নারী শিক্ষা
যদি একজন পুরুষ শিক্ষিত হয়, তাহলে একজন পুরুষই শিক্ষিত হয়। আর যদি একজন নারী শিক্ষিত হয়, তাহলে শুধু একজন নারীই শিক্ষিত হয় না, তার সাথে গোটা পরিবার শিক্ষিত হয়, গোটা পাড়া শিক্ষিত হয়। ধীরে ধীরে গোটা সমাজ শিক্ষিত হয়।
মনে রাখতে হবে, সেই জাতিই আজ সবচেয়ে বেশি উন্নতি করতে পেরেছে, যে জাতির নারীরা শিক্ষিত হয়েছে।
পশ্চিমী দেশগুলির চোখ ঝলসানো উন্নতি দেখে আমরা মুগ্ধ হয়ে যাই। কিন্তু কখনো ভেবে দেখেছি কি এর কারন কি? এর কারন হল ঐখানে সমাজ গঠনে নারীরাও অংশগ্রহন করে। আর সেটা তখনি সম্ভব যখন সমাজে নারীরাও শিক্ষিত হবে। এই তথাকথিত পুরুষ শাষিত সমাজ ভেঙে ফেলতে হবে। আর সেটা করতে হবে আমাদেরই। চায়ের দোকানে বসে অমুক বাড়ির সমালোচনা করা বা পাড়ার রকে বসে রাজনৈতিক নেতাদের আদ্য- শ্রাদ্দ্ব করার চেয়ে সেটা হবে ঢের বেশি কাজের।
মনে রাখতে হবে, সেই জাতিই আজ সবচেয়ে বেশি উন্নতি করতে পেরেছে, যে জাতির নারীরা শিক্ষিত হয়েছে।
পশ্চিমী দেশগুলির চোখ ঝলসানো উন্নতি দেখে আমরা মুগ্ধ হয়ে যাই। কিন্তু কখনো ভেবে দেখেছি কি এর কারন কি? এর কারন হল ঐখানে সমাজ গঠনে নারীরাও অংশগ্রহন করে। আর সেটা তখনি সম্ভব যখন সমাজে নারীরাও শিক্ষিত হবে। এই তথাকথিত পুরুষ শাষিত সমাজ ভেঙে ফেলতে হবে। আর সেটা করতে হবে আমাদেরই। চায়ের দোকানে বসে অমুক বাড়ির সমালোচনা করা বা পাড়ার রকে বসে রাজনৈতিক নেতাদের আদ্য- শ্রাদ্দ্ব করার চেয়ে সেটা হবে ঢের বেশি কাজের।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
নাসিফ আমের চৌধুরী ০৩/০৫/২০১৬ভালো লাগল
-
সৈয়দ আলি আকবর, ২৭/০৪/২০১৬দারুন ভাব্না
-
সুব্রত সামন্ত (বুবাই) ২৫/০৪/২০১৬ভাবনাটা ভালো ।
-
পরশ ২৪/০৪/২০১৬একাত্ততা প্রকাশ করছি
-
পরশ ২৩/০৪/২০১৬আমি এক্মত
-
দেবব্রত সান্যাল ২৩/০৪/২০১৬শ্রাদ্ধ।
নারীকে শিক্ষা থেকে বঞ্চিত করাটা , প্রাচীন ভারতীয় সংস্কৃতি নয়। মধ্য যুগের অনেক বর্বরতার সাথে নারী নিপীড়ন ও এসেছে। আরেকটু তথ্য দিয়ে লিখুন।