মা
তুমি সেই মা-
স্ব-যত্নে দশমাস দশদিন সন্তান করিয়া গর্ভে ধারণ
মাগো তুমি মরণ যন্ত্রনা করেছো বারবার সংবরণ
সন্তানের লাথিগুথার মরণযন্ত্রনা রাখিয়া চেপে বুকে
শত কষ্টের মাঝেও নিজেকে বলিতে আছি মহাসুখে
তুমি সেই মা-
প্রসব বেদনায় বারবার মূর্ছা গিয়ে করিতে গড়াগড়ি
বলিতে নিঃশ্বাস আমার গেলরে বুঝি আহা মরিমরি
সন্তানকে কোলে তুলে জুড়াতে তোমার ভারক্রান্ত বুক
নারীজনম স্বার্থক হইল বলিতে দেখিয়া সন্তানের মুখ
তুমি সেই মা-
এক পলকে কতদিনকে রাত,রাতকে করিয়াছো ভোর
সন্তানের তরে উজার করিয়া খুলিয়া দিতে মনের দ্বোর
ভিজা বিছানায় শয়ন করিয়া শুকনাতে রাখিতে সন্তান
নিজের জীবনের বিনিময় যেন সুস্থ থাকে সোনার চাঁন
তুমি সেই মা-
অসুখ-বিসুখে সেবিকা সেজে করিয়াছো সন্তানের যত্ন
মা হয়েও ছিলে চাকরাণী সন্তানই ছিলে একমাত্র রত্ন
নিজে না গিয়েও বিদ্যাপীঠে তুমি সন্তানকে দিতে শিক্ষা
আমরা সন্তানরা নিতাম তোমা হতে সকল বিষয়ে দীক্ষা
তুমি সেই মা-
চোখের আড়াল হইলে সন্তান বুক ভাসাইতে নয়ন জলে
গগণ বিদারী কান্না কন্ঠে সন্তান চাইতে নিজের কোলে
সন্তান বিয়োগে মায়ের বিলাপে কাঁপে স্রষ্টার সিংহাসন
মায়ের সেই আকুতির কাছে তুচ্ছ খোদ খোদারি শাসন
তুমি সেই মা-
তোমার আঁচল তলে স্বর্গীয় সুখে আলগে রাখিতে ধন
পরম মমতায় ধীরেধীরে মানুষ বানাইয়াছো সন্তান
সন্তানের তরে উৎসর্গ করেছো শতবার চোঁখের জল
সন্তানের ব্যথায় ব্যতিত হইয়া বিলিয়েতে সব সম্ভল
তুমি সেই মা-
বয়সের ভারে ন্যূজ হতেহতে আজ তুমি বড় অসহায়
উজার করিয়া বিলিয়ে দিয়ে নিজেকে করিলে চিরক্ষয়
বয়সের ভারে মা তুমি এখন কাতরাচ্ছো বিছানায় পরে
এখনও কাদোঁ মাগো ফেলে অসা অকৃতজ্ঞ সন্তানের তরে
তুমি সেই মা-
গায়ের চামড়া দ্বারা বানিয়ে দিলে তোমার পায়ের জুতা
এতেও ঋণের হবেনা শোধ এ চেষ্টা যে হবে আমার বৃথা
নবীজীর (সাঃ) বাণী-মায়ের পদতলে সন্তানের জান্নাত
মাগো তোমার চরণ তলেই যেন শেষ হয় বাকী হায়াত
তুমি সেই মা-
সৃষ্টির সেরা মাখলুক তুমি,সবার উপরে শ্রেষ্ঠ তুমি-মা
ত্রিভূবণে তোমার সাথে মাগো আর নেইকো কারো তুলনা
তুমি ক্ষমা না করিলে নরকে গিয়েও পাবোনাকো ঠাঁই
মায়ের কোলেই যেন মরতে পারি ওগো দয়াল সাঁই
হে দয়াময়!-
মরনের পরে মাপ করিও মায়েদের ইহকালীন পাপ
মায়ের সন্মানে মাপ করিও সকল সন্তানের আযাব।
দুঃখিনী মায়েদের তোমার আরশের পাশে দিও স্থান
কবুল করিও জান্নাত তাদের জন্মের বিনিময় সন্তান
রচনাকাল 01/06/2018,
স্থান-রামপুরা,ঢাকা।
স্ব-যত্নে দশমাস দশদিন সন্তান করিয়া গর্ভে ধারণ
মাগো তুমি মরণ যন্ত্রনা করেছো বারবার সংবরণ
সন্তানের লাথিগুথার মরণযন্ত্রনা রাখিয়া চেপে বুকে
শত কষ্টের মাঝেও নিজেকে বলিতে আছি মহাসুখে
তুমি সেই মা-
প্রসব বেদনায় বারবার মূর্ছা গিয়ে করিতে গড়াগড়ি
বলিতে নিঃশ্বাস আমার গেলরে বুঝি আহা মরিমরি
সন্তানকে কোলে তুলে জুড়াতে তোমার ভারক্রান্ত বুক
নারীজনম স্বার্থক হইল বলিতে দেখিয়া সন্তানের মুখ
তুমি সেই মা-
এক পলকে কতদিনকে রাত,রাতকে করিয়াছো ভোর
সন্তানের তরে উজার করিয়া খুলিয়া দিতে মনের দ্বোর
ভিজা বিছানায় শয়ন করিয়া শুকনাতে রাখিতে সন্তান
নিজের জীবনের বিনিময় যেন সুস্থ থাকে সোনার চাঁন
তুমি সেই মা-
অসুখ-বিসুখে সেবিকা সেজে করিয়াছো সন্তানের যত্ন
মা হয়েও ছিলে চাকরাণী সন্তানই ছিলে একমাত্র রত্ন
নিজে না গিয়েও বিদ্যাপীঠে তুমি সন্তানকে দিতে শিক্ষা
আমরা সন্তানরা নিতাম তোমা হতে সকল বিষয়ে দীক্ষা
তুমি সেই মা-
চোখের আড়াল হইলে সন্তান বুক ভাসাইতে নয়ন জলে
গগণ বিদারী কান্না কন্ঠে সন্তান চাইতে নিজের কোলে
সন্তান বিয়োগে মায়ের বিলাপে কাঁপে স্রষ্টার সিংহাসন
মায়ের সেই আকুতির কাছে তুচ্ছ খোদ খোদারি শাসন
তুমি সেই মা-
তোমার আঁচল তলে স্বর্গীয় সুখে আলগে রাখিতে ধন
পরম মমতায় ধীরেধীরে মানুষ বানাইয়াছো সন্তান
সন্তানের তরে উৎসর্গ করেছো শতবার চোঁখের জল
সন্তানের ব্যথায় ব্যতিত হইয়া বিলিয়েতে সব সম্ভল
তুমি সেই মা-
বয়সের ভারে ন্যূজ হতেহতে আজ তুমি বড় অসহায়
উজার করিয়া বিলিয়ে দিয়ে নিজেকে করিলে চিরক্ষয়
বয়সের ভারে মা তুমি এখন কাতরাচ্ছো বিছানায় পরে
এখনও কাদোঁ মাগো ফেলে অসা অকৃতজ্ঞ সন্তানের তরে
তুমি সেই মা-
গায়ের চামড়া দ্বারা বানিয়ে দিলে তোমার পায়ের জুতা
এতেও ঋণের হবেনা শোধ এ চেষ্টা যে হবে আমার বৃথা
নবীজীর (সাঃ) বাণী-মায়ের পদতলে সন্তানের জান্নাত
মাগো তোমার চরণ তলেই যেন শেষ হয় বাকী হায়াত
তুমি সেই মা-
সৃষ্টির সেরা মাখলুক তুমি,সবার উপরে শ্রেষ্ঠ তুমি-মা
ত্রিভূবণে তোমার সাথে মাগো আর নেইকো কারো তুলনা
তুমি ক্ষমা না করিলে নরকে গিয়েও পাবোনাকো ঠাঁই
মায়ের কোলেই যেন মরতে পারি ওগো দয়াল সাঁই
হে দয়াময়!-
মরনের পরে মাপ করিও মায়েদের ইহকালীন পাপ
মায়ের সন্মানে মাপ করিও সকল সন্তানের আযাব।
দুঃখিনী মায়েদের তোমার আরশের পাশে দিও স্থান
কবুল করিও জান্নাত তাদের জন্মের বিনিময় সন্তান
রচনাকাল 01/06/2018,
স্থান-রামপুরা,ঢাকা।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সাইদ খোকন নাজিরী ১৩/০৬/২০১৮অনেক অনে ধন্যবাদ থাকল অনুপ্রাণিত করার জন্য।
-
রেজাউল রেজা (নীরব কবি) ১২/০৬/২০১৮মা কে নিয়ে দারুণ লেখা
-
দীপক কুমার বেরা ১২/০৬/২০১৮সুন্দর। শুভ কামনা।