-এর এ্যান্টি ডুরিং, রুশোর- সোশ্যাল কন্ট্রাক্ট, রুশোর- দি কনফেশনস ও পাঠ-প্রসঙ্গ ও
অন্যান্য রচনা ঃ- দর্শনকোষ, শহীদ জ্যোতিময় গুহঠাকুরতা স্মারকগ্রন্থ, সেই সে কাল ।
পুরস্কার ও সম্মাননা
সরদার ফজলুল করিম নানা পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন, এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ১৯৯৮ সালে সিধু ভাই স্মৃতিপদক, ১৯৯৯ সালে গুণমুগ্ধজন পুরস্কার, ১৯৯৯ সালে দৈনিক জনকণ্ঠ গুণীজন সম্মাননা, ২০০০ সালে স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার, বরিশাল বিভাগ সমিতির ‘শেরে বাংলা পদক’, ২০০১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের গুণীজন সম্মাননা, ২০০৫ সালে ‘দেওয়ান গোলাম মোর্তাজা সংস্কৃতি সংসদের ‘ দেওয়ান গোলাম মোর্তাজা স্মৃতিপদক’, ২০০৮ সালে ‘সা’দত আলি আখন্দ সাহিত্য পুরস্কার’, বাংলা একাডেমি পুরস্কার। তিনি জাতীয় অধ্যাপক হিসেবে সম্মানিত হন।
এই মহান পুরুষ দেখিয়েছেন পার্থিব সম্পদের অভাব কখনোই জ্ঞান আহরণে বাধা হতে পারে না। পারে না আদর্শকে জলাঞ্জলি দিতে, নিজের অস্তি¡ত্বকে ভুলে যেতে। তাই তো ছাত্র ফজলুল করিম প্রত্যাখান করতে পেরেছিলেন ব্রিটিশ সরকারের দেয়া শিক্ষাবৃত্তি। স্বমহিমায় ভাস্বর জ্ঞানপিপাসু বিপ্লবী সরদার ফজলুল করিমের জীবনের প্রতিটি অধ্যায়ই বৈচিত্রে ভরা। বিপ্লবী আদর্শকে প্রতিষ্ঠিত করতে গিয়ে জেল খেটেছেন, চাকরি ছেড়েছেন, শাসকের অত্যাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ-অনশন করেছেন, আবার ছাত্রদের মধ্যে দর্শনের জ্ঞান বিতরণ করেছেন। আমৃত্যু দেশমাতৃকায় উৎসর্গ জীবন সরদার ফজলুল করিমের প্রস্থান বাংলাদেশের দর্শন শাস্ত্রের অভিভাবক তথা দর্শনের উজ্জ্বলতম নক্ষত্রেরই বিদায়। দেশের অভিভাবকতুল্য জাতীয় অধ্যাপক, দার্শনিক, শিক্ষাবিদ, এক সময়ের দুঃসাহসী ছাত্রনেতা অধ্যাপক সরদার ফজলুল করিম। গত ১৪ জুন ২০১৪ শনিবার রাত পৌনে একটার দিকে রাজধানীর শমরিতা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। তাঁর বয়স হয়ে ছিল ৮৯ বছর।
তথ্যসূত্র
১.উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
২.বিপ্লবীদের কথা ডটকমঃ সরদার ফজলুল করিম
৩.ইংরেজী উইকিপিডিয়াঃ ঝধৎফধৎ ঋধুষঁষ কধৎরস
৪. গুনীজন ডটকমঃ শিক্ষাবিদ সরদার ফজলুল করিম
৫.ঞযব উধরষু ঝঃধৎ: ঐবৎড়বং রহ ঙঁৎ ঞরসবং
৬.বিডিনিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকমঃ সাক্ষাৎকারে সরদার ফজলুল করিম,বিষয়: অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাক
৭.যঃঃঢ়://িি.িসধহড়নশধহঃযধ.পড়স/২০১৪/০৬/১৬/১৭৭৮৫৭.যঃসষ#ংঃযধংয.অঔঢ৭ৎ৭৯ফঢ়ঁভ ৮.যঃঃঢ়://িি.িফযধশধঃরসবং২৪.পড়স/২০১৪/০৬/১৫/২৭৫৭৭#ংঃযধংয.ঢ়৫ংগল১ঈল.ফঢ়ঁভ
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
অয়ন চক্রবর্ত্তী ১১/০৯/২০১৪আমার কাছে মনে হয় তাঁর সবচেয়ে বড় অবদান দর্শণের প্রবাদপ্রতীম গ্রীক দার্শনীকদের রচনাবলীকে অত্যন্ত সাবলীল বাংলায় অনুবাদ করা। বিশেষত সক্রেটিস, প্লেটো এবং এরিস্টটলের কর্মকান্ডের বঙ্গীয় উপস্থাপন অত্যন্ত চমৎকার এবং দুর্লভ।
-
শিমুল শুভ্র ১০/০৯/২০১৪প্রথম প্রকাশ আমার কাছে বেশ লাগলো
বেশ চমৎকার অনুভুতিময় । -
মাসুম মুনাওয়ার ০৯/০৯/২০১৪লেখার ভুল গুলো ধরিয়ে দিলে খুশি হব।